আইএমএফ থেকে ১০ টন সোনা কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের (মজুদ) একটা অংশ স্বর্ণে সংরক্ষণ করার পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে কেনাও হয়েছে ১০ মেট্রিক টন সোনা।
রিজার্ভ থেকে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার দিয়ে এই সোনা কেনা হয়েছে, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় দুই হাজার ৮২০ কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ধরে এই সোনা কেনাবেচা হয়েছে।
আইএমএফ তাদের ওয়েবসাইটে ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সোনা বিক্রির তথ্য প্রকাশও করেছে।
এই সোনা বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে সংরক্ষিত থাকবে। যেকোনো সময় প্রয়োজন হলে এই সোনা বিক্রি করা যাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের বিনিয়োগ ঝুঁকি কমাতে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের রিজার্ভে এত দিন সোনা ছিল না। প্রথমবারের মতো ১০ টন সোনা কেনা হলো, যা হবে রিজার্ভের প্রায় পাঁচ-ছয় শতাংশ।’
গভর্নর বলেন, রিজার্ভের পুরোটাই এত দিন ছিল ডলার-ইউরোর মতো কাগুজে মুদ্রায়। কাগুজে মুদ্রার মান এবং তা কোনো দেশের ব্যাংকে বিনিয়োগ করলে সুদের হার বেশ ওঠা-নামা করে। সে তুলনায় সোনার দাম বরাবরই স্থিতিশীল এবং তা ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। এ বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের একটা অংশ সোনায় সংরক্ষণের পদক্ষেপ নেয় বলে জানান গভর্নর।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার কারণে মুদ্রাবাজার ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়। একদিকে মুদ্রার দর পতন, অন্যদিকে সুদের হার কমে ওঠা-নামা করতে থাকে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে সংরক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ঝুঁকিমুক্ত করতে তা তুলে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সংরক্ষণ করে।
এতে ক্ষেত্র বিশেষে সুদ আয় ছাড়ও দিতে হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের আয় অনেক কম হয়েছে। সে তুলনায় সোনার দর অনেকটাই স্থিতিশীল।
বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে বিভিন্ন মুদ্রায় দেশের যে রিজার্ভ বিনিয়োগ করা আছে, তা থেকে কতটুকু আয় হবে, তার অনেকটাই নির্ভর করে সে দেশের রাজস্ব ও মুদ্রানীতি ভঙ্গির ওপর।
অন্যদিকে সোনার দর ওঠা-নামা করে চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে। জানা যায়, এসব বিবেচনায় সোনায় কিছু বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
আতিউর রহমান বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনা কেনার একটা ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটও রয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এখানে কোনো সোনা রিজার্ভ ছিল না। ১৯৭২ সালে কানাডা সরকার বাংলাদেশকে কিছু সোনা অনুদান দেয়, যা দিয়ে আইএমএফের সদস্য হয় বাংলাদেশ।
উল্লেখ্য, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এরই মধ্যে অনেক বেড়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়ে রিজার্ভের একটা অংশ স্বর্ণে বিনিয়োগ করার পরামর্শও দেন।
এ বিষয়ে আতিউর রহমান বলেন, ’৭২ সালে কানাডার কাছ থেকে সোনা অনুদান নেওয়া এবং আইএমএফের সদস্যপদ পাওয়ার সময় বর্তমান অর্থমন্ত্রী সরকারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি তাঁর সেই অনুভূতির কথা মনে করে এই সোনা কেনার পরামর্শ দেন।
আইএমএফের কাছ থেকে সোনা কেনার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, দেশের রিজার্ভকে বহুমুখী করা ও সুসংহত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৯ সেপ্টেম্বর আইএমএফের কাছ থেকে ১০ মেট্রিক টন সোনা কিনেছে। বন্ড, অন্যান্য সিকিউরিটিজ ও বৈদেশিক মুদ্রার তুলনায় সোনায় বিনিয়োগ কম ঝুঁকিপূর্ণ। একই সঙ্গে সোনায় বিনিয়োগ থেকে মুনাফা করা সম্ভব।
