শেষ পর্যন্ত ম্যাচের নাম এনটিনি
ফান ক্রিকেট’ টি-টোয়েন্টি ‘সিরিয়াস’ হয়ে গেছে অনেক আগেই। কাল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার একমাত্র টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ছিল ক্রিকেট ম্যাচের চেয়েও বেশি কিছু। এই ম্যাচ দিয়েই যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাখায়া এনটিনি, যিনি নিজেও ক্রিকেটের ক্ষুদ্র গণ্ডি ছাড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন অনেক উঁচুতে। এনটিনি মানে স্বপ্নদ্রষ্টা, এনটিনি মানে দক্ষিণ আফ্রিকার ঐক্যের প্রতীক।
২১ রানে জিতেছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিতল পাঁচ টি-টোয়েন্টির চারটিই, টি-টোয়েন্টিতে দেশের হয়ে দ্রুততম ফিফটি করেছেন (২৪ বলে) মরনে ফন উইক। কিন্তু ম্যাচের ফলাফল বা পরিসংখ্যান নিয়ে কাল আগ্রহ ছিল সামান্যই। শুধু এনটিনির বিদায়ই নয়, এই ম্যাচের আরও উপলক্ষ ছিল। বর্ণবাদের বেড়াজাল কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর ভারত সফর করা প্রথম দলটিকে সম্মাননা দিয়েছে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিকেটে অবদানের জন্য সম্মাননা দেওয়া হয়েছে শচীন টেন্ডুলকারকে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতীয়দের পদার্পণের ১৫০তম বছরকে স্মরণীয় করে রাখতে আয়োজন বলিউড তারকাদের কনসার্টের।
উপলক্ষ আরও একটি, ডারবানের মোজেস মাভিদা স্টেডিয়ামে কালই যাত্রা শুরু হলো ক্রিকেটের। গত বিশ্বকাপ ফুটবলের বেশ কটি ম্যাচ হয়েছে এখানে, স্পেন-জার্মানির সেমিফাইনালের পর শুরু হয়েছিল উইকেট বানানোর কাজ। আইপিএলের নতুন ‘কোটিপতি’ নতুন রোহিত শর্মার ৩৪ বলে ৫৩ ও সুরেশ রায়নার ২৩ বলে ৪১ মন্থর উইকেট ভারতে এনে দিয়েছিল ১৬৮ রানের বড় পুঁজি। এক দিনে মরনে ফন উইক ঝড় তুললেও আরেক দিকে নিয়মিত উইকেট হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফন উইক করেছেন ৩৯ বলে ৬৭।
শেষ ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি এনটিনি, তবে এটা কে-ই বা মনে রাখবে। অজপাড়াগাঁয়ের রাখাল বালক থেকে একটি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা হয়ে ওঠা, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ পথ সাফল্যের সঙ্গে পাড়ি দেওয়ার গল্পটার কাছে যে হার মেনে যায় সবকিছু! এনটিনির বিদায়ের ঘোষণার দিন (সিএসএ) প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা যেমন বলছিলেন, ‘মাখায়া শুধু একটি নাম বা ব্যক্তি নয়। মাখায়া হলো শক্তি, সাহস, নিবেদন, গর্ব, স্বপ্ন আর আমাদের ঐক্যের প্রতীক।’ তথ্যসূত্র: ওয়েবসাইট।
ভারত: ২০ ওভারে ১৬৮/৬ (রোহিত ৫৩, রায়না ৪১, কোহলি ২৮; থেরন ২/৩৯)। দক্ষিণ আফ্রিকা: ২০ ওভারে ১৪৭/৯ (ফন উইক ৬৭, বোথা ২৫; পাঠান ২/২২, নেহরা ২/২২)।
২১ রানে জিতেছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিতল পাঁচ টি-টোয়েন্টির চারটিই, টি-টোয়েন্টিতে দেশের হয়ে দ্রুততম ফিফটি করেছেন (২৪ বলে) মরনে ফন উইক। কিন্তু ম্যাচের ফলাফল বা পরিসংখ্যান নিয়ে কাল আগ্রহ ছিল সামান্যই। শুধু এনটিনির বিদায়ই নয়, এই ম্যাচের আরও উপলক্ষ ছিল। বর্ণবাদের বেড়াজাল কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর ভারত সফর করা প্রথম দলটিকে সম্মাননা দিয়েছে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিকেটে অবদানের জন্য সম্মাননা দেওয়া হয়েছে শচীন টেন্ডুলকারকে। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতীয়দের পদার্পণের ১৫০তম বছরকে স্মরণীয় করে রাখতে আয়োজন বলিউড তারকাদের কনসার্টের।
উপলক্ষ আরও একটি, ডারবানের মোজেস মাভিদা স্টেডিয়ামে কালই যাত্রা শুরু হলো ক্রিকেটের। গত বিশ্বকাপ ফুটবলের বেশ কটি ম্যাচ হয়েছে এখানে, স্পেন-জার্মানির সেমিফাইনালের পর শুরু হয়েছিল উইকেট বানানোর কাজ। আইপিএলের নতুন ‘কোটিপতি’ নতুন রোহিত শর্মার ৩৪ বলে ৫৩ ও সুরেশ রায়নার ২৩ বলে ৪১ মন্থর উইকেট ভারতে এনে দিয়েছিল ১৬৮ রানের বড় পুঁজি। এক দিনে মরনে ফন উইক ঝড় তুললেও আরেক দিকে নিয়মিত উইকেট হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফন উইক করেছেন ৩৯ বলে ৬৭।
শেষ ম্যাচে ৪ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি এনটিনি, তবে এটা কে-ই বা মনে রাখবে। অজপাড়াগাঁয়ের রাখাল বালক থেকে একটি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা হয়ে ওঠা, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ পথ সাফল্যের সঙ্গে পাড়ি দেওয়ার গল্পটার কাছে যে হার মেনে যায় সবকিছু! এনটিনির বিদায়ের ঘোষণার দিন (সিএসএ) প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা যেমন বলছিলেন, ‘মাখায়া শুধু একটি নাম বা ব্যক্তি নয়। মাখায়া হলো শক্তি, সাহস, নিবেদন, গর্ব, স্বপ্ন আর আমাদের ঐক্যের প্রতীক।’ তথ্যসূত্র: ওয়েবসাইট।
ভারত: ২০ ওভারে ১৬৮/৬ (রোহিত ৫৩, রায়না ৪১, কোহলি ২৮; থেরন ২/৩৯)। দক্ষিণ আফ্রিকা: ২০ ওভারে ১৪৭/৯ (ফন উইক ৬৭, বোথা ২৫; পাঠান ২/২২, নেহরা ২/২২)।
No comments