লিবিয়া অভিযান গাদ্দাফিকে পদত্যাগে বাধ্য করবে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, লিবিয়ায় অভিযান দেশটির নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে পদত্যাগে বাধ্য করবে। তিনি স্বীকার করেন, লিবিয়ায় আকাশপথে ন্যাটোর অভিযানে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এরপরও ধীরগতিতে অটলভাবে চালানো অভিযানে গাদ্দাফির পতন হবে। গতকাল বুধবার লন্ডনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ওবামা এসব কথা বলেন।
ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে এবং তা আগের চেয়ে এখন জোরালো হয়েছে। তিনি বলেন, বেশ কিছু বিষয়ে ডেভিড ক্যামেরন ও তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি একই। সম্মেলনে ক্যামেরন বলেন, উভয় দেশের নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য এই সম্পর্ক অত্যাবশ্যক। উভয় নেতা আবারও লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে পদত্যাগের আহ্বান জানান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যেসব মানুষ গণতন্ত্রের জন্য লড়েছেন, তাঁদের জন্য সব রকমের সহায়তা দিতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। যেসব নেতা গণতান্ত্রিক সংস্কার সমর্থন করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও আমরা একই অঙ্গীকার করেছি।’
আফগানিস্তান প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, আমরা এখন নিরাপত্তার দায়িত্ব আফগান নেতৃত্বাধীন ব্যবস্থার কাছে হস্তান্তর করার পর্যায়ে রয়েছি। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগের ব্যাপারে ক্যামেরনের সঙ্গে তাঁর মতৈক্য হয়েছে বলে তিনি জানান।
সম্মেলনের আগে ওবামা ও ক্যামেরন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বৈঠক করেন। এতে লিবিয়া ও আফগানিস্তানের যুদ্ধের বিষয় প্রাধান্য পায়। এ ব্যাপারে ক্যামেরন বলেন, বৈঠকে তাঁরা অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এর মধ্যে যেসব বিষয় প্রাধান্য পায়, তা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই ও বৈশ্বিক অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ক্যামেরন বলেন, গাদ্দাফির ওপর আমাদের চাপ বাড়াতে হবে। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমতা ছাড়তে হবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, আরব বিশ্বে আন্দোলনের পেছনে যেসব দেশের ভূমিকা রয়েছে, তাদের জন্য রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে বড় ধরনের কর্মসূচি নিতে জি-৮ সম্মেলনে চাপ দেবে যুক্তরাষ্ট্র্র ও যুক্তরাজ্য। তিনি বলেন, ‘যাঁরা স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করছেন, তাঁদের পাশে দাঁড়াব বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও আমি একমত হয়েছি।’
ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে এবং তা আগের চেয়ে এখন জোরালো হয়েছে। তিনি বলেন, বেশ কিছু বিষয়ে ডেভিড ক্যামেরন ও তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি একই। সম্মেলনে ক্যামেরন বলেন, উভয় দেশের নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য এই সম্পর্ক অত্যাবশ্যক। উভয় নেতা আবারও লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে পদত্যাগের আহ্বান জানান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যেসব মানুষ গণতন্ত্রের জন্য লড়েছেন, তাঁদের জন্য সব রকমের সহায়তা দিতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। যেসব নেতা গণতান্ত্রিক সংস্কার সমর্থন করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও আমরা একই অঙ্গীকার করেছি।’
আফগানিস্তান প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, আমরা এখন নিরাপত্তার দায়িত্ব আফগান নেতৃত্বাধীন ব্যবস্থার কাছে হস্তান্তর করার পর্যায়ে রয়েছি। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগের ব্যাপারে ক্যামেরনের সঙ্গে তাঁর মতৈক্য হয়েছে বলে তিনি জানান।
সম্মেলনের আগে ওবামা ও ক্যামেরন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বৈঠক করেন। এতে লিবিয়া ও আফগানিস্তানের যুদ্ধের বিষয় প্রাধান্য পায়। এ ব্যাপারে ক্যামেরন বলেন, বৈঠকে তাঁরা অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এর মধ্যে যেসব বিষয় প্রাধান্য পায়, তা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই ও বৈশ্বিক অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ক্যামেরন বলেন, গাদ্দাফির ওপর আমাদের চাপ বাড়াতে হবে। তাঁকে অবশ্যই ক্ষমতা ছাড়তে হবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, আরব বিশ্বে আন্দোলনের পেছনে যেসব দেশের ভূমিকা রয়েছে, তাদের জন্য রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে বড় ধরনের কর্মসূচি নিতে জি-৮ সম্মেলনে চাপ দেবে যুক্তরাষ্ট্র্র ও যুক্তরাজ্য। তিনি বলেন, ‘যাঁরা স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করছেন, তাঁদের পাশে দাঁড়াব বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও আমি একমত হয়েছি।’
No comments