সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি আব্বাস ও নেতানিয়াহু
মধ্যপ্রাচ্য শান্তি নিয়ে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের পরপর দুদিনের বৈঠকে দৃশ্যত কোনো ফলাফল দেখা না গেলেও যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আলোচনায় পশ্চিম তীরের ইহুদি বসতির ব্যাপারে ‘অগ্রগতি’ হয়েছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের আগামী সপ্তাহে আবার বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।
মিসরের পর্যটননগর শারম-আল-শেখে গত মঙ্গলবার এবং জেরুজালেমে গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, নেতানিয়াহু এবং আব্বাস দুই দফা ত্রিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত জর্জ মিশেলও উপস্থিত ছিলেন। পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন স্থগিত রাখা হবে, নাকি পুনরায় তা চালু করা হবে, সেটি নিয়েই ওই বৈঠকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দর কষাকষি হয়।
নেতানিয়াহু বলেছেন, আগামী অক্টোবর থেকেই বসতি নির্মাণ ফের শুরু করা হবে। অন্যদিকে, আব্বাস বলেছেন, সেটি করা হলে তাঁরা আলোচনা থেকে সরে আসবেন। উভয় পক্ষ এ ইস্যুতে অনড় থাকা অবস্থায় ত্রিপক্ষীয় বৈঠক শেষ হয়। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু মধ্যস্থতা করছে সে জন্য তাঁরা এত তাড়াতাড়ি আলোচনা ভেস্তে যাওয়াকে মেনে নিতে পারছেন না।
দুই দিন ধরে বৈঠক করার পর আলোচনায় কত দূর অগ্রগতি হয়েছে সে বিষয়ে নেতানিয়াহু অথবা আব্বাস কেউই মুখ খোলেননি। তবে জর্জ মিশেল সাংবাদিকদের বলেছেন, তাঁরা এখনই হাল ছাড়ছেন না। সুনির্দিষ্টভাবে সিদ্ধান্তে পৌঁছানো না গেলেও বসতি নির্মাণের ইস্যুতে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। আরও কয়েক দফা দুই পক্ষ আলোচনা করলে একটি সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে।
এ বিষয়ে আলোচনার জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সঙ্গে জর্জ মিশেলের দেখা করার কথা। সেখান থেকে তাঁর লেবাননে গিয়ে সেখানকার শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে।
এদিকে গাজার দখলে থাকা সংগঠন হামাস তাদের বাদ দিয়ে আয়োজিত আব্বাস ও নেতানিয়াহুর বৈঠককে অবৈধ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। হামাসের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ইউসুফ বলেছেন, মাহমুদ আব্বাস কোনোভাবেই সমগ্র ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি নন। তাই তাঁরা কোনো সিদ্ধান্তে এলেও তা বাস্তবায়নে সাধারণ ফিলিস্তিনিরা সমর্থন দেবে না।
মিসরের পর্যটননগর শারম-আল-শেখে গত মঙ্গলবার এবং জেরুজালেমে গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন, নেতানিয়াহু এবং আব্বাস দুই দফা ত্রিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত জর্জ মিশেলও উপস্থিত ছিলেন। পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন স্থগিত রাখা হবে, নাকি পুনরায় তা চালু করা হবে, সেটি নিয়েই ওই বৈঠকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে দর কষাকষি হয়।
নেতানিয়াহু বলেছেন, আগামী অক্টোবর থেকেই বসতি নির্মাণ ফের শুরু করা হবে। অন্যদিকে, আব্বাস বলেছেন, সেটি করা হলে তাঁরা আলোচনা থেকে সরে আসবেন। উভয় পক্ষ এ ইস্যুতে অনড় থাকা অবস্থায় ত্রিপক্ষীয় বৈঠক শেষ হয়। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু মধ্যস্থতা করছে সে জন্য তাঁরা এত তাড়াতাড়ি আলোচনা ভেস্তে যাওয়াকে মেনে নিতে পারছেন না।
দুই দিন ধরে বৈঠক করার পর আলোচনায় কত দূর অগ্রগতি হয়েছে সে বিষয়ে নেতানিয়াহু অথবা আব্বাস কেউই মুখ খোলেননি। তবে জর্জ মিশেল সাংবাদিকদের বলেছেন, তাঁরা এখনই হাল ছাড়ছেন না। সুনির্দিষ্টভাবে সিদ্ধান্তে পৌঁছানো না গেলেও বসতি নির্মাণের ইস্যুতে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। আরও কয়েক দফা দুই পক্ষ আলোচনা করলে একটি সমাধানের পথ বেরিয়ে আসবে।
এ বিষয়ে আলোচনার জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সঙ্গে জর্জ মিশেলের দেখা করার কথা। সেখান থেকে তাঁর লেবাননে গিয়ে সেখানকার শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে।
এদিকে গাজার দখলে থাকা সংগঠন হামাস তাদের বাদ দিয়ে আয়োজিত আব্বাস ও নেতানিয়াহুর বৈঠককে অবৈধ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। হামাসের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ ইউসুফ বলেছেন, মাহমুদ আব্বাস কোনোভাবেই সমগ্র ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি নন। তাই তাঁরা কোনো সিদ্ধান্তে এলেও তা বাস্তবায়নে সাধারণ ফিলিস্তিনিরা সমর্থন দেবে না।
No comments