১৫ দফা দাবিতে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের স্মারকলিপি
পুঁজিবাজারে চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) ১৫ দফা দাবি-সংবলিত স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। সংগঠনটির একটি প্রতিনিধিদল আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের কাছে স্মারকলিপি দেন।
১৫ দফার মধ্যে রয়েছে, পুঁজিবাজারের চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশ ফান্ডের আকার পাঁচ হাজার কোটি থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা, পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের পুনর্বিনিয়োগে বাধ্য করা, বিনিয়োগকারীদের ‘বিনিয়োগ নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়ন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, বাজারে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে নিয়ে আসা, কোনো কোম্পানি আইপিওতে আসার ক্ষেত্রে মূল্য আয় অনুপাত (পিই) ১৫ নির্ধারণ, সব কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা রূপান্তর, বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন, মার্জিন ঋণের হার ১:২ কার্যকর, পুঁজিবাজারে বাংলাদেশ ব্যাংকে অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা, সরাসরি তালিকাভুক্ত না হয়ে আইপিওর মাধ্যমে নতুন কোম্পানির শেয়ার বাজারে আসা, মার্চেন্ট ব্যাংকের অমনিবাস হিসাব বন্ধ করা, ব্রোকারেজ হাউসের কমিশন সর্বোচ্চ ৩৫ পয়সা নির্ধারণ, পুঁজিবাজারের স্বার্থে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করা ও আন্দোলনরত বিনিয়োগকারীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার করা।
এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি প্রদান শেষে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে আমাদের দাবিগুলো তুলে ধরেছি। তিনি দাবিগুলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন।’
পরে এক ব্রিফিংয়ে এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে ১৫ দফা দাবি-সংবলিত স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে দাবিগুলো বিবেচনার ব্যাপারে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
১৫ দফার মধ্যে রয়েছে, পুঁজিবাজারের চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশ ফান্ডের আকার পাঁচ হাজার কোটি থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা, পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের পুনর্বিনিয়োগে বাধ্য করা, বিনিয়োগকারীদের ‘বিনিয়োগ নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়ন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, বাজারে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে নিয়ে আসা, কোনো কোম্পানি আইপিওতে আসার ক্ষেত্রে মূল্য আয় অনুপাত (পিই) ১৫ নির্ধারণ, সব কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা রূপান্তর, বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন, মার্জিন ঋণের হার ১:২ কার্যকর, পুঁজিবাজারে বাংলাদেশ ব্যাংকে অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা, সরাসরি তালিকাভুক্ত না হয়ে আইপিওর মাধ্যমে নতুন কোম্পানির শেয়ার বাজারে আসা, মার্চেন্ট ব্যাংকের অমনিবাস হিসাব বন্ধ করা, ব্রোকারেজ হাউসের কমিশন সর্বোচ্চ ৩৫ পয়সা নির্ধারণ, পুঁজিবাজারের স্বার্থে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করা ও আন্দোলনরত বিনিয়োগকারীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলা প্রত্যাহার করা।
এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি প্রদান শেষে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা এসইসির চেয়ারম্যানের কাছে আমাদের দাবিগুলো তুলে ধরেছি। তিনি দাবিগুলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন।’
পরে এক ব্রিফিংয়ে এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে ১৫ দফা দাবি-সংবলিত স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। কমিশনের পক্ষ থেকে দাবিগুলো বিবেচনার ব্যাপারে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
No comments