মিসবাহর ১ রানের আফসোস
অধিনায়ককে অভিনন্দন জানাতে ড্রেসিংরুমের বাইরে বেরিয়ে এসেছিল পুরো পাকিস্তান দল। কিন্তু সেটি আর জানানো হলো কই! ক্রিস মার্টিনের ভেতরে ঢোকা বলে ৯৯ রানে এলবিডব্লু মিসবাহ-উল হক! হতাশ সতীর্থরা ঢুকে গেলেন ড্রেসিংরুমে, চোখেমুখে অবিশ্বাস নিয়ে তাকিয়ে থাকলেন ইউনুস খান।
এর ঘণ্টা দেড়েক আগেও ইউনুসের চোখমুখ অমন হয়ে গিয়েছিল। ভেট্টোরির বলে রড টাকার ব্যাট-প্যাড ক্যাচের আবেদনে আঙুল তুলে দেওয়ার পর। ইউনুসের বিস্ময়ের কারণ পরিষ্কার হলো টিভি রিপ্লেতে, বল ব্যাটের ধারে-কাছেও ছিল না! অন্তত টেস্টে রেফারেল পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করার দাবি আরও জোরালো করছে এই টেস্ট। প্রথম তিন দিনে দুই অস্ট্রেলিয়ান টাকার ও ড্যারিল হার্পার মিলে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছেন ৭টি!
আম্পায়ারের ভুলে আউট হওয়ার আগে দারুণ খেলছিলেন ইউনুস। মিসবাহর সঙ্গে তাঁর জুটিটি অসহায় করে ফেলেছিল কিউই বোলারদের। সাতসকালে আজহার আলী আউট হওয়ার পর দুজন সামলেছেন মার্টিনের রিভার্স সুইংয়ের ঝাপটা। ভেট্টোরির বৈচিত্র্য আর দ্বিতীয় নতুন বলও।
চা-বিরতির ঠিক আগের বলে এই জুটির অপমৃত্যুতে সর্বনাশ হলো পাকিস্তানেরও। একসময় বড় লিড নেওয়াটা নিশ্চিত বলেই মনে হচ্ছিল। অথচ ৯০ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে লিডটা হলো মাত্র ২০ রানের। মার্টিন গাপটিল ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম শেষ বিকেলের ৫ ওভার নির্বিঘ্নে কাটিয়ে সেটি কমিয়ে এনেছেন ১১-তে। সিরিজে পিছিয়ে থাকায় কিউইরা চাইবে দ্রুত রান তুলে আজই পাকিস্তানকে আবার ব্যাটিংয়ে পাঠাতে। আবার দ্রুত রান করতে চাওয়ার বিপদও আছে। আজই তাই হয়ে উঠতে পারে সিরিজের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিন।
আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটসম্যান আজহারকে কাল মার্টিন আউট করেছেন দুর্দান্ত বাউন্সারে। ‘মিস্টার ফিফটি’ খেতাবটা মনে হয় খুব শিগগির পেয়ে যাবেন ২৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান। ১০ টেস্টে ৬ বার ৫০ পেরিয়েও তিন অঙ্ক ছোঁয়া হয়নি। ইউনুস-মিসবাহর দৃঢ়তায় প্রথম সেশনে ওই একটা উইকেট হারিয়েই পাকিস্তান তোলে ৭৫। বর্তমান ও সাবেক অধিনায়ক মিলে নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দিচ্ছিলেন পরের সেশনটাও। কিন্তু আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তে ভেঙেছে ১৪২ রানের জুটি। শেষ সেশনে রান হয়েছে সবচেয়ে বেশি (৯০), কিন্তু উইকেটও পড়েছে ৬টি। পাকিস্তানের শেষ জুটি যখন উইকেটে, ভেট্টোরি-মার্টিন দুজনেরই ৪টি করে উইকেট। কিন্তু ৫ উইকেট হয়নি কারোরই, শেষ উইকেটটি নিয়েছেন সাউদি।
ভেট্টোরি-মার্টিনের আক্ষেপ হতেই পারে, তবে মিসবাহর কাছে সেটি কিছুই নয়। অধিনায়ক হওয়ার পর ছয় ইনিংসে টানা পঞ্চম ফিফটি, ৯৯ রানে আউট হলে কি আর উদ্যাপনের মন থাকে!
