উলফার সামরিক প্রধান পরেশ বড়ুয়া চীনে!
ভারতের আসামের নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব অসমের (উলফা) সামরিক প্রধান পরেশ বড়ুয়া চীনে অবস্থান করছেন। মনিপুরি বিদ্রোহীদের গ্রেপ্তার হওয়া একটি দলের প্রধান পরেশ বড়ুয়ার চীনে অবস্থানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে চীনের পক্ষ থেকে এ খবর অস্বীকার করা হয়েছে।
ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) প্রধান আর কে সানাইয়ামা ওরফে মেঘেন গত মাসে বিহারে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এনআইএ) সদস্যদের হাতে গ্রেপ্তার হন। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি গত বছর সাংহাই ওয়ার্ল্ড এক্সপোতে উলফার পালিয়ে থাকা কমান্ডার-ইন-চিফের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা স্বীকার করেন।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, মনিপুরি বিদ্রোহী নেতা এনআইএর তদন্ত দলের কাছে সাংহাইয়ে দুই নেতার মধ্যে বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁরা দুটি দলের কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, অস্ত্র সংগ্রহ করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত অভিযানের সময় তাঁদের সদস্যদের হতাহতের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সাংহাই ওয়ার্ল্ড এক্সপোতে অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১ মে থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
সূত্র জানায়, ৫৪ বছর বয়সী বড়ুয়া বেশির ভাগ সময় মিয়ানমারের সীমান্তসংলগ্ন চীনের ইউনান প্রদেশে থাকেন। কিন্তু তিনি মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাছিন এলাকায় প্রায়ই যাতায়াত করেন।
চীন কর্তৃপক্ষ বড়ুয়াকে ভিসা দেওয়ার খবর প্রকাশের পর গত মাসে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা বিষয়টি লোকসভায় অবহিত করেন। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত বড়ুয়ার চীনে যাওয়ার খবর সরকার জেনেছে।
ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) প্রধান আর কে সানাইয়ামা ওরফে মেঘেন গত মাসে বিহারে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এনআইএ) সদস্যদের হাতে গ্রেপ্তার হন। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি গত বছর সাংহাই ওয়ার্ল্ড এক্সপোতে উলফার পালিয়ে থাকা কমান্ডার-ইন-চিফের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা স্বীকার করেন।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, মনিপুরি বিদ্রোহী নেতা এনআইএর তদন্ত দলের কাছে সাংহাইয়ে দুই নেতার মধ্যে বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁরা দুটি দলের কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, অস্ত্র সংগ্রহ করা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত অভিযানের সময় তাঁদের সদস্যদের হতাহতের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সাংহাই ওয়ার্ল্ড এক্সপোতে অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ১ মে থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
সূত্র জানায়, ৫৪ বছর বয়সী বড়ুয়া বেশির ভাগ সময় মিয়ানমারের সীমান্তসংলগ্ন চীনের ইউনান প্রদেশে থাকেন। কিন্তু তিনি মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের কাছিন এলাকায় প্রায়ই যাতায়াত করেন।
চীন কর্তৃপক্ষ বড়ুয়াকে ভিসা দেওয়ার খবর প্রকাশের পর গত মাসে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা বিষয়টি লোকসভায় অবহিত করেন। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত বড়ুয়ার চীনে যাওয়ার খবর সরকার জেনেছে।
No comments