জেগে উঠল রাসেলের স্বপ্ন
মুক্তিযোদ্ধা, শেখ জামাল, আবাহনীর সঙ্গে নিজেদের নামটা আবার লিখিয়ে নিল শেখ রাসেল।
কদিন আগেও শিরোপার দৌড়ে নামটা ছিল না। বাংলাদেশ লিগের শিরোপা লড়াইয়ে শীর্ষ দল মুক্তিযোদ্ধার চেয়ে ৯ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়েছিল রাসেল। মুক্তিযোদ্ধা গত দুটি ম্যাচে ৫ পয়েন্ট হারিয়েছে। রাসেল কোনো পয়েন্ট হারায়নি। এর ফলে দুই দলের ব্যবধানটা নেমে এসেছে ৪ পয়েন্টে।
আরামবাগের বিপক্ষে কাল ৩-১ জয় রাসেলের মৃত স্বপ্নকে আবার জাগিয়ে তুলেছে। রুশ স্ট্রাইকার এডওয়ার্ডের ২ গোলে সহজেই এসেছে এই জয়। এতে ১৭ ম্যাচে রাসেলের পয়েন্ট ৩৫। সমান ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধার ৩৯। এক ম্যাচ কম খেলে শেখ জামালের ৩৭ এবং আবাহনীর ৩৫। কাগজের হিসাবে এখনো চতুর্থ স্থানেই আছে রাসেল। তবে ২২ ম্যাচের লিগের শেষ দিকে নাটকীয়তা ঘটবে না, কে বলতে পারে!
রাসেলের সামনে আবাহনী ও শেখ জামালের মতো দুই শিরোপাপ্রত্যাশী। জিততে পারলে রাসেল উঠে যাবে আরও ওপরের দিকে। যদিও জামাল সব ম্যাচ জিতলে তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে। তবে সুযোগের অপেক্ষায় থাকা এবং নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করে যাওয়ার প্রেরণা নিয়েই কাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম থেকে ফিরল উজ্জীবিত রাসেল।
তিন ম্যাচ আগে রহমতগঞ্জের সঙ্গে ২-১ এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ড্র না করলে রাসেলের শিরোপার সম্ভাবনা জোরালো হতো আরও।
রাসেলের স্বপ্নটাকে ফিরিয়ে এনেছেন আসলে এডওয়ার্ড। লিগের দ্বিতীয় পর্বের শুরু থেকেই তাঁকে পাওয়া গিয়েছে। এডওয়ার্ড আসার পর থেকে গোলের জন্য খুব বেশি ভাবতে হচ্ছে না রাসেলকে। প্রতিপক্ষ সীমানায় তাঁর পায়ে বল পড়া মানেই বিপদ। কাল বাঁ দিক থেকে ঢুকে গড়ানো শটে প্রথম গোলটা করলেন ২৬ মিনিটে। ৩৯ মিনিটে সুবায়েরের গোলে ১-১ হওয়ার পর ৮ মিনিট পরই রাজুর ক্রসে দারুণ হেডে এডওয়ার্ড করে দিলেন ২-১। ৬৯ মিনিটে ডুকের গোলে ৩ পয়েন্ট নিশ্চিত করে ফেলে রাসেল।
টানা তৃতীয় জয়, লিগ শিরোপার লড়াইয়ে যোগ দেওয়া—শেখ রাসেল কোচ মাহমুদুল হক খুবই খুশি। ‘আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাব। এটাই আমাদের আজকের অঙ্গীকার’—বললেন তিনি। ক্লাব সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, ‘আমরা নিজেদের উজাড় করে দেব।’
শেষ পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি রাখতে পারে কি না শেখ রাসেল—সেটিই দেখার।
কদিন আগেও শিরোপার দৌড়ে নামটা ছিল না। বাংলাদেশ লিগের শিরোপা লড়াইয়ে শীর্ষ দল মুক্তিযোদ্ধার চেয়ে ৯ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়েছিল রাসেল। মুক্তিযোদ্ধা গত দুটি ম্যাচে ৫ পয়েন্ট হারিয়েছে। রাসেল কোনো পয়েন্ট হারায়নি। এর ফলে দুই দলের ব্যবধানটা নেমে এসেছে ৪ পয়েন্টে।
আরামবাগের বিপক্ষে কাল ৩-১ জয় রাসেলের মৃত স্বপ্নকে আবার জাগিয়ে তুলেছে। রুশ স্ট্রাইকার এডওয়ার্ডের ২ গোলে সহজেই এসেছে এই জয়। এতে ১৭ ম্যাচে রাসেলের পয়েন্ট ৩৫। সমান ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধার ৩৯। এক ম্যাচ কম খেলে শেখ জামালের ৩৭ এবং আবাহনীর ৩৫। কাগজের হিসাবে এখনো চতুর্থ স্থানেই আছে রাসেল। তবে ২২ ম্যাচের লিগের শেষ দিকে নাটকীয়তা ঘটবে না, কে বলতে পারে!
রাসেলের সামনে আবাহনী ও শেখ জামালের মতো দুই শিরোপাপ্রত্যাশী। জিততে পারলে রাসেল উঠে যাবে আরও ওপরের দিকে। যদিও জামাল সব ম্যাচ জিতলে তারাই চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে। তবে সুযোগের অপেক্ষায় থাকা এবং নিজেদের কাজটা ঠিকঠাক করে যাওয়ার প্রেরণা নিয়েই কাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম থেকে ফিরল উজ্জীবিত রাসেল।
তিন ম্যাচ আগে রহমতগঞ্জের সঙ্গে ২-১ এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ড্র না করলে রাসেলের শিরোপার সম্ভাবনা জোরালো হতো আরও।
রাসেলের স্বপ্নটাকে ফিরিয়ে এনেছেন আসলে এডওয়ার্ড। লিগের দ্বিতীয় পর্বের শুরু থেকেই তাঁকে পাওয়া গিয়েছে। এডওয়ার্ড আসার পর থেকে গোলের জন্য খুব বেশি ভাবতে হচ্ছে না রাসেলকে। প্রতিপক্ষ সীমানায় তাঁর পায়ে বল পড়া মানেই বিপদ। কাল বাঁ দিক থেকে ঢুকে গড়ানো শটে প্রথম গোলটা করলেন ২৬ মিনিটে। ৩৯ মিনিটে সুবায়েরের গোলে ১-১ হওয়ার পর ৮ মিনিট পরই রাজুর ক্রসে দারুণ হেডে এডওয়ার্ড করে দিলেন ২-১। ৬৯ মিনিটে ডুকের গোলে ৩ পয়েন্ট নিশ্চিত করে ফেলে রাসেল।
টানা তৃতীয় জয়, লিগ শিরোপার লড়াইয়ে যোগ দেওয়া—শেখ রাসেল কোচ মাহমুদুল হক খুবই খুশি। ‘আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাব। এটাই আমাদের আজকের অঙ্গীকার’—বললেন তিনি। ক্লাব সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, ‘আমরা নিজেদের উজাড় করে দেব।’
শেষ পর্যন্ত প্রতিশ্রুতি রাখতে পারে কি না শেখ রাসেল—সেটিই দেখার।
No comments