আরেকটি নির্বাচনের কথা বললেও সরকার এখন বেমালুম ভুলে গেছে : কাদের সিদ্দিকী
কৃষক
শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন,
বঙ্গবন্ধু ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে গিয়েও তার কথা বদল করেননি। তিনি সরকারকে
বঙ্গবন্ধুর এই ধরনের ব্যবহার স্মরণ করার আহ্বান জনান। তিনি বলেন,
সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কথা বলে ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর
দ্রুত সবার অংশগ্রহণে আরেকটি নির্বাচনের কথা বললেও ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শে
বিশ্বাসী’ সরকার সেই কথা বেমালুম ভুলে গেছে।
গতকাল বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর মতিঝিলে দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার অবস্থান কর্মসূচির ৪৯তম দিনে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবীর বলেন, ‘যেহেতু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, সেহেতু বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন মানে বাংলাদেশের জন্মদিন। বাংলাদেশের পিতা বঙ্গবন্ধু জন্মের এই শুভ দিনে দুই নেত্রীর সুমতি ও শুভ চিন্তার উদ্ভব হোক।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বিএনপির অনেক নেতাকর্মীকে বলতে শুনি, রাস্তায় বেরোলেই পুলিশ গুলি করে। আমরা যখন পাকিস্তানি হানাদারদের মোকাবেলা করেছি তখন তারা আমাদেরকে চুমা খায়নি।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বঙ্গবীর বলেন, ‘ছোট্ট সংসার চালাতে গেলে বাজার করার জন্য বউয়ের সাথে আলোচনা করতে হয়, আর রাষ্ট্র চালাবেন আলোচনা করবেন না সেটা হতে পারে না। আপনি দেশের প্রধানমন্ত্রী, আপনার কাজই হচ্ছে মানুষের সাথে আলোচনা করা। যার সাথে আলোচনা করলে রাস্তায় মানুষ মরবে না, পেট্রলবোমা পড়বে না, হরতাল-অবরোধ হবে না, তার সাথেই আলোচনা করুন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশে তিনি অন্তত পরীক্ষার দিনগুলোতে হরতাল প্রত্যাহার করার অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করেন। বঙ্গবীর ছাড়াও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে আলোচনা করেন। মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা ওসমান গনি। এ সময় দলের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদ আহমেদ, ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক রিফাতুল ইসলাম দীপ, যুগ্ম-আহবায়ক কাওসার জামান খান, সাইফুল ইসলাম শিমুল, যুবনেতা আতিকুর রহমান সাদেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আলোচনায় বসে দেশকে বাঁচানো এবং বেগম খালেদা জিয়ার কাছে হরতাল অবরোধ প্রত্যাহার করে মানুষ বাঁচানোর দাবি নিয়ে গত ২৮ জানুয়ারি থেকে মতিঝিলের ফুটপাথে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কিংবদন্তি মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবন্ধু হত্যার একমাত্র প্রতিবাদী কণ্ঠ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।
গতকাল বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর মতিঝিলে দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার অবস্থান কর্মসূচির ৪৯তম দিনে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবীর বলেন, ‘যেহেতু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না, সেহেতু বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন মানে বাংলাদেশের জন্মদিন। বাংলাদেশের পিতা বঙ্গবন্ধু জন্মের এই শুভ দিনে দুই নেত্রীর সুমতি ও শুভ চিন্তার উদ্ভব হোক।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘বিএনপির অনেক নেতাকর্মীকে বলতে শুনি, রাস্তায় বেরোলেই পুলিশ গুলি করে। আমরা যখন পাকিস্তানি হানাদারদের মোকাবেলা করেছি তখন তারা আমাদেরকে চুমা খায়নি।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ করে বঙ্গবীর বলেন, ‘ছোট্ট সংসার চালাতে গেলে বাজার করার জন্য বউয়ের সাথে আলোচনা করতে হয়, আর রাষ্ট্র চালাবেন আলোচনা করবেন না সেটা হতে পারে না। আপনি দেশের প্রধানমন্ত্রী, আপনার কাজই হচ্ছে মানুষের সাথে আলোচনা করা। যার সাথে আলোচনা করলে রাস্তায় মানুষ মরবে না, পেট্রলবোমা পড়বে না, হরতাল-অবরোধ হবে না, তার সাথেই আলোচনা করুন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশে তিনি অন্তত পরীক্ষার দিনগুলোতে হরতাল প্রত্যাহার করার অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করেন। বঙ্গবীর ছাড়াও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে আলোচনা করেন। মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা শেষে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা ওসমান গনি। এ সময় দলের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, কেন্দ্রীয় নেতা ফরিদ আহমেদ, ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক রিফাতুল ইসলাম দীপ, যুগ্ম-আহবায়ক কাওসার জামান খান, সাইফুল ইসলাম শিমুল, যুবনেতা আতিকুর রহমান সাদেক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আলোচনায় বসে দেশকে বাঁচানো এবং বেগম খালেদা জিয়ার কাছে হরতাল অবরোধ প্রত্যাহার করে মানুষ বাঁচানোর দাবি নিয়ে গত ২৮ জানুয়ারি থেকে মতিঝিলের ফুটপাথে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কিংবদন্তি মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবন্ধু হত্যার একমাত্র প্রতিবাদী কণ্ঠ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।
No comments