সাবেলার আর্জেন্টিনা-স্বপ্ন
স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন আলেজান্দ্রো সাবেলা। স্বপ্ন দেখতেন, একদিন আর্জেন্টিনার কোচ হবেন। বহুদিনের লালিত স্বপ্নটা পূরণ হয়েছে। এবার আরেকটা নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন—আর্জেন্টিনার হূতগৌরব পুনরুদ্ধার করবেন।
১৯৭৪ সালে শুরু করা খেলোয়াড়ি জীবনে ইতি টানেন ১৯৮৯ সালে। এর মধ্যে আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে খেলেছেন মাত্র ৪টি ম্যাচ। খেলোয়াড়ি জীবন শেষ করলেও ফুটবল ছাড়েননি। রিভার প্লেট ও এস্তুদিয়ান্তেসের সাবেক মিডফিল্ডার বেছে নেন কোচিং ক্যারিয়ার।
শুরুতে অবশ্য আর্জেন্টিনার সাবেক কোচ ড্যানিয়েল পাসারেলার সহকারী হিসেবেই কাজ করেন বিভিন্ন ক্লাবে। সহকারী কোচের ভূমিকায় ছিলেন আর্জেন্টিনা জাতীয় দলেও। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে আলফিও বাসিলে এবং ১৯৯৮-এ পাসারেলার সঙ্গে কাজ করেছেন। মূল কোচের দায়িত্ব পান ২০০৯ সালে, আর্জেন্টিনার ক্লাব এস্তুদিয়ান্তেসে। খেলোয়াড় হিসেবে না পারলেও কোচ হিসেবে এস্তুদিয়ান্তেসকে জেতান কোপা লিবার্তোদোরেস।
খেলোয়াড়ি জীবনে আর্জেন্টিনার হয়েও কিছু করতে পারেননি। কোচ হিসেবে কি পারবেন? সাবেলা প্রত্যয়ী, ‘আমি কখনোই আর্জেন্টিনার কোচ হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি। জাতীয় দলের কোচ হওয়া অনেকে সম্মানের। আবার অনেক দায়িত্বও আছে। আর্জেন্টিনার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে চাই আমি।’
এখন গৌরবের মানদণ্ড আরেকটা বিশ্বকাপ জেতানো। দুবারের বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা বড় স্বপ্ন নিয়ে নিজের দেশে কোপা আমেরিকা খেলতে নেমেছিল। কিন্তু সেই স্বপ্নের মৃত্যু হয় কোয়ার্টার ফাইনালেই। তবে পেছনের এই ব্যর্থতা নিয়ে বসে না থেকে সাবেলা এগিয়ে যেতে চান সামনে।
সাবেলার এই এগিয়ে যাওয়া হবে নিজস্ব কায়দায়। আগামী মাসে কলকাতা ও ঢাকায় অনুষ্ঠেয় ভেনেজুয়েলা ও নাইজেরিয়া প্রীতি ম্যাচের দল সাবেলা ঘোষণা করবেন শিগগিরই। এর আগে দল সম্পর্কে একটা ইঙ্গিত অবশ্য দিয়েছেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে ভারসাম্যপূর্ণ মানুষ। দলটাও ভারসাম্যপূর্ণ করে গড়ে তুলতে চাই। যে দলের একটি নিশ্ছিদ্র রক্ষণভাগ থাকবে, থাকবে ভালো একটি মাঝমাঠ এবং আগ্রাসী আক্রমণভাগ।’
তবে এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন, তা হচ্ছে দলীয় ঐক্য এবং দলের প্রতি ভালোবাসা। দল দেওয়ার আগেই খেলোয়াড়দের প্রতি সেই বার্তাটা পৌঁছে দিয়েছেন সাবেলা, ‘খেলোয়াড়দের অবশ্যই এটা মনে রাখতে হবে, সবার ওপরে দল।’
১৯৭৪ সালে শুরু করা খেলোয়াড়ি জীবনে ইতি টানেন ১৯৮৯ সালে। এর মধ্যে আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে খেলেছেন মাত্র ৪টি ম্যাচ। খেলোয়াড়ি জীবন শেষ করলেও ফুটবল ছাড়েননি। রিভার প্লেট ও এস্তুদিয়ান্তেসের সাবেক মিডফিল্ডার বেছে নেন কোচিং ক্যারিয়ার।
শুরুতে অবশ্য আর্জেন্টিনার সাবেক কোচ ড্যানিয়েল পাসারেলার সহকারী হিসেবেই কাজ করেন বিভিন্ন ক্লাবে। সহকারী কোচের ভূমিকায় ছিলেন আর্জেন্টিনা জাতীয় দলেও। ১৯৯৪ বিশ্বকাপে আলফিও বাসিলে এবং ১৯৯৮-এ পাসারেলার সঙ্গে কাজ করেছেন। মূল কোচের দায়িত্ব পান ২০০৯ সালে, আর্জেন্টিনার ক্লাব এস্তুদিয়ান্তেসে। খেলোয়াড় হিসেবে না পারলেও কোচ হিসেবে এস্তুদিয়ান্তেসকে জেতান কোপা লিবার্তোদোরেস।
খেলোয়াড়ি জীবনে আর্জেন্টিনার হয়েও কিছু করতে পারেননি। কোচ হিসেবে কি পারবেন? সাবেলা প্রত্যয়ী, ‘আমি কখনোই আর্জেন্টিনার কোচ হওয়ার স্বপ্ন দেখিনি। জাতীয় দলের কোচ হওয়া অনেকে সম্মানের। আবার অনেক দায়িত্বও আছে। আর্জেন্টিনার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে চাই আমি।’
এখন গৌরবের মানদণ্ড আরেকটা বিশ্বকাপ জেতানো। দুবারের বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা বড় স্বপ্ন নিয়ে নিজের দেশে কোপা আমেরিকা খেলতে নেমেছিল। কিন্তু সেই স্বপ্নের মৃত্যু হয় কোয়ার্টার ফাইনালেই। তবে পেছনের এই ব্যর্থতা নিয়ে বসে না থেকে সাবেলা এগিয়ে যেতে চান সামনে।
সাবেলার এই এগিয়ে যাওয়া হবে নিজস্ব কায়দায়। আগামী মাসে কলকাতা ও ঢাকায় অনুষ্ঠেয় ভেনেজুয়েলা ও নাইজেরিয়া প্রীতি ম্যাচের দল সাবেলা ঘোষণা করবেন শিগগিরই। এর আগে দল সম্পর্কে একটা ইঙ্গিত অবশ্য দিয়েছেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে ভারসাম্যপূর্ণ মানুষ। দলটাও ভারসাম্যপূর্ণ করে গড়ে তুলতে চাই। যে দলের একটি নিশ্ছিদ্র রক্ষণভাগ থাকবে, থাকবে ভালো একটি মাঝমাঠ এবং আগ্রাসী আক্রমণভাগ।’
তবে এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন, তা হচ্ছে দলীয় ঐক্য এবং দলের প্রতি ভালোবাসা। দল দেওয়ার আগেই খেলোয়াড়দের প্রতি সেই বার্তাটা পৌঁছে দিয়েছেন সাবেলা, ‘খেলোয়াড়দের অবশ্যই এটা মনে রাখতে হবে, সবার ওপরে দল।’
No comments