তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন!
ইচ্ছাকৃত ‘নো বল’ নিয়ে এত তোলপাড় হয়ে গেল, ‘ব্রেকিং নিউজ’ করল নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড, অথচ মাঠের দণ্ডমুণ্ডের দুই কর্তা নাকি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন! লর্ডস টেস্টের দুই আম্পায়ার টনি হিল ও বিলি বাউডেন নাকি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন, ইচ্ছে করেই নো বল করেছেন মোহাম্মদ আমির। তবে অর্থের বিনিময়ে নো বল করেছেন, সেটা বুঝে ফেলার মতো অন্তর্যামী হয়ে যাননি দুই কিউই আম্পায়ার। দুজনেরই ধারণা ছিল, ব্যাটসম্যান জোনাথন ট্রটকে ভড়কে দেওয়ার জন্য ওটা ছিল আমিরের কৌশল।
নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর দাবি অনুযায়ী, আমির-আসিফ ইচ্ছে করেই যে তিনটি নো বল করেছেন, ১৯তম ওভারে আমিরের করা নো বলটি সেগুলোর একটি। দাগের অনেক সামনে থেকে শর্ট বল করেছিলেন আমির, খেলতে হিমশিম খেয়েছিলেন ট্রট। ওয়েলিংটনের ডমিনিয়ন পোস্টকে হিল বলেছেন, নো বলটি নিয়ে তখনই আলোচনা হয়েছে দুই আম্পায়ারের। তবে তাঁদের ধারণা ছিল, নো বলটি কৌশলের অংশ, ফাস্ট বোলাররা অনেক সময়ই বাড়তি সুবিধা নেওয়ার জন্য যা করে থাকে।
স্পট ফিক্সিং নিয়ে তোলপাড় হওয়ার পর এই প্রথম মুখ খুললেন ওই ম্যাচের দুই আম্পায়ারের একজন। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডটি ঘটনা ফাঁস করার পর চতুর্থ দিনে মাঠের আবহটাও জানিয়েছেন হিল, ‘সবকিছুই ছিল কেমন যেন শান্ত। দুই দলই ছিল অনেক চুপচাপ। এমনিতে মাঠে অনেক কথাবার্তা হয়, কিন্তু সেদিন কিছুই হয়নি। তারা স্রেফ খেলে যাচ্ছিল।’ সেদিন দুই আম্পায়ারের মনোজগৎটা কেমন ছিল? ‘আমরা ম্যাচে মনোযোগ দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছিলাম, যাতে পরিস্থিতি আমাদের গ্রাস না করে ফেলে। আমি ভেবেছিলাম মাঠে একটু কথার লড়াইও হতে পারে। প্রশংসনীয়ভাবে দুই দলেরই মনোযোগ ছিল ক্রিকেটে। পরিস্থিতি ছিল শান্ত’—বলেছেন হিল।
নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড-এর দাবি অনুযায়ী, আমির-আসিফ ইচ্ছে করেই যে তিনটি নো বল করেছেন, ১৯তম ওভারে আমিরের করা নো বলটি সেগুলোর একটি। দাগের অনেক সামনে থেকে শর্ট বল করেছিলেন আমির, খেলতে হিমশিম খেয়েছিলেন ট্রট। ওয়েলিংটনের ডমিনিয়ন পোস্টকে হিল বলেছেন, নো বলটি নিয়ে তখনই আলোচনা হয়েছে দুই আম্পায়ারের। তবে তাঁদের ধারণা ছিল, নো বলটি কৌশলের অংশ, ফাস্ট বোলাররা অনেক সময়ই বাড়তি সুবিধা নেওয়ার জন্য যা করে থাকে।
স্পট ফিক্সিং নিয়ে তোলপাড় হওয়ার পর এই প্রথম মুখ খুললেন ওই ম্যাচের দুই আম্পায়ারের একজন। ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডটি ঘটনা ফাঁস করার পর চতুর্থ দিনে মাঠের আবহটাও জানিয়েছেন হিল, ‘সবকিছুই ছিল কেমন যেন শান্ত। দুই দলই ছিল অনেক চুপচাপ। এমনিতে মাঠে অনেক কথাবার্তা হয়, কিন্তু সেদিন কিছুই হয়নি। তারা স্রেফ খেলে যাচ্ছিল।’ সেদিন দুই আম্পায়ারের মনোজগৎটা কেমন ছিল? ‘আমরা ম্যাচে মনোযোগ দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছিলাম, যাতে পরিস্থিতি আমাদের গ্রাস না করে ফেলে। আমি ভেবেছিলাম মাঠে একটু কথার লড়াইও হতে পারে। প্রশংসনীয়ভাবে দুই দলেরই মনোযোগ ছিল ক্রিকেটে। পরিস্থিতি ছিল শান্ত’—বলেছেন হিল।
No comments