বলা হয়েছে, সোনার নিজস্ব ক্রয় ক্ষমতা রয়েছে এবং তা মূল্যস্ফীতির বিপরীতে হেজ ইনস্ট্রুমেন্ট (এক ধরনের আর্থিক উপাদান) হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কাগুজে মুদ্রার মূল্যমান হ্রাস পেলেও দীর্ঘমেয়াদে সোনার মূল্যমান বজায় রাখতে সক্ষম।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও বলেছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে বিভিন্ন মুদ্রার বিনিয়োগ থেকে আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় সোনায় বিনিয়োগ গুরুত্ব পাচ্ছে। সোনা একই সঙ্গে সহজে বিনিময়যোগ্য (লিকুইড) এবং বিশ্বব্যাপী এর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। মুদ্রা প্রচলনের বিপরীতে সোনার সংরক্ষণ জনমনে আস্থারও সৃষ্টি করে। সম্প্রতি চীন ও ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনার ব্যাপক চাহিদা দেখা যায়। ফলে সার্বিকভাবে সোনার বাজারের সম্প্রসারণ ইতিবাচক মনে করা যায়। এ ছাড়া সোনার মজুদ দেশের ঋণ মান নির্ধারণ (ক্রেডিট রেটিং) এবং স্থিতিপত্রের মৌলিক ভিতকে সুদৃঢ় করে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যুদ্ধ অথবা সংকটময় পরিস্থিতিতে সিকিউরিটিজ ও মুদ্রাবাজারে ধস নামলেও সোনার মূল্য সে অনুপাতে অস্থিতিশীল নয়। সংকটকালে অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা ‘ফ্রিজ’ করার নজির রয়েছে। কিন্তু সোনা বিদেশে উচ্চ রেটিং-সংবলিত ব্যাংকে গচ্ছিত থাকে বিধায় এ ক্ষেত্রে ফ্রিজ করার কোনো নজির পাওয়া যায় না।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এ কারণে সোনায় রিজার্ভ সংরক্ষণ নিরাপদ এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ। এ কারণেই বিশ্বের প্রায় সব দেশই রিজার্ভের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সোনায় বিনিয়োগ করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রিজার্ভের সোনা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে রক্ষিত বলে এর বেচাকেনার কোনো প্রভাব অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়বে না। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার মূল্য ওঠা-নামার ফলে বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারেও মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে।
রিজার্ভ থেকে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার দিয়ে এই সোনা কেনা হয়েছে, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় দুই হাজার ৮২০ কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ধরে এই সোনা কেনাবেচা হয়েছে।
আইএমএফ তাদের ওয়েবসাইটে ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সোনা বিক্রির তথ্য প্রকাশও করেছে।
এই সোনা বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে সংরক্ষিত থাকবে। যেকোনো সময় প্রয়োজন হলে এই সোনা বিক্রি করা যাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের বিনিয়োগ ঝুঁকি কমাতে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের রিজার্ভে এত দিন সোনা ছিল না। প্রথমবারের মতো ১০ টন সোনা কেনা হলো, যা হবে রিজার্ভের প্রায় পাঁচ-ছয় শতাংশ।’
গভর্নর বলেন, রিজার্ভের পুরোটাই এত দিন ছিল ডলার-ইউরোর মতো কাগুজে মুদ্রায়। কাগুজে মুদ্রার মান এবং তা কোনো দেশের ব্যাংকে বিনিয়োগ করলে সুদের হার বেশ ওঠা-নামা করে। সে তুলনায় সোনার দাম বরাবরই স্থিতিশীল এবং তা ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। এ বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের একটা অংশ সোনায় সংরক্ষণের পদক্ষেপ নেয় বলে জানান গভর্নর।
প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার কারণে মুদ্রাবাজার ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়। একদিকে মুদ্রার দর পতন, অন্যদিকে সুদের হার কমে ওঠা-নামা করতে থাকে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে সংরক্ষিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ঝুঁকিমুক্ত করতে তা তুলে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সংরক্ষণ করে।
এতে ক্ষেত্র বিশেষে সুদ আয় ছাড়ও দিতে হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত অর্থবছরে রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের আয় অনেক কম হয়েছে। সে তুলনায় সোনার দর অনেকটাই স্থিতিশীল।
বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে বিভিন্ন মুদ্রায় দেশের যে রিজার্ভ বিনিয়োগ করা আছে, তা থেকে কতটুকু আয় হবে, তার অনেকটাই নির্ভর করে সে দেশের রাজস্ব ও মুদ্রানীতি ভঙ্গির ওপর।
অন্যদিকে সোনার দর ওঠা-নামা করে চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে। জানা যায়, এসব বিবেচনায় সোনায় কিছু বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
আতিউর রহমান বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনা কেনার একটা ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটও রয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এখানে কোনো সোনা রিজার্ভ ছিল না। ১৯৭২ সালে কানাডা সরকার বাংলাদেশকে কিছু সোনা অনুদান দেয়, যা দিয়ে আইএমএফের সদস্য হয় বাংলাদেশ।
উল্লেখ্য, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এরই মধ্যে অনেক বেড়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়ে রিজার্ভের একটা অংশ স্বর্ণে বিনিয়োগ করার পরামর্শও দেন।
এ বিষয়ে আতিউর রহমান বলেন, ’৭২ সালে কানাডার কাছ থেকে সোনা অনুদান নেওয়া এবং আইএমএফের সদস্যপদ পাওয়ার সময় বর্তমান অর্থমন্ত্রী সরকারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি তাঁর সেই অনুভূতির কথা মনে করে এই সোনা কেনার পরামর্শ দেন।
আইএমএফের কাছ থেকে সোনা কেনার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, দেশের রিজার্ভকে বহুমুখী করা ও সুসংহত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৯ সেপ্টেম্বর আইএমএফের কাছ থেকে ১০ মেট্রিক টন সোনা কিনেছে। বন্ড, অন্যান্য সিকিউরিটিজ ও বৈদেশিক মুদ্রার তুলনায় সোনায় বিনিয়োগ কম ঝুঁকিপূর্ণ। একই সঙ্গে সোনায় বিনিয়োগ থেকে মুনাফা করা সম্ভব।
বলা হয়েছে, সোনার নিজস্ব ক্রয় ক্ষমতা রয়েছে এবং তা মূল্যস্ফীতির বিপরীতে হেজ ইনস্ট্রুমেন্ট (এক ধরনের আর্থিক উপাদান) হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। কাগুজে মুদ্রার মূল্যমান হ্রাস পেলেও দীর্ঘমেয়াদে সোনার মূল্যমান বজায় রাখতে সক্ষম।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও বলেছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে বিভিন্ন মুদ্রার বিনিয়োগ থেকে আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় সোনায় বিনিয়োগ গুরুত্ব পাচ্ছে। সোনা একই সঙ্গে সহজে বিনিময়যোগ্য (লিকুইড) এবং বিশ্বব্যাপী এর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। মুদ্রা প্রচলনের বিপরীতে সোনার সংরক্ষণ জনমনে আস্থারও সৃষ্টি করে। সম্প্রতি চীন ও ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনার ব্যাপক চাহিদা দেখা যায়। ফলে সার্বিকভাবে সোনার বাজারের সম্প্রসারণ ইতিবাচক মনে করা যায়। এ ছাড়া সোনার মজুদ দেশের ঋণ মান নির্ধারণ (ক্রেডিট রেটিং) এবং স্থিতিপত্রের মৌলিক ভিতকে সুদৃঢ় করে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের ভাবমূর্তি বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যুদ্ধ অথবা সংকটময় পরিস্থিতিতে সিকিউরিটিজ ও মুদ্রাবাজারে ধস নামলেও সোনার মূল্য সে অনুপাতে অস্থিতিশীল নয়। সংকটকালে অনেক ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা ‘ফ্রিজ’ করার নজির রয়েছে। কিন্তু সোনা বিদেশে উচ্চ রেটিং-সংবলিত ব্যাংকে গচ্ছিত থাকে বিধায় এ ক্ষেত্রে ফ্রিজ করার কোনো নজির পাওয়া যায় না।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এ কারণে সোনায় রিজার্ভ সংরক্ষণ নিরাপদ এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ। এ কারণেই বিশ্বের প্রায় সব দেশই রিজার্ভের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সোনায় বিনিয়োগ করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রিজার্ভের সোনা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে রক্ষিত বলে এর বেচাকেনার কোনো প্রভাব অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়বে না। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার মূল্য ওঠা-নামার ফলে বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারেও মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে।
No comments