ইরানে আরেক চেরনোবিলের আশঙ্কা রুশ বিজ্ঞানীদের
ইরানে বুশের পরমাণুকেন্দ্রে চেরনোবিলের মতো ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। রাশিয়ার পরমাণু বিজ্ঞানীরা এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে স্টুক্সনেট নামে যে কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি করেছে, এর আক্রমণে ইরানের ওই পরমাণুকেন্দ্রের কম্পিউটার ব্যবস্থাপনা অচল হয়ে পড়তে পারে। আর এতে ওই দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে।
পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি ক্রেমলিনকে বিষয়টি অবহিত করেন। তাঁরা জানান, পূর্বনির্ধারিত সময় অনুসারে চলতি গ্রীষ্মে ইরানের ওই কেন্দ্র চালুর ব্যাপারে যদি তাঁদের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয়, তাহলে চেরনোবিলের মতো আরেকটি বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে।
১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউক্রেনের চেরনোবিল পরমাণুকেন্দ্রে কারিগরি ত্রুটির কারণে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এতে ব্যাপক পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি অনেক লোকের প্রাণহানি ঘটে। ওই কেন্দ্রের আশপাশের বিশাল এলাকা বিকিরণজনিত কারণে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে এবং ইউরোপের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে তেজস্ক্রিয়তা।
রুশ বিজ্ঞানীরা বুশের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করেছেন। এটির অনেক কিছুর তদারকিও করছেন তাঁরা। চলতি গ্রীষ্মে কেন্দ্রটি থেকে ইরানের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যোগ হওয়ার কথা রয়েছে। ইরান সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কেন্দ্রটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে চাইছে। তবে রুশ বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে ক্রেমলিনকে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা ওই সময়ের মধ্যে ইরানের ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের রি-অ্যাক্টরগুলো নিরাপদভাবে চালু করতে পারবেন কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পাছেন না। কারণ হিসেবে তাঁরা স্টুক্সনেট ভাইরাস-ভীতির কথা জানিয়েছেন।
এদিকে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, স্টুক্সনেট ভাইরাসটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের গোয়েন্দারা যৌথভাবে তৈরি করেছেন। সাইবার হামলার জন্য এটিকে এখন সবচেয়ে সফল ভাইরাস হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে।
পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি ক্রেমলিনকে বিষয়টি অবহিত করেন। তাঁরা জানান, পূর্বনির্ধারিত সময় অনুসারে চলতি গ্রীষ্মে ইরানের ওই কেন্দ্র চালুর ব্যাপারে যদি তাঁদের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয়, তাহলে চেরনোবিলের মতো আরেকটি বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে।
১৯৮৬ সালের ২৬ এপ্রিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউক্রেনের চেরনোবিল পরমাণুকেন্দ্রে কারিগরি ত্রুটির কারণে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এতে ব্যাপক পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি অনেক লোকের প্রাণহানি ঘটে। ওই কেন্দ্রের আশপাশের বিশাল এলাকা বিকিরণজনিত কারণে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে এবং ইউরোপের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে তেজস্ক্রিয়তা।
রুশ বিজ্ঞানীরা বুশের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করেছেন। এটির অনেক কিছুর তদারকিও করছেন তাঁরা। চলতি গ্রীষ্মে কেন্দ্রটি থেকে ইরানের জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ যোগ হওয়ার কথা রয়েছে। ইরান সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কেন্দ্রটিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে চাইছে। তবে রুশ বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে ক্রেমলিনকে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁরা ওই সময়ের মধ্যে ইরানের ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের রি-অ্যাক্টরগুলো নিরাপদভাবে চালু করতে পারবেন কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পাছেন না। কারণ হিসেবে তাঁরা স্টুক্সনেট ভাইরাস-ভীতির কথা জানিয়েছেন।
এদিকে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, স্টুক্সনেট ভাইরাসটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের গোয়েন্দারা যৌথভাবে তৈরি করেছেন। সাইবার হামলার জন্য এটিকে এখন সবচেয়ে সফল ভাইরাস হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে।
No comments