বিশ্বকাপকে আরভিনের ‘না’
জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে দেশ ছেড়েছিলেন। সাত বছর পর আবারও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেখা যেত শন আরভিনকে। বিশ্বকাপ দিয়ে জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তন হতো। কিন্তু বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন স্বেচ্ছায় বিসর্জন দিলেন ২৮ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান। কারণ কাউন্টি!
হ্যাম্পশায়ারের হয়ে গত ছয়টি মৌসুমে দারুণ সফল ছিলেন আরভিন। তিনটি শিরোপা জয়ের পথে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৩৯৬৫ রান ও ১১৮টি উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্বকাপ খেলে ফেললে কাউন্টিতে আরভিন বিবেচিত হতেন বিদেশি খেলোয়াড় কোটায়। হ্যাম্পশায়ারে যে জায়গাটি এরই মধ্যে ইমরান তাহিরের দখলে।
হ্যাম্পশায়ারের সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে জাতীয় দলে ফিরেছিলেন। কিন্তু বিদেশি খেলোয়াড়ের কোটা থেকে মুক্তি পেতে এখন আরভিন ছিন্ন করলেন জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক। আরভিন জানিয়েছেন সবকিছু ভেবেই এই সিদ্ধান্ত, ‘হ্যাম্পশায়ার ছাড়ার এটি সঠিক সময় নয়। ক্লাব ও সমর্থকদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অন্য রকম। ওরা যেন আমার পরিবার। হ্যাম্পশায়ারও যেন নিজের শহরই। আগামী বছর সেখানে বিয়ে করে সংসার শুরুর পরিকল্পনাও আমার আছে।’
অনুশীলনের জন্য দুবাইয়ে যাওয়ার আগমুহূর্তে এই দুঃসংবাদ শুনতে হলো জিম্বাবুয়েকে। স্বাভাবিকভাবে জিম্বাবুয়ে এই খবরে হতাশ। নির্বাচক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল একটা খোঁচাও দিয়েছেন, ‘ওকে ফিরে পেয়ে আমরা উচ্ছ্বসিত ছিলাম। হয়তো ও বুঝে গেছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বড় কঠিন জায়গা।’
আরভিনের ছোট ভাই ক্রেইগ অবশ্য বিশ্বকাপ দলে থাকছেন। শনের বদলে সুযোগ পাচ্ছেন টিনো মায়োবো।
হ্যাম্পশায়ারের হয়ে গত ছয়টি মৌসুমে দারুণ সফল ছিলেন আরভিন। তিনটি শিরোপা জয়ের পথে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ৩৯৬৫ রান ও ১১৮টি উইকেট নিয়েছিলেন। কিন্তু বিশ্বকাপ খেলে ফেললে কাউন্টিতে আরভিন বিবেচিত হতেন বিদেশি খেলোয়াড় কোটায়। হ্যাম্পশায়ারে যে জায়গাটি এরই মধ্যে ইমরান তাহিরের দখলে।
হ্যাম্পশায়ারের সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে জাতীয় দলে ফিরেছিলেন। কিন্তু বিদেশি খেলোয়াড়ের কোটা থেকে মুক্তি পেতে এখন আরভিন ছিন্ন করলেন জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক। আরভিন জানিয়েছেন সবকিছু ভেবেই এই সিদ্ধান্ত, ‘হ্যাম্পশায়ার ছাড়ার এটি সঠিক সময় নয়। ক্লাব ও সমর্থকদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অন্য রকম। ওরা যেন আমার পরিবার। হ্যাম্পশায়ারও যেন নিজের শহরই। আগামী বছর সেখানে বিয়ে করে সংসার শুরুর পরিকল্পনাও আমার আছে।’
অনুশীলনের জন্য দুবাইয়ে যাওয়ার আগমুহূর্তে এই দুঃসংবাদ শুনতে হলো জিম্বাবুয়েকে। স্বাভাবিকভাবে জিম্বাবুয়ে এই খবরে হতাশ। নির্বাচক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেল একটা খোঁচাও দিয়েছেন, ‘ওকে ফিরে পেয়ে আমরা উচ্ছ্বসিত ছিলাম। হয়তো ও বুঝে গেছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বড় কঠিন জায়গা।’
আরভিনের ছোট ভাই ক্রেইগ অবশ্য বিশ্বকাপ দলে থাকছেন। শনের বদলে সুযোগ পাচ্ছেন টিনো মায়োবো।
No comments