আলু রপ্তানিতে ২০% নগদ সহায়তা প্রদানের সুপারিশ
চাহিদার অতিরিক্ত আলু বিদেশে রপ্তানিতে উৎসাহিত করতে ব্যবসায়ীদের নগদ অর্থের পাশাপাশি নীতিগত সহায়তা দেবে সরকার।
গতকাল বৃহস্পতিবার আলু রপ্তানিতে নগদ সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সভায় এই সুপারিশ করা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
সভায় আগামী পাঁচ বছরের জন্য আলু রপ্তানিতে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া আলুর বহুমুখী ব্যবহার বাড়ানোর লক্ষ্যে পটেটো ফ্লেক্স শিল্প চালুর উদ্যোগ, টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বিশেষ ধরনের আলুর উৎপাদন ও আলুর রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধানের সুপারিশ করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের সভাপতিত্বে সভায় বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (রপ্তানি) মনোজ কুমার রায়, বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, আলু রপ্তানিকারক ও গবেষক ফেরদৌসী বেগমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, গত অর্থবছরে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৮৪ লাখ মেট্রিক টনের বিপরীতে প্রায় ৯০ লাখ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়। এ বছরও একই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এবার আলুর ফলন এক কোটি মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আলু সংরক্ষণের জন্য হিমাগারের ধারণক্ষমতা আগের চেয়ে ১০ লাখ মেট্রিক টন বেড়েছে। অর্থাৎ বর্তমান ধারণক্ষমতা ৩৬ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও সরকারের সহযোগিতা বৃদ্ধি পেলে রপ্তানি কয়েক গুণ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে সভায় ব্যবসায়ীরা আশা প্রকাশ করেন।
২০০৯-১০ অর্থবছরে ২০ হাজার মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করে ৩৫ লাখ ডলার আয় হয়েছে। প্রধানত মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাইয়ে আলু রপ্তানি হয়। তবে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ ও ইউরোপে বাংলাদেশের আলুর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রতিবছর যে পরিমাণ আলু বিদেশে রপ্তানি করা হয়, তার মধ্যে গ্রানুলা সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া রয়েছে আটলান্টা, স্পুন্টা, ডায়মন্ড ও মাল্টা।
গতকাল বৃহস্পতিবার আলু রপ্তানিতে নগদ সহায়তা প্রদানসংক্রান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সভায় এই সুপারিশ করা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
সভায় আগামী পাঁচ বছরের জন্য আলু রপ্তানিতে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া আলুর বহুমুখী ব্যবহার বাড়ানোর লক্ষ্যে পটেটো ফ্লেক্স শিল্প চালুর উদ্যোগ, টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বিশেষ ধরনের আলুর উৎপাদন ও আলুর রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধানের সুপারিশ করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের সভাপতিত্বে সভায় বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (রপ্তানি) মনোজ কুমার রায়, বাংলাদেশ কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, আলু রপ্তানিকারক ও গবেষক ফেরদৌসী বেগমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, গত অর্থবছরে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৮৪ লাখ মেট্রিক টনের বিপরীতে প্রায় ৯০ লাখ মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়। এ বছরও একই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এবার আলুর ফলন এক কোটি মেট্রিক টন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আলু সংরক্ষণের জন্য হিমাগারের ধারণক্ষমতা আগের চেয়ে ১০ লাখ মেট্রিক টন বেড়েছে। অর্থাৎ বর্তমান ধারণক্ষমতা ৩৬ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।
দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও সরকারের সহযোগিতা বৃদ্ধি পেলে রপ্তানি কয়েক গুণ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে সভায় ব্যবসায়ীরা আশা প্রকাশ করেন।
২০০৯-১০ অর্থবছরে ২০ হাজার মেট্রিক টন আলু রপ্তানি করে ৩৫ লাখ ডলার আয় হয়েছে। প্রধানত মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাইয়ে আলু রপ্তানি হয়। তবে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ ও ইউরোপে বাংলাদেশের আলুর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রতিবছর যে পরিমাণ আলু বিদেশে রপ্তানি করা হয়, তার মধ্যে গ্রানুলা সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া রয়েছে আটলান্টা, স্পুন্টা, ডায়মন্ড ও মাল্টা।
No comments