বাংলাদেশেও দরকার আম জনতার দল by ম. ইনামুল হক
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪২ বছর পর দেশের
যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে তাতে সারাদেশের মানুষ এখন স্পষ্টতই দুটি শ্রেণীতে ভাগ
হয়ে গেছে। যেন রাজা আর প্রজা। বাংলাদেশে ক্ষমতায় আসীন থেকে বা ক্ষমতার
সঙ্গে সংযুক্ত থেকে অথবা সর্বগ্রাসী দুর্নীতির সুবিধা পেয়ে যারা কোটি কোটি
টাকার মালিক হচ্ছেন তারাই রাজা, বাকি সবাই প্রজা। অথচ সাম্য ও স্বাধীনতার
স্বপ্ন নিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বাংলার পাহাড় ও
সমতলে 'বাংলাদেশ' নামের স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।
দক্ষিণ এশিয়ার এই বাংলাদেশে হাজার হাজার বছরের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য রয়েছে,
যার ধারাবাহিকতা এই স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ আমরা বহন ও লালন করে আসছি। এই
বাংলার সব জাতির অধিবাসী তথা বাঙালি, চাকমা, সাঁওতাল, গারো, ত্রিপুরী,
মারমা, কোচ ও নানা জাতির মানুষ মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ
করেছে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ছিল ঔপনিবেশিক, সামন্তবাদী,
ধনতান্ত্রিক ইত্যাদি সব ধরনের শোষণ থেকে মুক্ত জনগণের একটি দেশ প্রতিষ্ঠা
করা। আমাদের লক্ষ্য ছিল জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ ইত্যাদির নামে সমাজে সৃষ্ট
বিভেদ, বৈষম্য, অনাচার ইত্যাদি থেকে মুক্ত একটি আধুনিক দেশ গড়ে তোলা।
আমাদের তাই বিশ্বের ঘটনাপ্রবাহ থেকে শিক্ষা নিতে হবে ও কাজে নামতে হবে। রাজনীতি রাজাদের কবল থেকে মুক্ত করে ৯৯ শতাংশ মানুষের হাতে আনতে হবে। বাংলাদেশে রাজাদের 'রাজনীতি'র পরিবর্তে 'জননীতি' চর্চা করতে হবে। 'গণপ্রজান্ত্রিক' নয় 'জনগণতান্ত্রিক' বাংলাদেশ করতে হবে। নাগরিকদের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তাসহ কল্যাণকর রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে আম জনতার জন্য কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের সব বিবেকবান এবং প্রতারিত ও নিপীড়িত সব নাগরিকের এই লক্ষ্যে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৪২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এ দেশের সাধারণ মানুষ আজও শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি পায়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ নারী-পুরুষের আত্মবলিদান সত্ত্বেও বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মৌলিক অধিকারের কিছুই আজও বাস্তবায়ন হয়নি।
স্মরণ রাখতে হবে যে, আমাদের লক্ষ্য ছিল সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে সব নাগরিকের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করা। কিন্তু নির্বাচনের নাটক সাজিয়ে, জনগণের ম্যান্ডেটের কথা বলে, স্বাধীনতার পর এ যাবৎ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত সব দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কেবল দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, দলপ্রীতি, দখল আর শোষণই করে গেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় ক্ষমতায় যাওয়া রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কালো টাকার হোলিখেলা বানিয়ে জনগণকে ভোটের নামে জিম্মি করে রেখেছে। দীর্ঘ ৪২ বছরের অপশাসনে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জনসেবামূলক সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে জনবিরোধী রূপ নিয়েছে। তাই বাংলাদেশের সচেতন নাগরিকরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ও দায়িত্ববোধের তাড়নায় সব ধরনের অপশাসন, অনাচার ও দুর্নীতি থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশকে একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র করার অঙ্গীকার নিয়ে আম জনতার রাজনীতি তথা জননীতি করার জন্য এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ যে এখনও রাজাদের দেশ তার প্রমাণ ডেপুটি কমিশনারদের 'জেলা প্রশাসক' পদবি। বাংলাদেশে জনগণের শাসন নিশ্চিত করার জন্য সরকারি দফতর প্রধানদের পদবি পরিবর্তন করতে হবে। ডেপুটি কমিশনার হবেন 'জেলা জনসেবক (আইন)', জেলা জজ হবেন 'জেলা জনসেবক (বিচার)', পুলিশ সুপার হবেন 'জেলা জনসেবক (নিরাপত্তা)', সিভিল সার্জন হবেন 'জেলা জনসেবক (স্বাস্থ্য)', নির্বাহী প্রকৌশলী (পূর্ত) হবেন 'জেলা জনসেবক (পূর্ত)', জেলা কৃষি অফিসার হবেন 'জেলা জনসেবক (কৃষি)' ইত্যাদি। উপজেলা পর্যায়ের অন্য কর্মকর্তাদের পদবি অনুরূপভাবে পরিবর্তন করতে হবে। জনসেবকদের দুর্নীতির বিচার তথা নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য 'জন-ন্যায়পাল' থাকবেন।
