সপ্তাহের শেষ দিনেও বাজারে দরপতন
দরপতন দিয়েই পুঁজিবাজারে সপ্তাহটি শুরু হয়েছিল। আর শেষও হয়েছে দরপতন দিয়ে। এর ফলে সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিনই দরপতন ঘটেছে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)।
২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পর পুরো সপ্তাহটি ছিল বেশ আলোচিত। প্রথম কার্যদিবস রোববারই বাজেট-পরবর্তী বিনিয়োগকারীদের হতাশার প্রতিফলন ঘটে বাজারে। ওই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটে বাজারে। রোববার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোমবার সেখানে সূচকের কিছুটা উল্লম্ফন দেখা যায়। তবে পরের তিন কার্যদিবসের প্রতিদিনই সূচক একটু একটু করে কমেছে।
সপ্তাহের শেষ দিনে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৭৭৬ পয়েন্টে। যদিও দিনভর ডিএসইর সাধারণ সূচক বেশ কয়েক দফা ওঠানামা করেছে। লেনদেন শুরুর প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে। সেটিই ছিল সূচকের গতকালের সর্বোচ্চ অবস্থান।
সূচক কমেছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৪ পয়েন্টে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত, নতুন বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য আলাদা কোনো ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে এর প্রতিফলনও বাজারে পড়েছে।
তবে সপ্তাহের চার কার্যদিবসে বাজারে দরপতনের সুযোগ নিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। বাজেট ঘোষণার আগে যেসব বিনিয়োগকারী বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়েছিলেন, পতনের কারণে তাঁরা আবারও নতুন করে বিনিয়োগের সুযোগ পেয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত।
এদিকে গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তবে এ দিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও চট্টগ্রামে তা কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৬টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১১১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪৮৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে গতকাল ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৬২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম।
বাজারচিত্র থেকে দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচকের উত্থান-পতন ঘটলেও শেষ দুই ঘণ্টায় মূল্যসূচক ছিল নিম্নমুখী।
২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পর পুরো সপ্তাহটি ছিল বেশ আলোচিত। প্রথম কার্যদিবস রোববারই বাজেট-পরবর্তী বিনিয়োগকারীদের হতাশার প্রতিফলন ঘটে বাজারে। ওই দিন বড় ধরনের দরপতন ঘটে বাজারে। রোববার ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সোমবার সেখানে সূচকের কিছুটা উল্লম্ফন দেখা যায়। তবে পরের তিন কার্যদিবসের প্রতিদিনই সূচক একটু একটু করে কমেছে।
সপ্তাহের শেষ দিনে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৭৭৬ পয়েন্টে। যদিও দিনভর ডিএসইর সাধারণ সূচক বেশ কয়েক দফা ওঠানামা করেছে। লেনদেন শুরুর প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮৫৫ পয়েন্টে। সেটিই ছিল সূচকের গতকালের সর্বোচ্চ অবস্থান।
সূচক কমেছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৩৪ পয়েন্টে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত, নতুন বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য আলাদা কোনো ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে এর প্রতিফলনও বাজারে পড়েছে।
তবে সপ্তাহের চার কার্যদিবসে বাজারে দরপতনের সুযোগ নিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী। বাজেট ঘোষণার আগে যেসব বিনিয়োগকারী বাজার থেকে টাকা তুলে নিয়েছিলেন, পতনের কারণে তাঁরা আবারও নতুন করে বিনিয়োগের সুযোগ পেয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত।
এদিকে গতকাল দুই বাজারেই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। তবে এ দিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও চট্টগ্রামে তা কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৬টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ১১১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৪৮৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে গতকাল ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৯৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬১টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৬২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম।
বাজারচিত্র থেকে দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় সূচকের উত্থান-পতন ঘটলেও শেষ দুই ঘণ্টায় মূল্যসূচক ছিল নিম্নমুখী।
No comments