কাশ্মীরে বিক্ষোভ দমনে নতুন কৌশল যৌথ বাহিনীর
জম্মু কাশ্মীরের বিক্ষোভ দমনে সামরিক ও আধাসামরিক এবং পুলিশ বাহিনী নতুন কৌশল অবলম্বন করার পরিকল্পনা নিয়েছে। গত বুধবার ওই তিন বাহিনীর কর্মকর্তারা জরুরি বৈঠক করে ‘বিশেষ কৌশল’ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেয়। বৈঠক শেষে সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দিলেও সে কৌশল সম্পর্কে তাঁরা বিস্তারিত কিছু বলেননি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, পঞ্চম দিনের মতো গতকালও কাশ্মীরের প্রধান প্রধান শহরগুলোয় কারফিউ ছিল। তবে গতকাল সেখানে কোনো সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি। নতুন করে যাতে কোনো সংঘর্ষ না হয় সে জন্য সেনাবাহিনী, আধাসামরিক বাহিনী ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জরুরি বৈঠক করেন। তাঁরা একটি ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করেছেন। শিগগিরই সেটা বাস্তবায়ন করা হবে। তবে ওই পরিকল্পনার বিস্তারিত দিক তাঁরা ব্যাখ্যা করেননি।
এদিকে কাশ্মীরের ১০টি প্রধান বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন গতকাল বৃহস্পতিবার সেনাছাউনি ও পুলিশ স্টেশনের সামনে অবস্থান ধর্মঘট করার ঘোষণা দিয়েছে।
গত বুধবার দিল্লিতে কাশ্মীর পরিস্থিতি পরিদর্শনের জন্য যে সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল গঠন করা হয়েছে, ওই প্রতিনিধিদলের সদস্যদের আগামী দু-একদিনের মধ্যে কাশ্মীরে যাওয়ার কথা রয়েছে। তাঁরা সেখানে গিয়ে সাধারণ মানুষ, বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন অল পার্টিস হুররিয়াত কনফারেন্সের শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং সরকারি পদাধিকারী বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলবেন। ফিরে এসে তাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির কাছে প্রতিবেদন পেশ করবেন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে বলে কথা রয়েছে।
ওমরকে সময় দেওয়া উচিত: রাহুল গান্ধী
ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টির যুববিষয়ক সাধারণ সম্পাদক পার্লামেন্ট সদস্য রাহুল গান্ধী বলেছেন, কাশ্মীর পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ব্যাপারে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহকে আরও সময় দেওয়া উচিত। তিনি বলেছেন, ওমরের প্রতি সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তবে কাশ্মীর ইস্যুতে তাঁর কোনো হস্তক্ষেপ নেই বলেও জানিয়েছেন রাহুল।
কলকাতায় এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল বলেন, কাশ্মীরে ন্যাশনাল কনফারেন্স ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দলের নেতা ওমর আবদুল্লাহ সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বয়সে নবীন। অন্যদিকে কাশ্মীর একটি জটিল এলাকা। তরুণ হয়েও ওমর জটিল দায়িত্ব পালন করছেন বলে তাঁকে সমস্যা সমাধানে আরও সময় দেওয়া এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া উচিত। কাশ্মীর ইস্যুতে নাক গলানোর বিষয়টি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেছেন, এ বিষয়ে তাঁর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।
কর্মকর্তারা বলেছেন, পঞ্চম দিনের মতো গতকালও কাশ্মীরের প্রধান প্রধান শহরগুলোয় কারফিউ ছিল। তবে গতকাল সেখানে কোনো সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি। নতুন করে যাতে কোনো সংঘর্ষ না হয় সে জন্য সেনাবাহিনী, আধাসামরিক বাহিনী ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জরুরি বৈঠক করেন। তাঁরা একটি ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করেছেন। শিগগিরই সেটা বাস্তবায়ন করা হবে। তবে ওই পরিকল্পনার বিস্তারিত দিক তাঁরা ব্যাখ্যা করেননি।
এদিকে কাশ্মীরের ১০টি প্রধান বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন গতকাল বৃহস্পতিবার সেনাছাউনি ও পুলিশ স্টেশনের সামনে অবস্থান ধর্মঘট করার ঘোষণা দিয়েছে।
গত বুধবার দিল্লিতে কাশ্মীর পরিস্থিতি পরিদর্শনের জন্য যে সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল গঠন করা হয়েছে, ওই প্রতিনিধিদলের সদস্যদের আগামী দু-একদিনের মধ্যে কাশ্মীরে যাওয়ার কথা রয়েছে। তাঁরা সেখানে গিয়ে সাধারণ মানুষ, বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন অল পার্টিস হুররিয়াত কনফারেন্সের শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং সরকারি পদাধিকারী বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলবেন। ফিরে এসে তাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির কাছে প্রতিবেদন পেশ করবেন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে বলে কথা রয়েছে।
ওমরকে সময় দেওয়া উচিত: রাহুল গান্ধী
ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টির যুববিষয়ক সাধারণ সম্পাদক পার্লামেন্ট সদস্য রাহুল গান্ধী বলেছেন, কাশ্মীর পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ব্যাপারে সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহকে আরও সময় দেওয়া উচিত। তিনি বলেছেন, ওমরের প্রতি সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তবে কাশ্মীর ইস্যুতে তাঁর কোনো হস্তক্ষেপ নেই বলেও জানিয়েছেন রাহুল।
কলকাতায় এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল বলেন, কাশ্মীরে ন্যাশনাল কনফারেন্স ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দলের নেতা ওমর আবদুল্লাহ সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বয়সে নবীন। অন্যদিকে কাশ্মীর একটি জটিল এলাকা। তরুণ হয়েও ওমর জটিল দায়িত্ব পালন করছেন বলে তাঁকে সমস্যা সমাধানে আরও সময় দেওয়া এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া উচিত। কাশ্মীর ইস্যুতে নাক গলানোর বিষয়টি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে তিনি বলেছেন, এ বিষয়ে তাঁর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই।
No comments