‘নির্বাচন হবে না’
আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে গভীর সংশয়
প্রকাশ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল
হোসেন। তিনি বলেছেন, আমি সবসময় বলে আসছি নির্বাচন হবে না।
ক্ষমতা
ছাড়ার সম্ভাবনা আছে এমন কোন নির্বাচন আওয়ামী লীগ করবে না। সংসদ বহাল রেখে
নির্বাচন হলে সে নির্বাচন অর্থবহ হবে না। পৃথিবীর কোথায় সংসদ বহাল রেখে
নির্বাচন হয়?
সাংবাদিক মতিউর রহমান চৌধুরীর উপস্থাপনায় বেসরকারি টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের টক শো ফ্রন্ট লাইনে গতকাল তিনি এসব কথা বলেন।
একই অনুষ্ঠানে ইংরেজি দৈনিক নিউএইজ সম্পাদক নুরুল কবির বলেন, আওয়ামী লীগ ৯৬ সালে বিএনপিকে যেভাবে রাজপথের আন্দোলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মেনে নিতে বাধ্য করেছিল, বিএনপিও যদি এবার আওয়ামী লীগকে সেভাবে বাধ্য করতে পারে তবে সমাধান একভাবে হবে। না হয় ইতিহাস তার আপন গতিতে চলবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যদি বেআইনী পথে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায় তবে ইতিহাসের পরিনতি তাকে ভোগ করতে হবে। ইতিহাসের কাছে কেউ ছাড়া পাননি, তারাও পাবেন না।
দেশ সংঘাতের দিকে যাচ্ছে মত দিয়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন বলেন, দেশটা একটা রক্তপাতের দিকে যাচ্ছে। খুনখারবী হচ্ছে দলের ভেতরে-বাইরে। তিনি বলেন, আমাদের রাজনীতিতে রাজনৈতিক চিন্তাবিদ নেই। বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা। কিন্তু আওয়ামী লীগ নিজেই তাকে ছোট করেছে। ভারতে মহাত্মা গান্ধী মারা গেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আব্রাহাম লিঙ্কন মারা গেছেন। সেসব দেশে সারাক্ষণ তাদের জন্য কান্নাকাটি করা হয় না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে দলীয় নেতায় পরিণত করেছে। বঙ্গবন্ধুর যে উজ্জ্বল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, তিনি যে দুর্নীতিমুক্ত মানুষ ছিলেন, তার ব্যাংক একাউন্টে যে কোন টাকা ছিল না, তিনি যে জাতির ঐক্য চেয়েছিলেন, তিনি যে ক্ষমা করেছিলেন তা নিয়ে তো কোথায়ও আওয়ামী লীগ আলোচনা করে না। বঙ্গবন্ধুর দল তো চুরি করতে পারে না।
এসময় উপস্থাপক বলেন, পত্রিকায় দেখলাম একজন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের কারাগার থেকে মুক্ত করতে হবে। নুরুল কবির বলেন, বঙ্গবন্ধুকে অবশ্যই আওয়ামী লীগের কারাগার থেকে মুক্ত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে তিনি রাজনীতিকে খাঁজাবাড়ির উঠোন থেকে গরীবের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন রাজনীতিতে সমঝোতার সম্ভাবনা দেখছেন না বলে জানিয়ে বলেন, আসলে দুই নেত্রী দেশ পরিচালনা করছেন না। রিটায়ার্ড আমলা আর বর্তমান আমলারা দেশ পরিচালনা করছেন। আর রাজনীতি করছেন ব্যবসায়ীরা।
সাংবাদিক মতিউর রহমান চৌধুরীর উপস্থাপনায় বেসরকারি টিভি চ্যানেল বাংলাভিশনের টক শো ফ্রন্ট লাইনে গতকাল তিনি এসব কথা বলেন।
একই অনুষ্ঠানে ইংরেজি দৈনিক নিউএইজ সম্পাদক নুরুল কবির বলেন, আওয়ামী লীগ ৯৬ সালে বিএনপিকে যেভাবে রাজপথের আন্দোলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মেনে নিতে বাধ্য করেছিল, বিএনপিও যদি এবার আওয়ামী লীগকে সেভাবে বাধ্য করতে পারে তবে সমাধান একভাবে হবে। না হয় ইতিহাস তার আপন গতিতে চলবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যদি বেআইনী পথে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায় তবে ইতিহাসের পরিনতি তাকে ভোগ করতে হবে। ইতিহাসের কাছে কেউ ছাড়া পাননি, তারাও পাবেন না।
দেশ সংঘাতের দিকে যাচ্ছে মত দিয়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন বলেন, দেশটা একটা রক্তপাতের দিকে যাচ্ছে। খুনখারবী হচ্ছে দলের ভেতরে-বাইরে। তিনি বলেন, আমাদের রাজনীতিতে রাজনৈতিক চিন্তাবিদ নেই। বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা। কিন্তু আওয়ামী লীগ নিজেই তাকে ছোট করেছে। ভারতে মহাত্মা গান্ধী মারা গেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আব্রাহাম লিঙ্কন মারা গেছেন। সেসব দেশে সারাক্ষণ তাদের জন্য কান্নাকাটি করা হয় না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে দলীয় নেতায় পরিণত করেছে। বঙ্গবন্ধুর যে উজ্জ্বল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, তিনি যে দুর্নীতিমুক্ত মানুষ ছিলেন, তার ব্যাংক একাউন্টে যে কোন টাকা ছিল না, তিনি যে জাতির ঐক্য চেয়েছিলেন, তিনি যে ক্ষমা করেছিলেন তা নিয়ে তো কোথায়ও আওয়ামী লীগ আলোচনা করে না। বঙ্গবন্ধুর দল তো চুরি করতে পারে না।
এসময় উপস্থাপক বলেন, পত্রিকায় দেখলাম একজন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের কারাগার থেকে মুক্ত করতে হবে। নুরুল কবির বলেন, বঙ্গবন্ধুকে অবশ্যই আওয়ামী লীগের কারাগার থেকে মুক্ত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় সফলতা হচ্ছে তিনি রাজনীতিকে খাঁজাবাড়ির উঠোন থেকে গরীবের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন রাজনীতিতে সমঝোতার সম্ভাবনা দেখছেন না বলে জানিয়ে বলেন, আসলে দুই নেত্রী দেশ পরিচালনা করছেন না। রিটায়ার্ড আমলা আর বর্তমান আমলারা দেশ পরিচালনা করছেন। আর রাজনীতি করছেন ব্যবসায়ীরা।
No comments