বাংলাদেশকে সাধারণ জনগণ তথা আম জনতার রাষ্ট্র করতে হলে দলগুলোর কেবল জননীতি চর্চাই নয়, বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক অধিকার অধ্যায়ে নাগরিকদের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা প্রদানের বিষয়গুলো রাষ্ট্রের দায়িত্ব হিসেবে লিখতে হবে। একটি শোষণহীন সমাজে প্রত্যেক ব্যক্তির প্রয়োজনীয় আহার ও সুপেয় পানির জোগানের দায়িত্ব রাষ্ট্র অবশ্যই বহন করবে। প্রতিটি নাগরিক তার মানসম্ভ্রম বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিধেয় বস্ত্র পাবে, যার ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের আবশ্যকীয় দায়িত্ব হবে। আয়-বৈষম্য নির্বিশেষে প্রতিটি পরিবার একটি পরিচ্ছন্ন আবাসস্থল পাওয়ার অধিকারী হবে, যা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ থাকবে। এছাড়া প্রতিটি নাগরিককে প্রাথমিক শিক্ষাসহ কারিগরি শিক্ষা দেওয়াসহ উপার্জনমূলক পেশায় দক্ষ করার ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব হবে।
বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় আনতে হবে আমূল পরিবর্তন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারের জন্য কালো টাকা ব্যয়ের সুযোগ না দিয়ে জামানতের খরচ ব্যতীত সব ব্যয় নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে করতে হবে। আর নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি বা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কোনোক্রমেই কোনো সরকারি বা আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা বোর্ডে থাকতে পারবেন না। স্থানীয় সরকারগুলোর কাছে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। সংসদ সদস্যরা জাতীয় সংসদে কেবল আইন অনুমোদন ব্যতীত কোনো ক্ষমতা রাখবেন না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সংসদীয় এলাকায় একটি তৃণমূল সংসদ থাকবে। জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সব আইন এই তৃণমূল সংসদে আলোচিত হবে। সংসদ সদস্যরা সরকার পতন ব্যতীত স্বাধীনভাবে ভোট দেবেন। তৃণমূল সংসদে রায়ের ভিত্তিতে জাতীয় সংসদ সদস্যরা আইনের পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেবেন। আমরা অহরহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যদি সত্যিই আমাদের মনে কাজ করে, তা হলে দেশটা আম জনতার হলো কিনা সেটাই হবে আমাদের প্রধান বিবেচ্য। এ জন্য প্রয়োজন আমজনতার রাজনীতি অর্থাৎ 'জননীতি'। বাংলাদেশের ডান, বাম সব ধরনের রাজনৈতিক দলগুলোকে এদিকে ঘুরে তাকাতে হবে।
প্রকৌশলী; সাবেক মহাপরিচালক পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা
আমাদের তাই বিশ্বের ঘটনাপ্রবাহ থেকে শিক্ষা নিতে হবে ও কাজে নামতে হবে। রাজনীতি রাজাদের কবল থেকে মুক্ত করে ৯৯ শতাংশ মানুষের হাতে আনতে হবে। বাংলাদেশে রাজাদের 'রাজনীতি'র পরিবর্তে 'জননীতি' চর্চা করতে হবে। 'গণপ্রজান্ত্রিক' নয় 'জনগণতান্ত্রিক' বাংলাদেশ করতে হবে। নাগরিকদের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তাসহ কল্যাণকর রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে আম জনতার জন্য কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের সব বিবেকবান এবং প্রতারিত ও নিপীড়িত সব নাগরিকের এই লক্ষ্যে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৪২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এ দেশের সাধারণ মানুষ আজও শোষণ ও বঞ্চনা থেকে মুক্তি পায়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ নারী-পুরুষের আত্মবলিদান সত্ত্বেও বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের মৌলিক অধিকারের কিছুই আজও বাস্তবায়ন হয়নি।
