গোলাম আযমের মৃত্যু- রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার
অধ্যাপক গোলাম আযমের
মৃত্যুর পর রাজধানীতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা
রক্ষায় মোতায়েন করা হয়েছে বিপুলসংখ্যক পুলিশ-র্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা
সংস্থার সদস্য। একই সাথে ইসলামিক দলগুলোর ডাকা রোববারের হরতালকে কেন্দ্র
করেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ডিএমপি’র উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে অবনতি না ঘটে সেজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান বলেন, যে কোনো ধরনের পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র্যাব তৎপর আছে। এজন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক র্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। র্যাবের প্রতিটি ইউনিটকে তার দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়েছে।
অধ্যাপক গোলাম আযমের মৃত্যুর পরদিন আজ শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ও এর আশপাশের এলাকায়, কাকরাইল, মগবাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ ও এলাকার মোড়ে মোড়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়।
নামাজের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে পল্টন, দৈনিক বাংলা, গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট ও মতিঝিল এলাকায় সড়কে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন দেখা যায়। বায়তুল মোকাররমের সবগুলো প্রবেশপথে কড়া নজরদারির পাশাপাশি মুসল্লিদের ব্যাগ তল্লাশি করে মসজিদে ঢুকতে দেয়া হয়। পোশাকধারীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশকেও ওই এলাকায় দায়িত্ব পালনে দেখা যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার আনোয়ার হোসেন বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের মৃত্যুর পর কেউ যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেজন্য বায়তুল মোকাররম এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এদিকে হজ নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ও ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পদ থেকে বহিষ্কৃৃত ও মন্ত্রীপদ থেকে অপসারিত লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেফতারের দাবিতে ইসলামিক সংগঠনগুলো ডাকা রোববারের হরতালকে সামনে রেখে পুলিশ সতর্ক রয়েছে। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে।
বিভিন্ন দেশে অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব দেশের মধ্যে কাতার, পাকিস্তান, মরক্কো, তিউনিসিয়া ও সুদানে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয়।
কাতারে অনুষ্ঠিত জানাজায় ইমামতি করেন আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. ইউসুল আল কারজাবি।
ডিএমপি’র উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মাসুদুর রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে অবনতি না ঘটে সেজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান বলেন, যে কোনো ধরনের পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র্যাব তৎপর আছে। এজন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক র্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। র্যাবের প্রতিটি ইউনিটকে তার দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়েছে।
অধ্যাপক গোলাম আযমের মৃত্যুর পরদিন আজ শুক্রবার জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ও এর আশপাশের এলাকায়, কাকরাইল, মগবাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদ ও এলাকার মোড়ে মোড়ে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়।
নামাজের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে পল্টন, দৈনিক বাংলা, গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট ও মতিঝিল এলাকায় সড়কে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন দেখা যায়। বায়তুল মোকাররমের সবগুলো প্রবেশপথে কড়া নজরদারির পাশাপাশি মুসল্লিদের ব্যাগ তল্লাশি করে মসজিদে ঢুকতে দেয়া হয়। পোশাকধারীদের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশকেও ওই এলাকায় দায়িত্ব পালনে দেখা যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার আনোয়ার হোসেন বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের মৃত্যুর পর কেউ যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেজন্য বায়তুল মোকাররম এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এদিকে হজ নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ও ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পদ থেকে বহিষ্কৃৃত ও মন্ত্রীপদ থেকে অপসারিত লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেফতারের দাবিতে ইসলামিক সংগঠনগুলো ডাকা রোববারের হরতালকে সামনে রেখে পুলিশ সতর্ক রয়েছে। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাড়তি সতর্কতা নিয়েছে।
বিভিন্ন দেশে অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব দেশের মধ্যে কাতার, পাকিস্তান, মরক্কো, তিউনিসিয়া ও সুদানে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় হাজার হাজার মানুষ অংশ নেয়।
কাতারে অনুষ্ঠিত জানাজায় ইমামতি করেন আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার ড. ইউসুল আল কারজাবি।
No comments