গৃহকর্মীদের জন্য সনদ পাস করল আইএলও
বিশ্বের প্রায় পাঁচ কোটি ২৬ লাখ গৃহকর্মীর অধিকার রক্ষায় গতকাল বৃহস্পতিবার একটি যুগান্তকারী সনদ পাস করেছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (্আইএলও)।
নতুন সনদে গৃহকর্মীদের অন্যান্য শ্রমিকের মতোই অধিকার দেওয়া হয়েছে। এ সনদ অনুযায়ী গৃহকর্মীদের সঙ্গেও এখন থেকে লিখিত চুক্তি করতে হবে। এ ছাড়া সপ্তাহে এক দিন ছুটি দিতে হবে এবং বার্ষিক ছুটি ও অন্যান্য ছুটির দিনগুলোতে তাঁদের গৃহকর্তার বাড়িতে থাকতে হবে না।
এই সনদের পক্ষে ভোট পড়ে ৩৯৬টি, আর বিপক্ষে ১৬টি। ৬৩ ভোটার ভোটদান থেকে বিরত থাকে। দুটি দেশ অনুসমর্থন করলে সনদটি কার্যকর হবে। দেশ দুটি হলো ফিলিপাইন ও উরুগুয়ে। তবে দেশ দুটি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এই সনদ সমর্থন করবে।
উপসাগরীয় অঞ্চলের সবগুলো দেশ এ সনদে সমর্থন দিয়েছে। ওই দেশগুলোর পক্ষ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘আইএলওর জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত এবং আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করতে যাচ্ছি।’
আইএলওর তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালে সারা বিশ্বে গৃহকর্মী ছিল কমপক্ষে পাঁচ কোটি ২৬ লাখ। বিভিন্ন দেশের জাতীয় জরিপ থেকে আইএলও এ তথ্য পেয়েছে। তবে সংস্থাটি জানিয়েছে, গৃহকর্মীর প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তাঁদের সংখ্যা ১০ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে। কেননা, অনেক দেশ সঠিকভাবে হিসাব করেনি।
যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ এই সনদকে সমর্থন দিলেও যুক্তরাজ্য এর পক্ষে ভোট দেয়নি। দেশটি বলেছে, তারা ভোট দেয়নি, কারণ নিকট ভবিষ্যতেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। কেননা, বাড়িতে বাড়িতে কর্মরত গৃহকর্মীদের জন্য এত নিরাপত্তা ও সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না।
নতুন সনদে গৃহকর্মীদের অন্যান্য শ্রমিকের মতোই অধিকার দেওয়া হয়েছে। এ সনদ অনুযায়ী গৃহকর্মীদের সঙ্গেও এখন থেকে লিখিত চুক্তি করতে হবে। এ ছাড়া সপ্তাহে এক দিন ছুটি দিতে হবে এবং বার্ষিক ছুটি ও অন্যান্য ছুটির দিনগুলোতে তাঁদের গৃহকর্তার বাড়িতে থাকতে হবে না।
এই সনদের পক্ষে ভোট পড়ে ৩৯৬টি, আর বিপক্ষে ১৬টি। ৬৩ ভোটার ভোটদান থেকে বিরত থাকে। দুটি দেশ অনুসমর্থন করলে সনদটি কার্যকর হবে। দেশ দুটি হলো ফিলিপাইন ও উরুগুয়ে। তবে দেশ দুটি ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, তারা এই সনদ সমর্থন করবে।
উপসাগরীয় অঞ্চলের সবগুলো দেশ এ সনদে সমর্থন দিয়েছে। ওই দেশগুলোর পক্ষ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘আইএলওর জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত এবং আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করতে যাচ্ছি।’
আইএলওর তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালে সারা বিশ্বে গৃহকর্মী ছিল কমপক্ষে পাঁচ কোটি ২৬ লাখ। বিভিন্ন দেশের জাতীয় জরিপ থেকে আইএলও এ তথ্য পেয়েছে। তবে সংস্থাটি জানিয়েছে, গৃহকর্মীর প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। তাঁদের সংখ্যা ১০ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে। কেননা, অনেক দেশ সঠিকভাবে হিসাব করেনি।
যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ এই সনদকে সমর্থন দিলেও যুক্তরাজ্য এর পক্ষে ভোট দেয়নি। দেশটি বলেছে, তারা ভোট দেয়নি, কারণ নিকট ভবিষ্যতেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। কেননা, বাড়িতে বাড়িতে কর্মরত গৃহকর্মীদের জন্য এত নিরাপত্তা ও সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না।
No comments