সিরিয়াকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে দামেস্কে ব্যাপক বিক্ষোভ
আরব লিগ থেকে সিরিয়াকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে দেশটির সরকার-সমর্থক জনতা গতকাল রোববার ব্যাপক বিক্ষোভ করেছে।
বিক্ষোভস্থল থেকে সাংবাদিকেরা জানান, মধ্য দামেস্কে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ স্লোগান দেয়। এ সময় জনতা জাতীয় পতাকা ও বাশারের প্রতিকৃতি বহন করে। সেবা বহরত স্কয়ারেও জনতা বাশারের পক্ষে স্লোগান দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, দামেস্কের ওমিয়াদ স্কয়ারেও বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে।
সিরিয়াকে আরব লিগ থেকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়ার পরপরই শত শত উত্তেজিত বিক্ষোভকারী দামেস্কে কাতার ও সৌদি আরবের দূতাবাসে হামলা চালায়। এ সময় একদল বিক্ষোভকারী কাতারের দূতাবাস ভবনের ছাদে গিয়ে সে দেশের পতাকা নামিয়ে দেয় এবং সেখানে সিরিয়ার পতাকা উত্তোলন করে। গত জুলাইয়ে কাতারের রাষ্ট্রদূত সিরিয়া ত্যাগ করেছেন।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ জানায়, একদল বিক্ষোভকারী সৌদি দূতাবাসের অভ্যন্তরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এ সময় তারা দূতাবাস ভবন লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করে। সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এসপিএ জানায়, ‘দূতাবাসে হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং সিরিয়ায় সব ধরনের সৌদি স্থাপনার নিরাপত্তার জন্য দেশটির সরকারকে দায়ী করেছে।’ গত আগস্টে সৌদি আরব সিরিয়া থেকে তাদের রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করে নেয়।
গত শনিবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে আরব লিগের এক জরুরি সভায় সিরিয়াকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর দমনপীড়ন বন্ধে আরব লিগ যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা বাস্তবায়ন না করা পর্যন্ত সিরিয়া আঞ্চলিক সংস্থাটির কোনো কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না। পরে বিশ্ব নেতৃবৃন্দ আরব লিগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানোর পর সিরিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়।
আরব লীগ থেকে সিরিয়াকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছে ইরাক। একই সঙ্গে দেশটি দামেস্ককে সরকারবিরোধীদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করারও আহ্বান জানিয়েছে। ইরাক সরকারের মুখপাত্র আলী আল-দাবাগ বলেন, ‘আরব লিগ থেকে সিরিয়াকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তটি অগ্রহণযোগ্য পন্থায় নেওয়া হয়েছে।’
আরব লিগের একমাত্র সদস্যদেশ হিসেবে ইরাক গত শনিবার সংস্থাটি থেকে সিরিয়ার বহিষ্কার প্রস্তাবের ওপর অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকে। আরব লিগের সদস্যভুক্ত ২২টি দেশের মধ্যে ১৮টিই সিরিয়ার বহিষ্কারের পক্ষে ভোট দিয়েছে। তবে ইয়েমেন, লেবানন ও সিরিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।
বিক্ষোভস্থল থেকে সাংবাদিকেরা জানান, মধ্য দামেস্কে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ স্লোগান দেয়। এ সময় জনতা জাতীয় পতাকা ও বাশারের প্রতিকৃতি বহন করে। সেবা বহরত স্কয়ারেও জনতা বাশারের পক্ষে স্লোগান দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, দামেস্কের ওমিয়াদ স্কয়ারেও বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে।
সিরিয়াকে আরব লিগ থেকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেওয়ার পরপরই শত শত উত্তেজিত বিক্ষোভকারী দামেস্কে কাতার ও সৌদি আরবের দূতাবাসে হামলা চালায়। এ সময় একদল বিক্ষোভকারী কাতারের দূতাবাস ভবনের ছাদে গিয়ে সে দেশের পতাকা নামিয়ে দেয় এবং সেখানে সিরিয়ার পতাকা উত্তোলন করে। গত জুলাইয়ে কাতারের রাষ্ট্রদূত সিরিয়া ত্যাগ করেছেন।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ জানায়, একদল বিক্ষোভকারী সৌদি দূতাবাসের অভ্যন্তরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এ সময় তারা দূতাবাস ভবন লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করে। সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এসপিএ জানায়, ‘দূতাবাসে হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং সিরিয়ায় সব ধরনের সৌদি স্থাপনার নিরাপত্তার জন্য দেশটির সরকারকে দায়ী করেছে।’ গত আগস্টে সৌদি আরব সিরিয়া থেকে তাদের রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করে নেয়।
গত শনিবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে আরব লিগের এক জরুরি সভায় সিরিয়াকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে বলা হয়, সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ওপর দমনপীড়ন বন্ধে আরব লিগ যে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা বাস্তবায়ন না করা পর্যন্ত সিরিয়া আঞ্চলিক সংস্থাটির কোনো কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে না। পরে বিশ্ব নেতৃবৃন্দ আরব লিগের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানোর পর সিরিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়।
আরব লীগ থেকে সিরিয়াকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছে ইরাক। একই সঙ্গে দেশটি দামেস্ককে সরকারবিরোধীদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করারও আহ্বান জানিয়েছে। ইরাক সরকারের মুখপাত্র আলী আল-দাবাগ বলেন, ‘আরব লিগ থেকে সিরিয়াকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তটি অগ্রহণযোগ্য পন্থায় নেওয়া হয়েছে।’
আরব লিগের একমাত্র সদস্যদেশ হিসেবে ইরাক গত শনিবার সংস্থাটি থেকে সিরিয়ার বহিষ্কার প্রস্তাবের ওপর অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকে। আরব লিগের সদস্যভুক্ত ২২টি দেশের মধ্যে ১৮টিই সিরিয়ার বহিষ্কারের পক্ষে ভোট দিয়েছে। তবে ইয়েমেন, লেবানন ও সিরিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।
No comments