প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদারে রুশ-মার্কিন চুক্তি সই
নিজেদের মধ্যে সামরিক সম্পর্ক জোরদার করতে দুটি চুক্তি করেছে একসময় পরস্পরের চরম শত্রু দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনের মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনে এই চুক্তি সই হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বলেছেন, দুই দেশকে এখন একই ধরনের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আনাতোলি সার্দাইকোভকে পেন্টাগনে স্বাগত জানান গেটস। সেখানে দুই মন্ত্রীর মধ্যে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা বৈঠক হয়। মন্ত্রী হিসেবে সার্দাইকোভের এটিই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর এবং পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম রাশিয়ার কোনো প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেন্টাগনে গেলেন।
দুই দেশের সামরিক সম্পর্কের রূপরেখা চিহ্নিত করে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন গেটস ও সার্দাইকোভ। সামরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে।
গেটস বলেন, ‘১৯৯৩ সালে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের স্থলাভিষিক্ত হবে নতুন এই সমঝোতা স্মারক। রুশ-মার্কিন সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে এতে সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়েছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা। আমাদের দুই দেশকেই এখন একই ধরনের নিরাপত্তা হুমকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গেটস আরও বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাস, এর মাধ্যমে দুই দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আরও বেশি যৌথ সহযোগিতা বিনিময়, মহড়া ও উদ্যোগ নেওয়া যাবে।’
এ ছাড়া প্রতিরক্ষা সম্পর্ক নিয়ে কাজ করার জন্য একটি কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেন দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সশস্ত্র বাহিনীর সংস্কার, রূপান্তর, প্রতিরক্ষানীতির গুরুত্ব নির্ধারণ এবং জাতীয় নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা ও পারস্পরিক আস্থা সৃষ্টি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করবে এই কমিটি।
গেটস বলেন, ‘আমার ও সার্দাইকোভের যৌথ সভাপতিত্বে এই কমিটি বছরে অন্তত একবার বৈঠকে বসবে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে প্রায়ই মতবিনিময় করবে।’
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সার্দাইকোভ বলেন, ‘দুই দেশকে যেসব সমস্যা ও হুমকি মোকাবিলা করতে হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের মধ্যে খুবই আন্তরিক ও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আনাতোলি সার্দাইকোভকে পেন্টাগনে স্বাগত জানান গেটস। সেখানে দুই মন্ত্রীর মধ্যে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা বৈঠক হয়। মন্ত্রী হিসেবে সার্দাইকোভের এটিই প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর এবং পাঁচ বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম রাশিয়ার কোনো প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেন্টাগনে গেলেন।
দুই দেশের সামরিক সম্পর্কের রূপরেখা চিহ্নিত করে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন গেটস ও সার্দাইকোভ। সামরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাকে।
গেটস বলেন, ‘১৯৯৩ সালে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের স্থলাভিষিক্ত হবে নতুন এই সমঝোতা স্মারক। রুশ-মার্কিন সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে এতে সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়েছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা। আমাদের দুই দেশকেই এখন একই ধরনের নিরাপত্তা হুমকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গেটস আরও বলেন, ‘আমাদের বিশ্বাস, এর মাধ্যমে দুই দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আরও বেশি যৌথ সহযোগিতা বিনিময়, মহড়া ও উদ্যোগ নেওয়া যাবে।’
এ ছাড়া প্রতিরক্ষা সম্পর্ক নিয়ে কাজ করার জন্য একটি কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেন দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সশস্ত্র বাহিনীর সংস্কার, রূপান্তর, প্রতিরক্ষানীতির গুরুত্ব নির্ধারণ এবং জাতীয় নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা ও পারস্পরিক আস্থা সৃষ্টি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করবে এই কমিটি।
গেটস বলেন, ‘আমার ও সার্দাইকোভের যৌথ সভাপতিত্বে এই কমিটি বছরে অন্তত একবার বৈঠকে বসবে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে প্রায়ই মতবিনিময় করবে।’
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সার্দাইকোভ বলেন, ‘দুই দেশকে যেসব সমস্যা ও হুমকি মোকাবিলা করতে হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের মধ্যে খুবই আন্তরিক ও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
No comments