দোকান কেন উঠবে?
বিসিবি দোকান স্থানান্তরের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে (এনএসসি) চিঠি দিচ্ছে। কিন্তু এনএসসি থেকে কোনো সাড়া নেই। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের দোকানও তাই সরছে না। সরবে কীভাবে? আগে তো ঠিক করতে হবে দোকান-সংক্রান্ত বিষয়টি আসলে এনএসসির কোন বিভাগের আওতায় পড়ে। সেটি নিয়ে যে খোদ এনএসসির কর্মকর্তারাই সংশয়ে!
কাল এ ব্যাপারে এনএসসির পরিকল্পনা ও উন্নয়নবিষয়ক পরিচালক আবদুর রহমানের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বল ঠেললেন প্রশাসন বিভাগের কোর্টে, ‘দোকান-সংক্রান্ত বিষয়ে আমি কথা বলতে পারব না। প্রশাসন বিভাগের সঙ্গে কথা বলুন।’ প্রশাসন বিভাগের পরিচালক শেখ আতাহার হোসেনের কাছে গেলে তিনি বললেন উল্টো কথা, ‘নতুন দোকান বা দোকান স্থানান্তরের বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। এ ব্যাপারে বিসিবির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে পি অ্যান্ড ডি (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) শাখা। তারাই ভালো জানবে।’ বলবেনই বা কীভাবে? মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে যে নতুন ১৬টা দোকান হয়েছে, সেটাই নাকি আনুষ্ঠানিকভাবে জানে না প্রশাসন বিভাগ! পরিকল্পনা ও উন্নয়নবিষয়ক পরিচালক অবশ্য বলেছেন, নতুন দোকানগুলোর পজেশন এনএসসি নতুন করে বিক্রি করবে।
অন্যদিকে শেখ আতাহার হোসেন কথা বলতে রাজি হলেন শুধু পুরোনো দোকান প্রসঙ্গে এবং যেটা বললেন তা শুনে আক্কেলগুড়ুম হতে পারে বিসিবির। ‘দোকান উঠবে কেন? স্টেডিয়াম থেকে দোকান উঠিয়ে দিতে হবে, এ রকম কোনো আলোচনাই হয়নি। স্টেডিয়াম লিজ দেওয়ার শর্তেও দোকান সরানোর কথা উল্লেখ নেই’—বলেছেন পরিচালক (প্রশাসন)। স্টেডিয়াম থেকে দোকান কেন সরানো যাবে না, তিনি সেটাও যুক্তি দিয়ে বোঝাতে চাইলেন, ‘বিসিবিকে স্টেডিয়ামের মালিকানা দেওয়া হয়নি। ব্যবহারের জন্য ১৫ বছরের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শুধু। এ ছাড়া এনএসসির কাছ থেকে মালিকেরা দোকানগুলো ৯৯ বছরের জন্য লিজ নিয়েছে। তারা আমাদের মাসে মাসে ভাড়া দিচ্ছে, তিন বছর পরপর চুক্তি নবায়ন করে ভাড়া বাড়ানোও হচ্ছে। দোকান ওঠাতে গেলে তারা আইনি পথে যাবে।’ দোকান রেখেই বিশ্বকাপের মতো একটা বড় টুর্নামেন্ট করে ফেলার পর এখন আর দোকান ওঠানোর কোনো প্রয়োজনও দেখছেন না তিনি।
দোকান সরানো প্রসঙ্গে বিশ্বকাপের আগে-পরে এনএসসির দুই রকম চেহারায় বিস্ময় প্রকাশ করে বিসিবির শীর্ষস্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আগে এমন কথা ছিল না। অন্তত স্টেডিয়ামের পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য যেসব দোকান সরানো জরুরি, সেগুলো নতুন জায়গায় স্থানান্তরের কথা বলেছিল এনএসসি।’
কাল এ ব্যাপারে এনএসসির পরিকল্পনা ও উন্নয়নবিষয়ক পরিচালক আবদুর রহমানের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বল ঠেললেন প্রশাসন বিভাগের কোর্টে, ‘দোকান-সংক্রান্ত বিষয়ে আমি কথা বলতে পারব না। প্রশাসন বিভাগের সঙ্গে কথা বলুন।’ প্রশাসন বিভাগের পরিচালক শেখ আতাহার হোসেনের কাছে গেলে তিনি বললেন উল্টো কথা, ‘নতুন দোকান বা দোকান স্থানান্তরের বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। এ ব্যাপারে বিসিবির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে পি অ্যান্ড ডি (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) শাখা। তারাই ভালো জানবে।’ বলবেনই বা কীভাবে? মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে যে নতুন ১৬টা দোকান হয়েছে, সেটাই নাকি আনুষ্ঠানিকভাবে জানে না প্রশাসন বিভাগ! পরিকল্পনা ও উন্নয়নবিষয়ক পরিচালক অবশ্য বলেছেন, নতুন দোকানগুলোর পজেশন এনএসসি নতুন করে বিক্রি করবে।
অন্যদিকে শেখ আতাহার হোসেন কথা বলতে রাজি হলেন শুধু পুরোনো দোকান প্রসঙ্গে এবং যেটা বললেন তা শুনে আক্কেলগুড়ুম হতে পারে বিসিবির। ‘দোকান উঠবে কেন? স্টেডিয়াম থেকে দোকান উঠিয়ে দিতে হবে, এ রকম কোনো আলোচনাই হয়নি। স্টেডিয়াম লিজ দেওয়ার শর্তেও দোকান সরানোর কথা উল্লেখ নেই’—বলেছেন পরিচালক (প্রশাসন)। স্টেডিয়াম থেকে দোকান কেন সরানো যাবে না, তিনি সেটাও যুক্তি দিয়ে বোঝাতে চাইলেন, ‘বিসিবিকে স্টেডিয়ামের মালিকানা দেওয়া হয়নি। ব্যবহারের জন্য ১৫ বছরের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শুধু। এ ছাড়া এনএসসির কাছ থেকে মালিকেরা দোকানগুলো ৯৯ বছরের জন্য লিজ নিয়েছে। তারা আমাদের মাসে মাসে ভাড়া দিচ্ছে, তিন বছর পরপর চুক্তি নবায়ন করে ভাড়া বাড়ানোও হচ্ছে। দোকান ওঠাতে গেলে তারা আইনি পথে যাবে।’ দোকান রেখেই বিশ্বকাপের মতো একটা বড় টুর্নামেন্ট করে ফেলার পর এখন আর দোকান ওঠানোর কোনো প্রয়োজনও দেখছেন না তিনি।
দোকান সরানো প্রসঙ্গে বিশ্বকাপের আগে-পরে এনএসসির দুই রকম চেহারায় বিস্ময় প্রকাশ করে বিসিবির শীর্ষস্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের আগে এমন কথা ছিল না। অন্তত স্টেডিয়ামের পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য যেসব দোকান সরানো জরুরি, সেগুলো নতুন জায়গায় স্থানান্তরের কথা বলেছিল এনএসসি।’
No comments