বার্সার রেকর্ডের রাতে রিয়ালের ড্র
প্রতিপক্ষকে দুমড়েমুচড়ে দিয়ে এগিয়ে চলেছে বার্সেলোনা। ন্যু ক্যাম্পে পয়েন্ট তালিকায় নিচের দিকের পঞ্চম দল মালাগা পেপ গার্দিওলার দলের কাছে উড়ে যাবে, এমন ধারণাটাই ছিল স্বাভাবিক। ইনিয়েস্তা, ভিয়া, পেদ্রোর গোলে বার্সেলোনা শুধু ৪-১ ব্যবধানে জিতলই না, গড়ে ফেলল তিন-তিনটি রেকর্ড। ভিয়া করেছেন দুই গোল, ইনিয়েস্তা, পেদ্রো একটি করে। দুর্দান্ত এক ফ্রি-কিকে মালাগার পক্ষে একটি গোল ফিরিয়ে দিয়েছেন দুদা।
আগের ম্যাচে দেপোর্তিভো লা করুনিয়াকে ৪-০ গোলে হারিয়ে নিজেদের ২৭ ম্যাচ অপরাজিত থাকার আগের রেকর্ডটি ছুঁয়েছে বার্সেলোনা। পরশু রাতে গড়ে ফেলল টানা ২৮ ম্যাচে অপরাজিত থাকার নতুন রেকর্ড। এই জয়ে বার্সেলোনার পয়েন্ট ১৯ ম্যাচে ৫২। লিগের ঠিক মাঝপথে এটাই সর্বোচ্চ পয়েন্ট প্রাপ্তির রেকর্ড। আগের রেকর্ডটিও ছিল বার্সেলোনার। ২০০৮-০৯-এ ট্রেবল জয়ের মৌসুমে ১৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ছিল ৫০। মালাগার বিপক্ষে ৪ গোলে ১৯ ম্যাচে বার্সেলোনার দেওয়া গোলসংখ্যা দাঁড়াল ৬১, গোল খেয়েছে ১১টি। লিগের প্রথমার্ধে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডের পাশে সর্বনিম্ন গোল খাওয়ারও নতুন রেকর্ড গড়ল বার্সেলোনা।
বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলা যখন এতগুলো রেকর্ডের সঙ্গে পুরো ৩ পয়েন্ট পাওয়ার আনন্দে হাসছেন, ও পাশে হোসে মরিনহোর চোখমুখে উদ্বেগের ছাপ। পয়েন্ট তালিকার সবার নিচের দল আলমেরিয়াকে পেয়েও যে পরশু রাতে জিততে পারেনি তাঁর দল। বার্সেলোনার কাছে গত নভেম্বরে ৮ গোল খেয়েছিল আলমেরিয়া। আর সেই আলমেরিয়াকেই কিনা হারাতে পারল না রিয়াল, এমনকি ড্র করেছে প্রথমে পিছিয়ে পড়ে (১-১)।
শুরুতেই আলমেরিয়ার খেলা দেখে মনে হয়েছে রিয়ালকে তারা ভোগাবে। রক্ষে, একটা পয়েন্ট নিয়ে ফিরেছে রিয়াল। তবে এটাও সত্যি, ভাগ্য সহায় থাকলে তিন পয়েন্টই আসত। শেষে যোগ হওয়া সময়ে রোনালদোর ফ্রি-কিক ফিরে এসেছে ক্রসবারে লেগে। এর আগে লিওনার্দো উল্লাওয়ার ৬০ মিনিটের গোলে এগিয়ে গিয়ে এই মৌসুমে নিজেদের মাঠে প্রথম জয়ের স্বপ্নই দেখতে শুরু করেছিল আলমেরিয়া। কিন্তু তাদের স্বপ্ন পূরণ হতে দেননি রিয়ালের বদলি খেলোয়াড় এস্তেবান গ্রানেরো। ৭৭ মিনিটে গোল করে এই উইংব্যাক দলকে দিয়েছেন ১ পয়েন্টের স্বস্তি।
১৯ ম্যাচে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৫২ আর ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রিয়াল। লিগের মাঝরেখায় ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়া রিয়ালের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনাকে বাতিল করতে বার্সেলোনা কোচের ঘোর আপত্তি। পেপ গার্দিওলার কথা, ‘এ অবস্থায় ৪ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা নিয়ে কথা বলাটা হাস্যকর। এটি তেমন কিছুই না। এখনো অনেক দূর যেতে হবে এবং আমরাও পয়েন্ট হারাতে পারি।’ রিয়াল কোচ হোসে মরিনহোও বলেছেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকা মানে উন্মুক্ত লিগ। মৌসুমের প্রথমার্ধে আমরা ভালো করেছি, আশা করি, দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের উন্নতি হবে।’
