নির্বাচকদের ওপর চটেছেন ইউসুফ
ধর্মান্তরিত হওয়ার পর থেকে মোহাম্মদ ইউসুফের জীবনদর্শনটা বদলে গেছে। ঢাকা লিগ খেলতে বাংলাদেশে এসে কদিন আগেও বলেছিলেন, কোনো কিছুই এখন তাঁকে খুব একটা ভাবায় না। সবকিছু ছেড়ে দিয়েছেন আল্লাহর হাতে। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দল থেকে বাদ পড়ার পর ইউসুফ আর এতটা অদৃষ্টবাদী হয়ে থাকতে পারেননি। ফেটে পড়েছেন ক্ষোভে।
নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলে না থাকা মানে বিশ্বকাপের দলেও না থাকার আশঙ্কা। এ কারণেই ইউসুফের প্রতিক্রিয়াটা হয়েছে এমন তীব্র। একটা বিশ্বকাপ জিতে বিদায় নেওয়ার স্বপ্নটা যে তাঁর অনেক দিনের। না রাখার কারণ পরিষ্কার করে বলা হয়নি কিছুই। তবে নির্বাচকদের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানিয়েছে, ইউসুফের ফিটনেসে সন্তুষ্ট নন নির্বাচকেরা। গত নভেম্বরে আরব আমিরাতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের মাঝপথে চোট নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন ইউসুফ। নির্বাচকদের ধারণা, ৩৬ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান এখনো শতভাগ ম্যাচ ফিট নন।
ব্যক্তিগত ট্রেনার নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন ইউসুফ, ঢাকা মোহামেডানের পক্ষে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসও খেলেছেন। গত পরশুই পাকিস্তানের ঘরোয়া ওয়ানডে টুর্নামেন্টে ৫৫ বলে ৬১ করে জিতিয়েছেন তাঁর দল লাহোরকে। ওই ইনিংস শেষেই নির্বাচকদের ওপর ক্ষোভ ঝেড়েছেন ইউসুফ। তাঁর ধারণা ফিটনেস নয়, সমস্যা পাকিস্তানের নির্বাচকদের এবং সেটি চিরাচরিত, ‘জানি না নির্বাচকদের দল নির্বাচনের মাপকাঠি কী। আমি পুরো ফিট ও ফর্মে আছি, এর বেশি আর কী-ই বা করতে পারি! দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে পেশিতে টান লেগেছিল, কিন্তু সেই সমস্যা এখন পুরোপুরি কাটিয়ে উঠেছি। যেভাবে আমি দু-তিন রান নিচ্ছি, কোনো আনফিট ব্যাটসম্যানের পক্ষে তা সম্ভব নয়। সেরা ফর্মে থাকতেই সিনিয়র ক্রিকেটারদের বাতিলের খাতায় ফেলে দেওয়া পাকিস্তানি নির্বাচকদের একটা ‘‘সুন্নত’’ কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
নিউজিল্যান্ডের দলে না থাকলেও বিশ্বকাপের প্রাথমিক দলে আছেন ওয়ানডেতে পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী (৯৭২০) ইউসুফ। সর্বশেষ তিন বিশ্বকাপ খেলা ব্যাটসম্যান এখন রয়েছেন একটা স্বপ্ন পূরণের আশায়, ‘আশা করি, বিশ্বকাপে অন্তত নির্বাচকেরা আমাকে সুযোগ দেবে। কারণ দলকে অনেক কিছু দেওয়ার সামর্থ্য আমার এখনো আছে। বিশ্বকাপ জয় আমার স্বপ্ন।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলে না থাকা মানে বিশ্বকাপের দলেও না থাকার আশঙ্কা। এ কারণেই ইউসুফের প্রতিক্রিয়াটা হয়েছে এমন তীব্র। একটা বিশ্বকাপ জিতে বিদায় নেওয়ার স্বপ্নটা যে তাঁর অনেক দিনের। না রাখার কারণ পরিষ্কার করে বলা হয়নি কিছুই। তবে নির্বাচকদের ঘনিষ্ঠ এক সূত্র জানিয়েছে, ইউসুফের ফিটনেসে সন্তুষ্ট নন নির্বাচকেরা। গত নভেম্বরে আরব আমিরাতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের মাঝপথে চোট নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন ইউসুফ। নির্বাচকদের ধারণা, ৩৬ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান এখনো শতভাগ ম্যাচ ফিট নন।
ব্যক্তিগত ট্রেনার নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন ইউসুফ, ঢাকা মোহামেডানের পক্ষে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসও খেলেছেন। গত পরশুই পাকিস্তানের ঘরোয়া ওয়ানডে টুর্নামেন্টে ৫৫ বলে ৬১ করে জিতিয়েছেন তাঁর দল লাহোরকে। ওই ইনিংস শেষেই নির্বাচকদের ওপর ক্ষোভ ঝেড়েছেন ইউসুফ। তাঁর ধারণা ফিটনেস নয়, সমস্যা পাকিস্তানের নির্বাচকদের এবং সেটি চিরাচরিত, ‘জানি না নির্বাচকদের দল নির্বাচনের মাপকাঠি কী। আমি পুরো ফিট ও ফর্মে আছি, এর বেশি আর কী-ই বা করতে পারি! দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে পেশিতে টান লেগেছিল, কিন্তু সেই সমস্যা এখন পুরোপুরি কাটিয়ে উঠেছি। যেভাবে আমি দু-তিন রান নিচ্ছি, কোনো আনফিট ব্যাটসম্যানের পক্ষে তা সম্ভব নয়। সেরা ফর্মে থাকতেই সিনিয়র ক্রিকেটারদের বাতিলের খাতায় ফেলে দেওয়া পাকিস্তানি নির্বাচকদের একটা ‘‘সুন্নত’’ কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
নিউজিল্যান্ডের দলে না থাকলেও বিশ্বকাপের প্রাথমিক দলে আছেন ওয়ানডেতে পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী (৯৭২০) ইউসুফ। সর্বশেষ তিন বিশ্বকাপ খেলা ব্যাটসম্যান এখন রয়েছেন একটা স্বপ্ন পূরণের আশায়, ‘আশা করি, বিশ্বকাপে অন্তত নির্বাচকেরা আমাকে সুযোগ দেবে। কারণ দলকে অনেক কিছু দেওয়ার সামর্থ্য আমার এখনো আছে। বিশ্বকাপ জয় আমার স্বপ্ন।’
No comments