‘যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি’ উজ্জ্বল হয়েছে
হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওবামা প্রশাসনের বিভিন্ন কূটনৈতিক উদ্যোগের কারণে বহির্বিশ্বে গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তির বেশ উন্নতি হয়েছে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র মাইক হ্যামার বলেন, তাঁরা যতটা মনে করছেন তাতে মনে হচ্ছে, গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদা অন্যান্য দেশে অনেক বেড়েছে। আর এটা হয়েছে ওবামা প্রশাসনের বিভিন্ন তৎপরতার কারণে।
হ্যামার বলেন, ওবামা দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের হারানো মর্যাদা আবার ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে মনোযোগী হন। এ লক্ষ্যে তিনি কাজও শুরু করেন নিষ্ঠার সঙ্গে। তিনি বিশ্বের বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করেন। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে মনোযোগী হন। এ ক্ষেত্রে তিনি পারস্পরিক স্বার্থ ও মর্যাদাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। আর এ বিষয়গুলো অন্য দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্নয়নে এবং ভাবমূর্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে।
হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা বলেন, এ সময় যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের কাছে এ বার্তাও পৌছে দেয়, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের অংশীদার বা সহযোগী দরকার। তারা অন্যদের নিয়ে কাজ করতে চায়। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া ও চীনের মতো বড় শক্তির দিকে যেমন সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে, তেমনি ভারতের মতো উদীয়মান শক্তির দিকেও বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারণ করেছে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র মাইক হ্যামার বলেন, তাঁরা যতটা মনে করছেন তাতে মনে হচ্ছে, গত দুই বছরে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদা অন্যান্য দেশে অনেক বেড়েছে। আর এটা হয়েছে ওবামা প্রশাসনের বিভিন্ন তৎপরতার কারণে।
হ্যামার বলেন, ওবামা দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের হারানো মর্যাদা আবার ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে মনোযোগী হন। এ লক্ষ্যে তিনি কাজও শুরু করেন নিষ্ঠার সঙ্গে। তিনি বিশ্বের বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করেন। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ব্যাপারে মনোযোগী হন। এ ক্ষেত্রে তিনি পারস্পরিক স্বার্থ ও মর্যাদাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। আর এ বিষয়গুলো অন্য দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্নয়নে এবং ভাবমূর্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখে।
হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা বলেন, এ সময় যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের কাছে এ বার্তাও পৌছে দেয়, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের অংশীদার বা সহযোগী দরকার। তারা অন্যদের নিয়ে কাজ করতে চায়। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া ও চীনের মতো বড় শক্তির দিকে যেমন সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে, তেমনি ভারতের মতো উদীয়মান শক্তির দিকেও বন্ধুত্বের হাত সম্প্রসারণ করেছে।
No comments