মনের কথা বলে দেবে যন্ত্র!
যন্ত্র মস্তিষ্কের সংকেত গ্রহণ করবে |
এবার যন্ত্রই বলে দেবে মানুষের মনের খবর। একদল গবেষক দাবি করেছেন, তাঁরা এমন একটি যন্ত্র আবিষ্কারের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছেন। ওই যন্ত্র মস্তিষ্কের সংকেত গ্রহণ করে তা পড়তে পারবে। আর এর অর্থ হচ্ছে, ওই সময়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কী ভাবছেন, যন্ত্রের সাহায্যে তা জানা যাবে।
নিউরাল ইঞ্জিনিয়ারিং সাময়িকীতে এ-সংক্রান্ত গবেষণাপত্র প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষকেরা জানান, শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই এই যন্ত্র মানুষের মনের সঠিক তথ্য দিতে পারবে। এমনকি কথা বলতে পারে না—পক্ষাঘাতগ্রস্ত এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই যন্ত্র কার্যকর হবে।
গবেষক দলের প্রধান ও যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্র্যাডলি গ্রেগার বলেন, আমরা দারুণ শিহরিত, কখন যন্ত্রটি কাজ করতে শুরু করবে। আশা করছি, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের ব্যবহারের জন্য এই যন্ত্র পাওয়া যাবে। তিনি বলেন, আমরা মস্তিষ্কের বিশেষ সংকেত ব্যবহার করে মানুষের কথাকে সংকেতবদ্ধ করেছি। তারপর কথা বলতে পারেন না পক্ষাঘাতগ্রস্ত এমন এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে একটি ডিভাইসের মাধ্যমে তা ব্যবহার করেছি। ব্র্যাডলি বলেন, ‘আমি একে মস্তিষ্কের সংকেত পড়া বলব। তিনি আরও বলেন, এটা প্রমাণিত একটি ধারণা। আমরা প্রমাণ করেছি, একজন ব্যক্তি কী বলতে চায়, যন্ত্রের মাধ্যমে তা জানা সম্ভব। স্ট্রোক, দুরারোগ্য ব্যাধি বা আঘাতজনিত কারণে পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীরা এই যন্ত্রের মাধ্যমে লাভবান হতে পারেন।
গবেষকেরা বলেন, আমরা বলছি না, এর মাধ্যমে সবকিছুই শতভাগ জানা যাবে। এই পদ্ধতি আরও উন্নত করার প্রয়োজন রয়েছে।
নিউরাল ইঞ্জিনিয়ারিং সাময়িকীতে এ-সংক্রান্ত গবেষণাপত্র প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষকেরা জানান, শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই এই যন্ত্র মানুষের মনের সঠিক তথ্য দিতে পারবে। এমনকি কথা বলতে পারে না—পক্ষাঘাতগ্রস্ত এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই যন্ত্র কার্যকর হবে।
গবেষক দলের প্রধান ও যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্র্যাডলি গ্রেগার বলেন, আমরা দারুণ শিহরিত, কখন যন্ত্রটি কাজ করতে শুরু করবে। আশা করছি, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের ব্যবহারের জন্য এই যন্ত্র পাওয়া যাবে। তিনি বলেন, আমরা মস্তিষ্কের বিশেষ সংকেত ব্যবহার করে মানুষের কথাকে সংকেতবদ্ধ করেছি। তারপর কথা বলতে পারেন না পক্ষাঘাতগ্রস্ত এমন এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে একটি ডিভাইসের মাধ্যমে তা ব্যবহার করেছি। ব্র্যাডলি বলেন, ‘আমি একে মস্তিষ্কের সংকেত পড়া বলব। তিনি আরও বলেন, এটা প্রমাণিত একটি ধারণা। আমরা প্রমাণ করেছি, একজন ব্যক্তি কী বলতে চায়, যন্ত্রের মাধ্যমে তা জানা সম্ভব। স্ট্রোক, দুরারোগ্য ব্যাধি বা আঘাতজনিত কারণে পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীরা এই যন্ত্রের মাধ্যমে লাভবান হতে পারেন।
গবেষকেরা বলেন, আমরা বলছি না, এর মাধ্যমে সবকিছুই শতভাগ জানা যাবে। এই পদ্ধতি আরও উন্নত করার প্রয়োজন রয়েছে।
No comments