প্রধানমন্ত্রীর পুরস্কার পেলেন ক্রিকেটাররা
নিউজিল্যান্ডকে ‘বাংলাওয়াশ’ করার সাফল্যের পুরস্কার এর মধ্যেই দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাল ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের জন্য ওই দুই সিরিজের ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজমেন্ট সদস্যদের হাতে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হলো ৩ লাখ টাকা করে পুরস্কার।
রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পুরস্কারের চেক হাতে পেয়ে জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক তামিম ইকবাল ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রীকে, ‘এমন একটা পুরস্কারের জন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। বিশ্বকাপের আগে এটা আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে। আমরা সবার দোয়া চাই যেন বিশ্বকাপের পরও এ রকম একটা অনুষ্ঠান করা যায়।’
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার এবং বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রধান জাহিদ আহসান (রাসেল), সচিব মাহবুব আহমেদ ও এনএসসির ভারপ্রাপ্ত সচিব শেখ আতহার হোসেন। ছিলেন জাতীয় দলের খেলোয়াড় এবং কোচিং স্টাফের সদস্যসহ বিসিবির কয়েকজন পরিচালকও।
অনুষ্ঠানের বক্তৃতা পর্বে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী দিলেন একটা নতুন খবর, দেশের ৪৭৬টি উপজেলায় ৪৭৬টি করে ক্রিকেট ও ফুটবল মাঠ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ক্রিকেট মাঠগুলোর সঙ্গে থাকবে হ্যান্ডবল আর হা-ডু-ডু মাঠও। যদিও বিসিবি সভাপতি মোস্তফা কামাল বলেছেন, যেসব খেলায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা বেশি সেসব খেলার প্রতিই বেশি যত্নবান হওয়া উচিত, ‘বাংলাদেশের মানুষ রাত জেগে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট কাটে। ক্রিকেটের এই জনপ্রিয়তাকেই আমাদের পুঁজি করতে হবে। ক্রিকেট, সাঁতারের মতো যেসব খেলায় বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে, সেগুলোর প্রতি আগে যত্নবান হতে হবে।’
বিসিবির সভাপতি জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের পর ক্রিকেটের প্রতিভা অন্বেষণে নতুন করে কাজ করবেন তাঁরা। এ ছাড়া বিসিবি থেকে স্কুল পর্যায়ে বৃত্তি দেওয়া এবং জেলা পর্যায়ে ক্রিকেট মাঠের জন্য টার্ফ দেওয়ারও পরিকল্পনা আছে বিসিবির।
রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পুরস্কারের চেক হাতে পেয়ে জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক তামিম ইকবাল ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রীকে, ‘এমন একটা পুরস্কারের জন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। বিশ্বকাপের আগে এটা আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে। আমরা সবার দোয়া চাই যেন বিশ্বকাপের পরও এ রকম একটা অনুষ্ঠান করা যায়।’
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার এবং বিসিবি সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রধান জাহিদ আহসান (রাসেল), সচিব মাহবুব আহমেদ ও এনএসসির ভারপ্রাপ্ত সচিব শেখ আতহার হোসেন। ছিলেন জাতীয় দলের খেলোয়াড় এবং কোচিং স্টাফের সদস্যসহ বিসিবির কয়েকজন পরিচালকও।
অনুষ্ঠানের বক্তৃতা পর্বে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী দিলেন একটা নতুন খবর, দেশের ৪৭৬টি উপজেলায় ৪৭৬টি করে ক্রিকেট ও ফুটবল মাঠ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ক্রিকেট মাঠগুলোর সঙ্গে থাকবে হ্যান্ডবল আর হা-ডু-ডু মাঠও। যদিও বিসিবি সভাপতি মোস্তফা কামাল বলেছেন, যেসব খেলায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা বেশি সেসব খেলার প্রতিই বেশি যত্নবান হওয়া উচিত, ‘বাংলাদেশের মানুষ রাত জেগে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট কাটে। ক্রিকেটের এই জনপ্রিয়তাকেই আমাদের পুঁজি করতে হবে। ক্রিকেট, সাঁতারের মতো যেসব খেলায় বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা আছে, সেগুলোর প্রতি আগে যত্নবান হতে হবে।’
বিসিবির সভাপতি জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের পর ক্রিকেটের প্রতিভা অন্বেষণে নতুন করে কাজ করবেন তাঁরা। এ ছাড়া বিসিবি থেকে স্কুল পর্যায়ে বৃত্তি দেওয়া এবং জেলা পর্যায়ে ক্রিকেট মাঠের জন্য টার্ফ দেওয়ারও পরিকল্পনা আছে বিসিবির।
No comments