স্মরণ রাখতে হবে যে, আমাদের লক্ষ্য ছিল সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে সব নাগরিকের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করা। কিন্তু নির্বাচনের নাটক সাজিয়ে, জনগণের ম্যান্ডেটের কথা বলে, স্বাধীনতার পর এ যাবৎ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত সব দলের রাজনৈতিক নেতৃত্ব কেবল দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, দলপ্রীতি, দখল আর শোষণই করে গেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় ক্ষমতায় যাওয়া রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কালো টাকার হোলিখেলা বানিয়ে জনগণকে ভোটের নামে জিম্মি করে রেখেছে। দীর্ঘ ৪২ বছরের অপশাসনে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জনসেবামূলক সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে জনবিরোধী রূপ নিয়েছে। তাই বাংলাদেশের সচেতন নাগরিকরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ও দায়িত্ববোধের তাড়নায় সব ধরনের অপশাসন, অনাচার ও দুর্নীতি থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশকে একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র করার অঙ্গীকার নিয়ে আম জনতার রাজনীতি তথা জননীতি করার জন্য এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ যে এখনও রাজাদের দেশ তার প্রমাণ ডেপুটি কমিশনারদের 'জেলা প্রশাসক' পদবি। বাংলাদেশে জনগণের শাসন নিশ্চিত করার জন্য সরকারি দফতর প্রধানদের পদবি পরিবর্তন করতে হবে। ডেপুটি কমিশনার হবেন 'জেলা জনসেবক (আইন)', জেলা জজ হবেন 'জেলা জনসেবক (বিচার)', পুলিশ সুপার হবেন 'জেলা জনসেবক (নিরাপত্তা)', সিভিল সার্জন হবেন 'জেলা জনসেবক (স্বাস্থ্য)', নির্বাহী প্রকৌশলী (পূর্ত) হবেন 'জেলা জনসেবক (পূর্ত)', জেলা কৃষি অফিসার হবেন 'জেলা জনসেবক (কৃষি)' ইত্যাদি। উপজেলা পর্যায়ের অন্য কর্মকর্তাদের পদবি অনুরূপভাবে পরিবর্তন করতে হবে। জনসেবকদের দুর্নীতির বিচার তথা নাগরিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য 'জন-ন্যায়পাল' থাকবেন।
বাংলাদেশকে সাধারণ জনগণ তথা আম জনতার রাষ্ট্র করতে হলে দলগুলোর কেবল জননীতি চর্চাই নয়, বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক অধিকার অধ্যায়ে নাগরিকদের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা প্রদানের বিষয়গুলো রাষ্ট্রের দায়িত্ব হিসেবে লিখতে হবে। একটি শোষণহীন সমাজে প্রত্যেক ব্যক্তির প্রয়োজনীয় আহার ও সুপেয় পানির জোগানের দায়িত্ব রাষ্ট্র অবশ্যই বহন করবে। প্রতিটি নাগরিক তার মানসম্ভ্রম বজায় রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিধেয় বস্ত্র পাবে, যার ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের আবশ্যকীয় দায়িত্ব হবে। আয়-বৈষম্য নির্বিশেষে প্রতিটি পরিবার একটি পরিচ্ছন্ন আবাসস্থল পাওয়ার অধিকারী হবে, যা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ থাকবে। এছাড়া প্রতিটি নাগরিককে প্রাথমিক শিক্ষাসহ কারিগরি শিক্ষা দেওয়াসহ উপার্জনমূলক পেশায় দক্ষ করার ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব হবে।
বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় আনতে হবে আমূল পরিবর্তন। জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারের জন্য কালো টাকা ব্যয়ের সুযোগ না দিয়ে জামানতের খরচ ব্যতীত সব ব্যয় নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে করতে হবে। আর নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি বা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কোনোক্রমেই কোনো সরকারি বা আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা বোর্ডে থাকতে পারবেন না। স্থানীয় সরকারগুলোর কাছে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। সংসদ সদস্যরা জাতীয় সংসদে কেবল আইন অনুমোদন ব্যতীত কোনো ক্ষমতা রাখবেন না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সংসদীয় এলাকায় একটি তৃণমূল সংসদ থাকবে। জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সব আইন এই তৃণমূল সংসদে আলোচিত হবে। সংসদ সদস্যরা সরকার পতন ব্যতীত স্বাধীনভাবে ভোট দেবেন। তৃণমূল সংসদে রায়ের ভিত্তিতে জাতীয় সংসদ সদস্যরা আইনের পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেবেন। আমরা অহরহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা যদি সত্যিই আমাদের মনে কাজ করে, তা হলে দেশটা আম জনতার হলো কিনা সেটাই হবে আমাদের প্রধান বিবেচ্য। এ জন্য প্রয়োজন আমজনতার রাজনীতি অর্থাৎ 'জননীতি'। বাংলাদেশের ডান, বাম সব ধরনের রাজনৈতিক দলগুলোকে এদিকে ঘুরে তাকাতে হবে।
প্রকৌশলী; সাবেক মহাপরিচালক পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা
No comments