এর ঘণ্টা দেড়েক আগেও ইউনুসের চোখমুখ অমন হয়ে গিয়েছিল। ভেট্টোরির বলে রড টাকার ব্যাট-প্যাড ক্যাচের আবেদনে আঙুল তুলে দেওয়ার পর। ইউনুসের বিস্ময়ের কারণ পরিষ্কার হলো টিভি রিপ্লেতে, বল ব্যাটের ধারে-কাছেও ছিল না! অন্তত টেস্টে রেফারেল পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করার দাবি আরও জোরালো করছে এই টেস্ট। প্রথম তিন দিনে দুই অস্ট্রেলিয়ান টাকার ও ড্যারিল হার্পার মিলে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছেন ৭টি!
আম্পায়ারের ভুলে আউট হওয়ার আগে দারুণ খেলছিলেন ইউনুস। মিসবাহর সঙ্গে তাঁর জুটিটি অসহায় করে ফেলেছিল কিউই বোলারদের। সাতসকালে আজহার আলী আউট হওয়ার পর দুজন সামলেছেন মার্টিনের রিভার্স সুইংয়ের ঝাপটা। ভেট্টোরির বৈচিত্র্য আর দ্বিতীয় নতুন বলও।
চা-বিরতির ঠিক আগের বলে এই জুটির অপমৃত্যুতে সর্বনাশ হলো পাকিস্তানেরও। একসময় বড় লিড নেওয়াটা নিশ্চিত বলেই মনে হচ্ছিল। অথচ ৯০ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে লিডটা হলো মাত্র ২০ রানের। মার্টিন গাপটিল ও ব্রেন্ডন ম্যাককালাম শেষ বিকেলের ৫ ওভার নির্বিঘ্নে কাটিয়ে সেটি কমিয়ে এনেছেন ১১-তে। সিরিজে পিছিয়ে থাকায় কিউইরা চাইবে দ্রুত রান তুলে আজই পাকিস্তানকে আবার ব্যাটিংয়ে পাঠাতে। আবার দ্রুত রান করতে চাওয়ার বিপদও আছে। আজই তাই হয়ে উঠতে পারে সিরিজের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিন।
আগের দিনের অপরাজিত ব্যাটসম্যান আজহারকে কাল মার্টিন আউট করেছেন দুর্দান্ত বাউন্সারে। ‘মিস্টার ফিফটি’ খেতাবটা মনে হয় খুব শিগগির পেয়ে যাবেন ২৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান। ১০ টেস্টে ৬ বার ৫০ পেরিয়েও তিন অঙ্ক ছোঁয়া হয়নি। ইউনুস-মিসবাহর দৃঢ়তায় প্রথম সেশনে ওই একটা উইকেট হারিয়েই পাকিস্তান তোলে ৭৫। বর্তমান ও সাবেক অধিনায়ক মিলে নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দিচ্ছিলেন পরের সেশনটাও। কিন্তু আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তে ভেঙেছে ১৪২ রানের জুটি। শেষ সেশনে রান হয়েছে সবচেয়ে বেশি (৯০), কিন্তু উইকেটও পড়েছে ৬টি। পাকিস্তানের শেষ জুটি যখন উইকেটে, ভেট্টোরি-মার্টিন দুজনেরই ৪টি করে উইকেট। কিন্তু ৫ উইকেট হয়নি কারোরই, শেষ উইকেটটি নিয়েছেন সাউদি।
ভেট্টোরি-মার্টিনের আক্ষেপ হতেই পারে, তবে মিসবাহর কাছে সেটি কিছুই নয়। অধিনায়ক হওয়ার পর ছয় ইনিংসে টানা পঞ্চম ফিফটি, ৯৯ রানে আউট হলে কি আর উদ্যাপনের মন থাকে!
No comments