বিনিয়োগকারীদের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ-সমাবেশ
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে আজ বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারের জন্য ভালোই কেটেছে। দুই এক্সচেঞ্জে সূচকের সঙ্গে বেড়েছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক ১০০ পয়েন্টের বেশি বেড়েছে। সঙ্গে বেড়েছে দুই শতাধিক শেয়ারের দাম। তবে আজ পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীলতা ও দরপতনের প্রতিবাদে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে বিনিয়োগকারীরা অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করেছেন।
দিনের লেনদেন শেষে আজ ডিএসইতে সূচক ১০৫.০৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৩৯৭.৬১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ মোট ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৬ কোটি টাকার, যা গতকালের চেয়ে ২৮ কোটি টাকা কম।
আজ ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচির সময় বিনিয়োগকারীরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। তাঁরা পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিনিয়োগকারীরা এই কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করেন। তবে এ সময় মতিঝিল এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ: ইনভেস্টর ফোরাম অব চিটাগাং আজ দুপুর ১২টার দিকে নগরের আগ্রাবাদ এলাকায় সিএসই কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা শেয়ারবাজার ধসের জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দায়ী করে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। তা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া অর্থ মন্ত্রণালয়, এসইসি, ডিএসই ও সিএসইর সমন্বয়ে শেয়ারবাজারকে দ্রুত আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবিও জানানো হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল আগ্রাবাদ এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
ফোরামের আহ্বায়ক আসলাম হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাদের, সদস্যসচিব রানা বিশ্বাসসহ আরও অনেকে সমাবেশে বক্তব্য দেন।
দিনের লেনদেন শেষে আজ ডিএসইতে সূচক ১০৫.০৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৩৯৭.৬১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ মোট ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ২৪১টির, কমেছে ১০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। মোট লেনদেন হয়েছে ২৯৬ কোটি টাকার, যা গতকালের চেয়ে ২৮ কোটি টাকা কম।
আজ ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচির সময় বিনিয়োগকারীরা অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। তাঁরা পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিনিয়োগকারীরা এই কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করেন। তবে এ সময় মতিঝিল এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ: ইনভেস্টর ফোরাম অব চিটাগাং আজ দুপুর ১২টার দিকে নগরের আগ্রাবাদ এলাকায় সিএসই কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা শেয়ারবাজার ধসের জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দায়ী করে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। তা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া অর্থ মন্ত্রণালয়, এসইসি, ডিএসই ও সিএসইর সমন্বয়ে শেয়ারবাজারকে দ্রুত আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবিও জানানো হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল আগ্রাবাদ এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
ফোরামের আহ্বায়ক আসলাম হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাদের, সদস্যসচিব রানা বিশ্বাসসহ আরও অনেকে সমাবেশে বক্তব্য দেন।
No comments