অধিকাংশ ব্রিটিশ মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে আনার পক্ষে
অধিকাংশ ব্রিটিশ অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডকে ফিরিয়ে আনার পক্ষে। গতকাল রোববারের দ্য মেইল পত্রিকায় প্রকাশিত এক জরিপের ফলে এ তথ্য জানা গেছে। ১৯৬৯ সালে দেশটিতে মৃত্যুদণ্ড রহিত করা হয়।
মেইল পত্রিকার হয়ে জরিপকারী প্রতিষ্ঠান ‘সারভেশন’ এক হাজার ব্রিটিশের ওপর গত শুক্র ও শনিবার জরিপটি চালায়। এর ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৩ শতাংশ ব্রিটিশই সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ পুনঃপ্রবর্তনকে সমর্থন করেন। ৩৪ শতাংশ এর বিরোধী। সমর্থকদের ৬৩ শতাংশ পুরুষ ও ৪৪ শতাংশ নারী।
কোন পদ্ধতিতে এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা উচিত, সে প্রশ্নের জবাবে ৬৬ ভাগ প্রাণঘাতী ইনজেকশন, ১২ ভাগ ফাঁসি, পাঁচ ভাগ বৈদ্যুতিক চেয়ারে ও চার ভাগ ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করার পক্ষে মত দিয়েছেন। গণহত্যা, শিশু হত্যা, সন্ত্রাসবাদী কাজ ও যুদ্ধাপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে বলে সমর্থকেরা মত প্রকাশ করেন।
যুক্তরাজ্যে সর্বশেষ ১৯৬৪ সালে ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। গণদাবির প্রেক্ষিতে বিষয়টি আবার সামনে উঠে এসেছে।
মেইল পত্রিকার হয়ে জরিপকারী প্রতিষ্ঠান ‘সারভেশন’ এক হাজার ব্রিটিশের ওপর গত শুক্র ও শনিবার জরিপটি চালায়। এর ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৩ শতাংশ ব্রিটিশই সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ পুনঃপ্রবর্তনকে সমর্থন করেন। ৩৪ শতাংশ এর বিরোধী। সমর্থকদের ৬৩ শতাংশ পুরুষ ও ৪৪ শতাংশ নারী।
কোন পদ্ধতিতে এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা উচিত, সে প্রশ্নের জবাবে ৬৬ ভাগ প্রাণঘাতী ইনজেকশন, ১২ ভাগ ফাঁসি, পাঁচ ভাগ বৈদ্যুতিক চেয়ারে ও চার ভাগ ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করার পক্ষে মত দিয়েছেন। গণহত্যা, শিশু হত্যা, সন্ত্রাসবাদী কাজ ও যুদ্ধাপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে বলে সমর্থকেরা মত প্রকাশ করেন।
যুক্তরাজ্যে সর্বশেষ ১৯৬৪ সালে ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। গণদাবির প্রেক্ষিতে বিষয়টি আবার সামনে উঠে এসেছে।
No comments