নির্ধারিত দিনে ঋণসুবিধার তালিকা দিতে ব্যর্থ ডিএসই
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোন কোন কোম্পানি ঋণসুবিধা পাবে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সে তালিকা প্রণয়ন করতে পারেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
তাই ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব কৌশল অনুসরণ করে গ্রাহকদের ঋণ দিচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া ঋণের হার ভিন্ন ভিন্ন হচ্ছে।
বাজারের ঝুঁকি কমানো ও তারল্যপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য গত ২৪ আগস্ট এসইসি ২০০৬ সালে প্রণীত ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার বিধান পরিপালনে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়। এ বিধানে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সূত্র অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে।
সূত্র অনুযায়ী, ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের শেয়ারের বাজারমূল্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে পারবে। একই সঙ্গে সূত্র অনুযায়ী, কোনো গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম করলে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা সমন্বয় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
এ বিধানটি অত্যন্ত জটিল এবং এ পদ্ধতিতে ঋণ গণনার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই উল্লেখ করে তা বাতিলের দাবি জানান মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতারা।
এর জবাবে গত ৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ডিএসই প্রতি বৃহস্পতিবার সূত্র অনুযায়ী কোন কোম্পানি ঋণ পাবে আর কোন কোম্পানি পাবে না, তার তালিকা প্রকাশ করবে।
কিন্তু গতকাল পর্যন্ত ডিএসইর ওয়েবসাইটে এ জাতীয় কোনো তালিকার নমুনা পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অভিযোগ করে বলেছেন, ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতীপতী মৈত্রর গাফিলতির কারণেই এটা সম্ভব হয়নি। কিন্তু সতীপতী মৈত্র সাংবাদিকদের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে অস্বীকার করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান প্রথম আলোকে বলেন, ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার এসইসির বর্তমান বিধান পরিপালনে জটিলতা কমাতে ডিএসইকে তালিকা প্রণয়নের দায়িত্ব দিয়েছিল এসইসি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিএসই তা করতে না পারায় তাদের নিজস্ব পদ্ধতি অনুসরণ করে ঋণ দিতে হচ্ছে।
তাই ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব কৌশল অনুসরণ করে গ্রাহকদের ঋণ দিচ্ছে। ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর দেওয়া ঋণের হার ভিন্ন ভিন্ন হচ্ছে।
বাজারের ঝুঁকি কমানো ও তারল্যপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য গত ২৪ আগস্ট এসইসি ২০০৬ সালে প্রণীত ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার বিধান পরিপালনে কড়াকড়ি আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়। এ বিধানে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে তাদের গ্রাহকদের ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সূত্র অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে।
সূত্র অনুযায়ী, ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের শেয়ারের বাজারমূল্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে পারবে। একই সঙ্গে সূত্র অনুযায়ী, কোনো গ্রাহকের ঋণসীমা অতিক্রম করলে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা সমন্বয় করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
এ বিধানটি অত্যন্ত জটিল এবং এ পদ্ধতিতে ঋণ গণনার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই উল্লেখ করে তা বাতিলের দাবি জানান মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতারা।
এর জবাবে গত ৫ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এসইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ডিএসই প্রতি বৃহস্পতিবার সূত্র অনুযায়ী কোন কোম্পানি ঋণ পাবে আর কোন কোম্পানি পাবে না, তার তালিকা প্রকাশ করবে।
কিন্তু গতকাল পর্যন্ত ডিএসইর ওয়েবসাইটে এ জাতীয় কোনো তালিকার নমুনা পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অভিযোগ করে বলেছেন, ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সতীপতী মৈত্রর গাফিলতির কারণেই এটা সম্ভব হয়নি। কিন্তু সতীপতী মৈত্র সাংবাদিকদের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে অস্বীকার করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান প্রথম আলোকে বলেন, ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার এসইসির বর্তমান বিধান পরিপালনে জটিলতা কমাতে ডিএসইকে তালিকা প্রণয়নের দায়িত্ব দিয়েছিল এসইসি। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিএসই তা করতে না পারায় তাদের নিজস্ব পদ্ধতি অনুসরণ করে ঋণ দিতে হচ্ছে।
No comments