আনন্দঘন পরিবেশে দক্ষিণ সুদানে গণভোট শুরু
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে বাঁধভাঙা আনন্দের মধ্য দিয়ে গতকাল রোববার থেকে দক্ষিণ সুদানে গণভোট শুরু হয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের মধ্যে প্রায় পাঁচ দশক ধরে চলা সংঘাত অবসানের জন্য এই গণভোটের আয়োজন করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, দক্ষিণ সুদানের বাসিন্দারা স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেবেন এবং আফ্রিকার সবচেয়ে বড় দেশ সুদান ভেঙে নতুন একটি রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটবে। দক্ষিণ সুদান স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলে এটি হবে জাতিসংঘের ১৯৩তম সদস্যদেশ।
প্রথম দিন আনন্দঘন পরিবেশের মধ্যে স্থানীয় সময় সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ভোট নেওয়া চলে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। রাজধানী জুবায় ভোট দেন দক্ষিণ সুদানের নেতা সালভা কির। তিনি গণভোটের মুহূর্তটিকে ঐতিহাসিক হিসেবে বর্ণনা করেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন সিনেটর জন কেরি।
কেরি সাংবাদিকদের বলেন, আজ থেকে সুদানের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো। এই ভোটের মাধ্যমে দক্ষিণ সুদান যদি স্বাধীনতা পায় তাহলে এই নতুন রাষ্ট্রটির জন্য তাদের অনেক কিছু করতে হবে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ও জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানও জুবার একটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
গণভোট উপলক্ষে দক্ষিণ সুদানের রাজধানী জুবাতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। নাচ-গান আর উল্লাসের দৃশ্য ছিল সর্বত্র। দক্ষিণ সুদানের গণভোটবিষয়ক কমিশনের উপপ্রধান চেন রিক সাংবাদিকদের বলেন, আজকের মতো আনন্দ দক্ষিণ সুদানের ইতিহাসে আর হয়নি। সপ্তাহব্যাপী এই গণভোট ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
প্রথম দিন আনন্দঘন পরিবেশের মধ্যে স্থানীয় সময় সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ভোট নেওয়া চলে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত। রাজধানী জুবায় ভোট দেন দক্ষিণ সুদানের নেতা সালভা কির। তিনি গণভোটের মুহূর্তটিকে ঐতিহাসিক হিসেবে বর্ণনা করেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন সিনেটর জন কেরি।
কেরি সাংবাদিকদের বলেন, আজ থেকে সুদানের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো। এই ভোটের মাধ্যমে দক্ষিণ সুদান যদি স্বাধীনতা পায় তাহলে এই নতুন রাষ্ট্রটির জন্য তাদের অনেক কিছু করতে হবে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ও জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানও জুবার একটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
গণভোট উপলক্ষে দক্ষিণ সুদানের রাজধানী জুবাতে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। নাচ-গান আর উল্লাসের দৃশ্য ছিল সর্বত্র। দক্ষিণ সুদানের গণভোটবিষয়ক কমিশনের উপপ্রধান চেন রিক সাংবাদিকদের বলেন, আজকের মতো আনন্দ দক্ষিণ সুদানের ইতিহাসে আর হয়নি। সপ্তাহব্যাপী এই গণভোট ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
No comments