আমরা সৃষ্টি করছি আর খালেদা জিয়া ধ্বংস করছেন -প্রধানমন্ত্রী
একদিকে
আমরা সৃষ্টি করছি, অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন ঘরে বসে ধ্বংসের হুকুম
দিচ্ছেন। ধ্বংসের দিকে তার দৃষ্টি। মানুষকে পোড়ানো, মানুষ হত্যাই যেন ওনার
কাজ। বুধবার বিকেলে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ও
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা একথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঢাকার বিআইসিসি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে দল মানুষ পুড়িয়ে মারে, সে দলকে মানুষ কিভাবে ভোট দেবে? রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য থাকবে দেশের উন্নয়ন। কিন্তু বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে ধ্বংস করা। তারা এ দেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনি।
শেখ হাসিনা এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের নৈরাজ্য, আগুন ও পেট্রোলবোমা হামলাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, স্বাধীন দেশে নিরীহ ও খেটে খাওয়া মানুষের ওপর অমানবিক অত্যাচার করা হচ্ছে। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দেয়া হচ্ছে না।
বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার (খালেদা জিয়া) বিরুদ্ধে সমন জারি করা হয়েছে। তিনি যদি আইন মানতেন তাহলে আদালতে যেতেন। সে মামলা মোকাবেলা করার সাহস নেই। তিনি বলেন, জ্বালাও পোড়াও করে দেশকে ধ্বংস করতে চায়। ছেলের মৃত্যুও তাকে হরতাল থেকে টলায় না। ছেলের জন্য তার দয়ামায়া নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেত্রীর অন্তরে পেয়ারে পাকিস্তান। বাংলাদেশের উন্নয়ন হোক এটা তিনি চান না। তাই জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, আমরা স্কুলে বই ফ্রি দিচ্ছি, আর খালেদা জিয়ার হরতালের জন্য ছেলে-মেয়েরা স্কুলে যেতে পারছে না। দেশ যখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তখনই আমাদের পিছিয়ে দেয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যে সংববিধান আমাদের দিয়েছিলেন, আমরা সেটা বহাল রেখেছি। শুধু এর চারটি নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। সেই যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানানো হয়েছিল তাদের।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করেছিল, ধর্ষণ করেছিল, তাদের বিচার হচ্ছে। সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের সঙ্গে নিয়ে একটি দল, যে দল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা এখন অযৌক্তিক আন্দোলন করছে। ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা জাতির পিতার জন্মদিন পালন করছি। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর খুনীদের বিচার হয়নি। তাদের সে সময় বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।
বঙ্গবন্ধুর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঢাকার বিআইসিসি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। বিএনপির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে দল মানুষ পুড়িয়ে মারে, সে দলকে মানুষ কিভাবে ভোট দেবে? রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য থাকবে দেশের উন্নয়ন। কিন্তু বিএনপির লক্ষ্য হচ্ছে দেশকে ধ্বংস করা। তারা এ দেশের স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনি।
শেখ হাসিনা এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের নৈরাজ্য, আগুন ও পেট্রোলবোমা হামলাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, স্বাধীন দেশে নিরীহ ও খেটে খাওয়া মানুষের ওপর অমানবিক অত্যাচার করা হচ্ছে। গর্ভবতী নারীদেরও রেহাই দেয়া হচ্ছে না।
বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার (খালেদা জিয়া) বিরুদ্ধে সমন জারি করা হয়েছে। তিনি যদি আইন মানতেন তাহলে আদালতে যেতেন। সে মামলা মোকাবেলা করার সাহস নেই। তিনি বলেন, জ্বালাও পোড়াও করে দেশকে ধ্বংস করতে চায়। ছেলের মৃত্যুও তাকে হরতাল থেকে টলায় না। ছেলের জন্য তার দয়ামায়া নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেত্রীর অন্তরে পেয়ারে পাকিস্তান। বাংলাদেশের উন্নয়ন হোক এটা তিনি চান না। তাই জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, আমরা স্কুলে বই ফ্রি দিচ্ছি, আর খালেদা জিয়ার হরতালের জন্য ছেলে-মেয়েরা স্কুলে যেতে পারছে না। দেশ যখন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তখনই আমাদের পিছিয়ে দেয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু যে সংববিধান আমাদের দিয়েছিলেন, আমরা সেটা বহাল রেখেছি। শুধু এর চারটি নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। সেই যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বানানো হয়েছিল তাদের।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী, যারা দেশের মানুষকে হত্যা করেছিল, ধর্ষণ করেছিল, তাদের বিচার হচ্ছে। সেই মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের সঙ্গে নিয়ে একটি দল, যে দল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল, তারা এখন অযৌক্তিক আন্দোলন করছে। ঠিক সেই মুহূর্তে আমরা জাতির পিতার জন্মদিন পালন করছি। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যার পর খুনীদের বিচার হয়নি। তাদের সে সময় বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।
No comments