হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ন্যাটোর তদন্ত শুরু
আফগানিস্তানের মাইদান ওয়ারদাক প্রদেশে মার্কিন চিনুক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনার গতকাল রোববার তদন্ত শুরু করেছে ন্যাটো। ধারণা করা হচ্ছে, গত শুক্রবার তালেবানের গ্রেনেড হামলায় ওই হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় ৩০ জন মার্কিন ও সাত আফগান সেনাসহ ৩৮ জনের প্রাণহানি হয়।
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই তালেবান দাবি করে, তাদের ছোড়া রকেটচালিত গ্রেনেডের আঘাতে এটি বিধ্বস্ত হয়। তবে বিদেশি সেনা ও আফগান সরকারসংশ্লিষ্ট ঘটনার বিষয়ে তালেবান কখনো কখনো অতিরঞ্জিত দাবি করে থাকে।
ওয়াশিংটনে একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, তালেবানের গ্রেনেড হামলায় ওই হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা-সহায়তা বাহিনী (আইএসএএফ) বলেছে, হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের সেনা ও পুলিশ বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরুর দুই সপ্তাহ পর ওই হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটল। ২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করার কথা বিদেশি বাহিনীর।
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই তালেবান দাবি করে, তাদের ছোড়া রকেটচালিত গ্রেনেডের আঘাতে এটি বিধ্বস্ত হয়। তবে বিদেশি সেনা ও আফগান সরকারসংশ্লিষ্ট ঘটনার বিষয়ে তালেবান কখনো কখনো অতিরঞ্জিত দাবি করে থাকে।
ওয়াশিংটনে একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, তালেবানের গ্রেনেড হামলায় ওই হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা-সহায়তা বাহিনী (আইএসএএফ) বলেছে, হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের সেনা ও পুলিশ বাহিনীর কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরুর দুই সপ্তাহ পর ওই হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটল। ২০১৪ সালের মধ্যে আফগানিস্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব সে দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করার কথা বিদেশি বাহিনীর।
No comments