ইব্রার কণ্ঠে মিলানের জয়গান
ইন্টার মিলানের টানা পাঁচ বছরের শ্রেষ্ঠত্ব চ্যালেঞ্জ করে ছয় বছর পর গত মৌসুমে লিগ শিরোপা ঘরে তুলেছে এসি মিলান। এবার তো মৌসুমটাই শুরু করল সেই ইন্টার মিলানকে হারিয়ে সুপারকোপা জিতে। পরশু বেইজিংয়ের এই ‘মিলান ডার্বি’ জয়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ মেতেছেন মিলান প্রশংসায়।
‘ইব্রা’ বলছেন, মিলান বিজয়ীদের দল। প্রথমে পিছিয়ে পড়েও মিলান মৌসুমসূচক শিরোপা জিতেছে ২-১ গোলে। ইব্রাহিমোভিচের বিশ্বাস, এই জয় মিলানের ‘বিজয়ী’ মানসিকতারই ফসল।
২৯ বছর বয়সী সুইডিশ এটাও মনে করেন, এই জয় দলে জয়ের মানসিকতা আরও জোরালো করবে, ‘এই ধারা বজায় রেখে দল জিততেই চাইবে।’ মিলানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আরও বলেছেন, ‘আমি জিততে চাই। আমরা মিলান এবং জয়টাই আমাদের কাম্য। কারণ, এটাই ক্লাবের মানসিকতা। ক্লাবের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যই আমাদের ওপর এই দায়িত্ব আরোপ করে।’
বার্সেলোনায় এই সুইডিশ ছিলেন অবহেলিত। কোচ পেপ গার্দিওলা অধিকাংশ ম্যাচেই ইব্রাহিমোভিচকে বসিয়ে রাখতেন বেঞ্চে। গার্দিওলার সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণেই গত মৌসুমে বার্সা থেকে ধারে খেলতে আসেন এসি মিলানে। মিলানে এসেই ইব্রাহিমোভিচ স্বরূপে ফেরেন। ৩৯ ম্যাচে ২১ গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ১২টি।
এই সাফল্যের রহস্য দলের এক হয়ে খেলা। পরশু তিনিই যেমন নিজের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কৃতিত্ব দিলেন সতীর্থদের, ‘ভালো করার জন্য আমি সতীর্থদের ধন্যবাদ দেব। তাদের সাহায্য ছাড়া আমি কিছুই করতে পারতাম না। আমার গোলটির জন্য (ক্লারেন্স) সির্ডফকে ধন্যবাদ দেব।’
এদিকে হারের পর ইন্টার মিলানের অধিনায়ক হাভিয়ের জানেত্তি বলেছেন, ‘দলের এককাট্টা হতে আরও সময় দরকার।’ ভুল কিছু বলেননি এই আর্জেন্টাইন। ব্রাজিলিয়ান কোচ লিওনার্দো চলে যাওয়ার পর দায়িত্ব বর্তেছে জিয়ান পিয়েরো গ্যাসপেরিনির কাঁধে। নতুন কোচের অধীনে গুছিয়ে উঠতে সময় তো কিছু লাগবেই।
‘ইব্রা’ বলছেন, মিলান বিজয়ীদের দল। প্রথমে পিছিয়ে পড়েও মিলান মৌসুমসূচক শিরোপা জিতেছে ২-১ গোলে। ইব্রাহিমোভিচের বিশ্বাস, এই জয় মিলানের ‘বিজয়ী’ মানসিকতারই ফসল।
২৯ বছর বয়সী সুইডিশ এটাও মনে করেন, এই জয় দলে জয়ের মানসিকতা আরও জোরালো করবে, ‘এই ধারা বজায় রেখে দল জিততেই চাইবে।’ মিলানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আরও বলেছেন, ‘আমি জিততে চাই। আমরা মিলান এবং জয়টাই আমাদের কাম্য। কারণ, এটাই ক্লাবের মানসিকতা। ক্লাবের ইতিহাস এবং ঐতিহ্যই আমাদের ওপর এই দায়িত্ব আরোপ করে।’
বার্সেলোনায় এই সুইডিশ ছিলেন অবহেলিত। কোচ পেপ গার্দিওলা অধিকাংশ ম্যাচেই ইব্রাহিমোভিচকে বসিয়ে রাখতেন বেঞ্চে। গার্দিওলার সঙ্গে মনোমালিন্যের কারণেই গত মৌসুমে বার্সা থেকে ধারে খেলতে আসেন এসি মিলানে। মিলানে এসেই ইব্রাহিমোভিচ স্বরূপে ফেরেন। ৩৯ ম্যাচে ২১ গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ১২টি।
এই সাফল্যের রহস্য দলের এক হয়ে খেলা। পরশু তিনিই যেমন নিজের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কৃতিত্ব দিলেন সতীর্থদের, ‘ভালো করার জন্য আমি সতীর্থদের ধন্যবাদ দেব। তাদের সাহায্য ছাড়া আমি কিছুই করতে পারতাম না। আমার গোলটির জন্য (ক্লারেন্স) সির্ডফকে ধন্যবাদ দেব।’
এদিকে হারের পর ইন্টার মিলানের অধিনায়ক হাভিয়ের জানেত্তি বলেছেন, ‘দলের এককাট্টা হতে আরও সময় দরকার।’ ভুল কিছু বলেননি এই আর্জেন্টাইন। ব্রাজিলিয়ান কোচ লিওনার্দো চলে যাওয়ার পর দায়িত্ব বর্তেছে জিয়ান পিয়েরো গ্যাসপেরিনির কাঁধে। নতুন কোচের অধীনে গুছিয়ে উঠতে সময় তো কিছু লাগবেই।
No comments