ইরানের ৪০ কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন
ইরানের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আণবিক শক্তি সংস্থার (এইওআই) প্রধান আলী আকবর সালেহি গত শনিবার ঘোষণা দিয়েছেন, ইরান এ পর্যন্ত ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ৪০ কেজি ইউরেনিয়াম উৎপাদন করেছে। তেহরানের গবেষণা চুল্লিতে জ্বালানি সরবরাহের জন্য এই ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করা হচ্ছে। দেশটির বার্তা সংস্থা ফার্স এ কথা জানায়।
সালেহিকে উদ্ধৃত করে ফার্স জানায়, তাঁরা প্রায় ৪০ কেজি ইউরেনিয়াম ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ করেছেন। আশা করা হচ্ছে তাঁরা শিগগিরই দেখতে পাবেন, সমৃদ্ধ এই ইউরেনিয়াম তেহরানের গবেষণা চুল্লিতে ব্যবহার করা হবে। সালেহি আরও বলেন, তেহরানের গবেষণা চুল্লির জন্য পরমাণু জ্বালানি-বিনিময় সম্পর্কে ভিয়েনা গ্রুপের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে তেহরান। ভিয়েনা গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত পক্ষগুলো হলো: যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স ও আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)।
আলী আকবর সালেহি বলেন, ইরানের সঙ্গে নতুন আলোচনায় ভিয়েনা গ্রুপ যত দেরি করবে, জ্বালানি উৎপাদনে ইরান তত বেশি অগ্রগতি অর্জন করবে। কিছুদিন পর জ্বালানি বিনিময়ের বিষয়টি অর্থহীন হয়ে পড়বে।
সালেহি বলেন, যে স্বল্প কয়েকটি দেশ জ্বালানি রড ও প্লেট তৈরি করতে সক্ষম, ইরান এখন সেসব দেশের কাতারে। তিনি বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের অসহযোগিতা এবং তাদের অবরোধের কারণেই ইরান এই খাতে অগ্রগতি অর্জন করেছে।
সালেহি গত জুন মাসে বলেছিলেন, ইরান প্রতি মাসে পাঁচ কেজি করে ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করতে সক্ষম। আর গত অক্টোবরে তিনি বলেন, ইরান ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ৩০ কেজি উৎপাদন করেছে।
ইরানি কর্মকর্তারা জানান, পরমাণু জ্বালানির চাহিদা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ চালিয়ে যাবেন।
সালেহিকে উদ্ধৃত করে ফার্স জানায়, তাঁরা প্রায় ৪০ কেজি ইউরেনিয়াম ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ করেছেন। আশা করা হচ্ছে তাঁরা শিগগিরই দেখতে পাবেন, সমৃদ্ধ এই ইউরেনিয়াম তেহরানের গবেষণা চুল্লিতে ব্যবহার করা হবে। সালেহি আরও বলেন, তেহরানের গবেষণা চুল্লির জন্য পরমাণু জ্বালানি-বিনিময় সম্পর্কে ভিয়েনা গ্রুপের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে তেহরান। ভিয়েনা গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত পক্ষগুলো হলো: যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স ও আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)।
আলী আকবর সালেহি বলেন, ইরানের সঙ্গে নতুন আলোচনায় ভিয়েনা গ্রুপ যত দেরি করবে, জ্বালানি উৎপাদনে ইরান তত বেশি অগ্রগতি অর্জন করবে। কিছুদিন পর জ্বালানি বিনিময়ের বিষয়টি অর্থহীন হয়ে পড়বে।
সালেহি বলেন, যে স্বল্প কয়েকটি দেশ জ্বালানি রড ও প্লেট তৈরি করতে সক্ষম, ইরান এখন সেসব দেশের কাতারে। তিনি বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের অসহযোগিতা এবং তাদের অবরোধের কারণেই ইরান এই খাতে অগ্রগতি অর্জন করেছে।
সালেহি গত জুন মাসে বলেছিলেন, ইরান প্রতি মাসে পাঁচ কেজি করে ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করতে সক্ষম। আর গত অক্টোবরে তিনি বলেন, ইরান ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ৩০ কেজি উৎপাদন করেছে।
ইরানি কর্মকর্তারা জানান, পরমাণু জ্বালানির চাহিদা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ চালিয়ে যাবেন।
No comments