পানওয়ালার বিদ্যুৎ বিল ১৩২ কোটি!
পেশায় পান বিক্রেতা তিনি। হাতে বিদ্যুতের
বিল পেয়ে যে শক খেয়েছেন, সেটা বোধহয় বজ্রপাতেও সম্ভব নয়। অক্টোবর মাসের
বিদ্যুতের তাঁর বিল এসেছে ১৩২ কোটি রুপিরও উপরে।
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের সোনিপত জেলার গোহানা শহরে একটি পানের ছোট্ট দোকান রয়েছে রাজেশের। অক্টোবর মাসের বিদ্যুতের বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা রাজেশ। বিলে অনুযায়ী এক মাসের বিদ্যুৎ বাবদ ১৩২.২৯ কোটি রুপি দেওয়ার কথা রাজেশের। রাজেশের কথায়, ‘আমি বিলটি দেখে চমকে উঠি। এই নয় যে লেখার সময় সংখ্যার গলদ হয়েছে। পুরো মূল্যটা কথায়ও একই লেখা রয়েছে বিলে।’
কিছুটা ঘাবড়ে গিয়েই রাজেশ জানান, আমি অত্যন্ত সাধারণ এক মানুষ, ভাড়ায় একটা ছোট্ট দোকান নেয়া আছে। বিদ্যুৎ বলতে আমি শুধু লাইট বাল্ব আর পাখাই ব্যবহার করি। সাধারণত আমার বিদ্যুতের খরচ প্রতি মাসে ১০০০ রুপির কমই থাকে। কিন্তু এবারের বিদ্যুত খরচের পরিমাণের যে হিসাব দিয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবা অফিস তাতে আমি রীতিমতো বিভ্রান্ত।’
শুক্রবারই বিলই নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরে গিয়ে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন রাজেশ। উত্তর হরিয়ানা বিজলি বিতরণ নিগম বা ইউএইচবিভিএন থেকে এই বিলটি পাঠানো হয়েছিল। এই প্রথমবার নয়, হরিয়ানায় এর আগে ২০০৭ সালেও এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল। মুরারি লাল নামের একট ব্যক্তির ২ কামরার বাড়ির জন্য ২৩৪ কোটি রুপির বিল এসেছিল।
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের সোনিপত জেলার গোহানা শহরে একটি পানের ছোট্ট দোকান রয়েছে রাজেশের। অক্টোবর মাসের বিদ্যুতের বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা রাজেশ। বিলে অনুযায়ী এক মাসের বিদ্যুৎ বাবদ ১৩২.২৯ কোটি রুপি দেওয়ার কথা রাজেশের। রাজেশের কথায়, ‘আমি বিলটি দেখে চমকে উঠি। এই নয় যে লেখার সময় সংখ্যার গলদ হয়েছে। পুরো মূল্যটা কথায়ও একই লেখা রয়েছে বিলে।’
কিছুটা ঘাবড়ে গিয়েই রাজেশ জানান, আমি অত্যন্ত সাধারণ এক মানুষ, ভাড়ায় একটা ছোট্ট দোকান নেয়া আছে। বিদ্যুৎ বলতে আমি শুধু লাইট বাল্ব আর পাখাই ব্যবহার করি। সাধারণত আমার বিদ্যুতের খরচ প্রতি মাসে ১০০০ রুপির কমই থাকে। কিন্তু এবারের বিদ্যুত খরচের পরিমাণের যে হিসাব দিয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবা অফিস তাতে আমি রীতিমতো বিভ্রান্ত।’
শুক্রবারই বিলই নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরে গিয়ে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন রাজেশ। উত্তর হরিয়ানা বিজলি বিতরণ নিগম বা ইউএইচবিভিএন থেকে এই বিলটি পাঠানো হয়েছিল। এই প্রথমবার নয়, হরিয়ানায় এর আগে ২০০৭ সালেও এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল। মুরারি লাল নামের একট ব্যক্তির ২ কামরার বাড়ির জন্য ২৩৪ কোটি রুপির বিল এসেছিল।
No comments