উইকেট-বৃষ্টি এবং পাকিস্তানের জয়
হ্যামিল্টন টেস্টের তৃতীয় দিনে চরম নাটকীয়তা। ব্যাট হাতে নামতে হলো ২০ ব্যাটসম্যানকে। ১৬ উইকেট পতনের দিনে ১০ উইকেটে জিতল পাকিস্তান। আবদুর রেহমান, ওয়াহাব রিয়াজ আর উমর গুলের বোলিংয়ে শেষ সেশনে ১০ উইকেট হারিয়ে ১১০ রানে অলআউট নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের লিড পাওয়ায় জয়ের জন্য পাকিস্তানের লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ১৯ রানের। কোনো উইকেট না হারিয়ে মাত্র ৩.৪ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক পেলেন তাঁর প্রথম জয়।
নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস আসলে ধসের মুখে পড়ে ২১.২ থেকে ২৪.৩ ওভারের মধ্যে। এ সময় ২০ বলের মধ্যে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে নিউজিল্যান্ড হারায় মার্টিন গাপটিল, জেসি রাইডার, রস টেলর ও উইলিয়ামসনকে। এই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি দল। অথচ বিনা উইকেটে ৩৩ রান নিয়ে চা-বিরতিতে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটে ২৩৫ রান নিয়ে দিন শুরু করা পাকিস্তান অলআউট হওয়ার আগে যোগ করে ১৩২ রান। আগের দিন অপরাজিত দুই ব্যাটসম্যান বেশি দূর যেতে না পারলেও পাকিস্তানের লোয়ার-অর্ডারের সবাই কমবেশি কিছু অবদান রাখায় পাকিস্তানের স্কোর ৩৭৬-তে পৌঁছায়। প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও ৮৩ রানে আউট হন আসাদ শফিক। অধিনায়কের ভূমিকা নিয়ে টেস্ট দলে ফেরার পর পাঁচ ইনিংসে ব্যাট করে চতুর্থ ফিফটি তুলে নিয়েছেন মিসবাহ।
৯২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা নিউজিল্যান্ড বিনা উইকেটে ৩৬ রান তুলে ফেলে। কিন্তু পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিং আর ব্যাটসম্যানদের আত্মহননের প্রবৃত্তি দ্রুতই ধসিয়ে দেয় কিউইদের। একপর্যায়ে নিউজিল্যান্ড ৯০ রানেই হারিয়ে ফেলেছিল ৮ উইকেট। পাকিস্তানের লিড তখনো ২ রানের। ইনিংস হারের লজ্জায় শেষ পর্যন্ত পড়তে না হলেও তিন দিনেই টেস্ট হেরে ভেট্টোরিদের মাথা নিচু হয়েছে অবশ্যই। নিজের চার ওভারের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের তিন ব্যাটসম্যানকে তুলে নিয়ে সেই পতন ত্বরান্বিত করেছেন রেহমান। ম্যাচে ৪৫ ওভার বোলিং করে ৭৫ রানে ৬ উইকেট নেওয়া এই বাঁহাতিই ম্যান অব দ্য ম্যাচ।
পাকিস্তান দলের ছায়াসঙ্গী নাটকীয়তা থাকল এই ম্যাচেও। কদিন আগেই স্পট ফিক্সিংয়ের ঝড়ে টালমাটাল ছিল যে দল, তারাই কি না এমন দাপুটে চেহারায়! এলোমেলো পাকিস্তানই এখন ৫ বছর পর বিদেশের মাটিতে প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ের স্বপ্নে বিভোর!
নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস আসলে ধসের মুখে পড়ে ২১.২ থেকে ২৪.৩ ওভারের মধ্যে। এ সময় ২০ বলের মধ্যে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে নিউজিল্যান্ড হারায় মার্টিন গাপটিল, জেসি রাইডার, রস টেলর ও উইলিয়ামসনকে। এই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি দল। অথচ বিনা উইকেটে ৩৩ রান নিয়ে চা-বিরতিতে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেটে ২৩৫ রান নিয়ে দিন শুরু করা পাকিস্তান অলআউট হওয়ার আগে যোগ করে ১৩২ রান। আগের দিন অপরাজিত দুই ব্যাটসম্যান বেশি দূর যেতে না পারলেও পাকিস্তানের লোয়ার-অর্ডারের সবাই কমবেশি কিছু অবদান রাখায় পাকিস্তানের স্কোর ৩৭৬-তে পৌঁছায়। প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও ৮৩ রানে আউট হন আসাদ শফিক। অধিনায়কের ভূমিকা নিয়ে টেস্ট দলে ফেরার পর পাঁচ ইনিংসে ব্যাট করে চতুর্থ ফিফটি তুলে নিয়েছেন মিসবাহ।
৯২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা নিউজিল্যান্ড বিনা উইকেটে ৩৬ রান তুলে ফেলে। কিন্তু পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিং আর ব্যাটসম্যানদের আত্মহননের প্রবৃত্তি দ্রুতই ধসিয়ে দেয় কিউইদের। একপর্যায়ে নিউজিল্যান্ড ৯০ রানেই হারিয়ে ফেলেছিল ৮ উইকেট। পাকিস্তানের লিড তখনো ২ রানের। ইনিংস হারের লজ্জায় শেষ পর্যন্ত পড়তে না হলেও তিন দিনেই টেস্ট হেরে ভেট্টোরিদের মাথা নিচু হয়েছে অবশ্যই। নিজের চার ওভারের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের তিন ব্যাটসম্যানকে তুলে নিয়ে সেই পতন ত্বরান্বিত করেছেন রেহমান। ম্যাচে ৪৫ ওভার বোলিং করে ৭৫ রানে ৬ উইকেট নেওয়া এই বাঁহাতিই ম্যান অব দ্য ম্যাচ।
পাকিস্তান দলের ছায়াসঙ্গী নাটকীয়তা থাকল এই ম্যাচেও। কদিন আগেই স্পট ফিক্সিংয়ের ঝড়ে টালমাটাল ছিল যে দল, তারাই কি না এমন দাপুটে চেহারায়! এলোমেলো পাকিস্তানই এখন ৫ বছর পর বিদেশের মাটিতে প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ের স্বপ্নে বিভোর!
No comments