আগের ম্যাচে দেপোর্তিভো লা করুনিয়াকে ৪-০ গোলে হারিয়ে নিজেদের ২৭ ম্যাচ অপরাজিত থাকার আগের রেকর্ডটি ছুঁয়েছে বার্সেলোনা। পরশু রাতে গড়ে ফেলল টানা ২৮ ম্যাচে অপরাজিত থাকার নতুন রেকর্ড। এই জয়ে বার্সেলোনার পয়েন্ট ১৯ ম্যাচে ৫২। লিগের ঠিক মাঝপথে এটাই সর্বোচ্চ পয়েন্ট প্রাপ্তির রেকর্ড। আগের রেকর্ডটিও ছিল বার্সেলোনার। ২০০৮-০৯-এ ট্রেবল জয়ের মৌসুমে ১৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ছিল ৫০। মালাগার বিপক্ষে ৪ গোলে ১৯ ম্যাচে বার্সেলোনার দেওয়া গোলসংখ্যা দাঁড়াল ৬১, গোল খেয়েছে ১১টি। লিগের প্রথমার্ধে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডের পাশে সর্বনিম্ন গোল খাওয়ারও নতুন রেকর্ড গড়ল বার্সেলোনা।
বার্সা কোচ পেপ গার্দিওলা যখন এতগুলো রেকর্ডের সঙ্গে পুরো ৩ পয়েন্ট পাওয়ার আনন্দে হাসছেন, ও পাশে হোসে মরিনহোর চোখমুখে উদ্বেগের ছাপ। পয়েন্ট তালিকার সবার নিচের দল আলমেরিয়াকে পেয়েও যে পরশু রাতে জিততে পারেনি তাঁর দল। বার্সেলোনার কাছে গত নভেম্বরে ৮ গোল খেয়েছিল আলমেরিয়া। আর সেই আলমেরিয়াকেই কিনা হারাতে পারল না রিয়াল, এমনকি ড্র করেছে প্রথমে পিছিয়ে পড়ে (১-১)।
শুরুতেই আলমেরিয়ার খেলা দেখে মনে হয়েছে রিয়ালকে তারা ভোগাবে। রক্ষে, একটা পয়েন্ট নিয়ে ফিরেছে রিয়াল। তবে এটাও সত্যি, ভাগ্য সহায় থাকলে তিন পয়েন্টই আসত। শেষে যোগ হওয়া সময়ে রোনালদোর ফ্রি-কিক ফিরে এসেছে ক্রসবারে লেগে। এর আগে লিওনার্দো উল্লাওয়ার ৬০ মিনিটের গোলে এগিয়ে গিয়ে এই মৌসুমে নিজেদের মাঠে প্রথম জয়ের স্বপ্নই দেখতে শুরু করেছিল আলমেরিয়া। কিন্তু তাদের স্বপ্ন পূরণ হতে দেননি রিয়ালের বদলি খেলোয়াড় এস্তেবান গ্রানেরো। ৭৭ মিনিটে গোল করে এই উইংব্যাক দলকে দিয়েছেন ১ পয়েন্টের স্বস্তি।
১৯ ম্যাচে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৫২ আর ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রিয়াল। লিগের মাঝরেখায় ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়া রিয়ালের শিরোপা জয়ের সম্ভাবনাকে বাতিল করতে বার্সেলোনা কোচের ঘোর আপত্তি। পেপ গার্দিওলার কথা, ‘এ অবস্থায় ৪ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা নিয়ে কথা বলাটা হাস্যকর। এটি তেমন কিছুই না। এখনো অনেক দূর যেতে হবে এবং আমরাও পয়েন্ট হারাতে পারি।’ রিয়াল কোচ হোসে মরিনহোও বলেছেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকা মানে উন্মুক্ত লিগ। মৌসুমের প্রথমার্ধে আমরা ভালো করেছি, আশা করি, দ্বিতীয়ার্ধে আমাদের উন্নতি হবে।’
No comments