ছয় স্থানে শিশু বৃদ্ধসহ ১০ জনের মৃত্যু
(ফরিদপুর :কয়েকদিনের শৈত্যপ্রবাহে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুদের ভিড় বাড়ছে হাসপাতালে) কয়েক
দিনের তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশার
কারণে সড়ক ও নৌপথে যান চলাচল ব্যাহত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বোরো ও
মৌসুমি সবজির ক্ষেত। এদিকে হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা
বাড়ছে। গত দু'দিনে শিশু, বৃদ্ধসহ মারা গেছেন ১০ জন। প্রতিনিধিদের পাঠানো
খবর :
কুড়িগ্রাম : জেলায় শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি শিশুর সংখ্যা বেড়েছে। সদর হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নাগেশ্বরী উপজেলার মাছুরখামার এলাকার আবদুল হাইয়ের ৪ মাস বয়সী শিশুকন্যা হাবিবা মারা গেছে।
ফরিদপুর : এক সপ্তাহ ধরে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শীতজনিত রোগে শিশুমৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। বৃহস্পতিবার ফরিদপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা আগামী কয়েকদিনে আরও হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান আবহাওয়া কর্মকর্তা সুরজুল আমিন। এদিকে তীব্র শীতে ফরিদপুরে ঠাণ্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এক সপ্তাহে ফরিদপুরের দুটি হাসপাতালে মারা গেছে ১১ শিশু।
দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) : দামুড়হুদায় শীতের তীব্রতায় মলি্লক শাহ নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে কোল্ড স্ট্রোকে তিনি মারা করেন। সাঘাটা (গাইবান্ধা) : তিন দিন ধরে সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ার সঙ্গে কনকনে শীতে উপজেলার মানুষের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃদ্ধ ও শিশুরা কোল্ড ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
জিয়ানগর (পিরোজপুর) :তীব্র শীতে বৃহস্পতিবার উপজেলার হোগলাবুনিয়া এলাকায় শীতে আক্রান্ত হয়ে ঠাণ্ডাজনিত কারণে ইছাহাক আলী হাওলাদার ও সেউতিবাড়িয়ার আলী আকবর মলি্লক মারা গেছেন। অন্যদিকে শৈত্যপ্রবাহের কারণে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃদ্ধ ও শিশুরা ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে ভিড় জমিয়েছে।
বাউফল (পটুয়াখালী) :বাউফলের পল্লীতে বৃহস্পতিবার রাতে আজিমুন নেছা নামের এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। তিনি একই গ্রামের মৃত সৈয়দ আলী বেপারীর স্ত্রী। কোল্ড স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।
উলিপুর (কুড়িগ্রাম) :উপজেলার বেগমগঞ্জ ইসলামপুর গ্রামের আজিজ মোল্লার শিশুপুত্র রিয়াজ রহমান এবং তিস্তা নদীর তীরবর্তী বজরা কাশিমবাজার গ্রামের আরজ আলীর শিশুপুত্র আলমাস মিয়া শীতজনিত রোগে মারা গেছে।
কেশবপুর (যশোর) :বৃহস্পতিবার রাতে কোল্ড স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে উপজেলার সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নের ঝিকরা গ্রামের হোসেন আলী মোড়ল ও শীতজনিত রোগে হিজলতলা গ্রামের জেহের আলী মোড়ল এবং ধর্মপুর গ্রামের অমলা দাসী মারা গেছেন।
কুড়িগ্রাম : জেলায় শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি শিশুর সংখ্যা বেড়েছে। সদর হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নাগেশ্বরী উপজেলার মাছুরখামার এলাকার আবদুল হাইয়ের ৪ মাস বয়সী শিশুকন্যা হাবিবা মারা গেছে।
ফরিদপুর : এক সপ্তাহ ধরে জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শীতজনিত রোগে শিশুমৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। বৃহস্পতিবার ফরিদপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা আগামী কয়েকদিনে আরও হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানান আবহাওয়া কর্মকর্তা সুরজুল আমিন। এদিকে তীব্র শীতে ফরিদপুরে ঠাণ্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এক সপ্তাহে ফরিদপুরের দুটি হাসপাতালে মারা গেছে ১১ শিশু।
দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) : দামুড়হুদায় শীতের তীব্রতায় মলি্লক শাহ নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে কোল্ড স্ট্রোকে তিনি মারা করেন। সাঘাটা (গাইবান্ধা) : তিন দিন ধরে সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ার সঙ্গে কনকনে শীতে উপজেলার মানুষের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃদ্ধ ও শিশুরা কোল্ড ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
জিয়ানগর (পিরোজপুর) :তীব্র শীতে বৃহস্পতিবার উপজেলার হোগলাবুনিয়া এলাকায় শীতে আক্রান্ত হয়ে ঠাণ্ডাজনিত কারণে ইছাহাক আলী হাওলাদার ও সেউতিবাড়িয়ার আলী আকবর মলি্লক মারা গেছেন। অন্যদিকে শৈত্যপ্রবাহের কারণে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৃদ্ধ ও শিশুরা ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে ভিড় জমিয়েছে।
বাউফল (পটুয়াখালী) :বাউফলের পল্লীতে বৃহস্পতিবার রাতে আজিমুন নেছা নামের এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। তিনি একই গ্রামের মৃত সৈয়দ আলী বেপারীর স্ত্রী। কোল্ড স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।
উলিপুর (কুড়িগ্রাম) :উপজেলার বেগমগঞ্জ ইসলামপুর গ্রামের আজিজ মোল্লার শিশুপুত্র রিয়াজ রহমান এবং তিস্তা নদীর তীরবর্তী বজরা কাশিমবাজার গ্রামের আরজ আলীর শিশুপুত্র আলমাস মিয়া শীতজনিত রোগে মারা গেছে।
কেশবপুর (যশোর) :বৃহস্পতিবার রাতে কোল্ড স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে উপজেলার সাগরদাঁড়ী ইউনিয়নের ঝিকরা গ্রামের হোসেন আলী মোড়ল ও শীতজনিত রোগে হিজলতলা গ্রামের জেহের আলী মোড়ল এবং ধর্মপুর গ্রামের অমলা দাসী মারা গেছেন।
No comments