বিশ্ববাণিজ্যে ২০১১ সালের শুরু থেকেই ইনকোটার্মস কার্যকর
প্যারিসভিত্তিক দি ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বাণিজ্যিক টার্ম—ইনকোটার্মস ২০১০ চালু করেছে। বিশ্বব্যাপী ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহূত এ বিধিটি আগামী ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।
ইনকোটার্মসের বিধিগুলো পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই খরচ, ঝুঁকি ও দায়িত্বগুলো সুনির্দিষ্টকরণে এবং ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সহায়তা করে। ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি) গতকাল সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
এতে জানানো হয়, আইসিসি ১৯৩৬ সালে প্রথম এ বিধিটি তৈরি করেছিল। সম্পূর্ণ নতুন ধারণায় প্রণীত এই বিধিটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। কারণ তখন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক চুক্তিগুলোর খসড়া তৈরির কাজ সহজকরণ ও ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে আইনগত নিশ্চয়তা প্রদানে এটাই ছিল প্রথম বাস্তব পদক্ষেপ।
এ প্রসঙ্গে আইসিসির চেয়ারম্যান রজত গুপ্ত বলেন, আইসিসি এই ইনকোটার্মস বিধিগুলো প্রণয়নের আগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে যেসব বিধি অনুসরণ করা হতো, সেখানে বিভিন্ন দেশের ব্যাখ্যার ভিন্নতার কারণে বিরোধ দেখা দিত এবং মামলা বেড়ে যেত।
রজত গুপ্ত আরও বলেন, ‘আজকের দিনে ইনকোটার্মস বিধিগুলোর বিভিন্ন টার্মস, যেমন—এক্স ওয়ার্কস (ইএক্সডব্লিউ), ফ্রি অন বোর্ড (এফওবি), কস্ট অ্যান্ড ফ্রেইট (সিএফআর), ইন্স্যুরেন্স অ্যান্ড ফ্রেইট (সিআইএফ) ইত্যাদি বিশ্বব্যাপী পণ্যসামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতার স্বীকৃত নির্ধারিত দায়িত্বেরই অংশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকোটার্মস ২০০০ সংশোধনের পর ইনকোটার্মস ২০১০ বিধিগুলো বিশ্ববাণিজ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছিল।
এসব বিধির মধ্যে অন্যতম একটি হলো কার্গো নিরাপত্তার পরিবর্তনগুলো, যা কিনা ৯/১১-এর সময় থেকে অনেক দেশেরই ট্রান্সপোর্টেশন এজেন্ডার অগ্রভাগে আছে এবং বর্ধিত বাণিজ্যিক লেনদেনে ইলেকট্রনিক যোগাযোগের ব্যবহার ত্বরান্বিত করেছে।
এতে আরও জানানো হয়, সংশোধনের মাধ্যমে ইনকোটার্মসের বিধিগুলোর সংখ্যা ১৩ থেকে কমিয়ে ১১টিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে এতে দুটো নতুন বিধিও সৃষ্টি করা হয়েছে—ডেলিভার্ড অ্যাট টার্মিনাল ও ডেলিভার্ড অ্যাট প্লেস। সর্বশেষ সংশোধনীতে ব্যবহারকারীদের জন্য ইনকোটার্মস বিধি সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা রয়েছে।
ইনকোটার্মসের বিধিগুলো পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই খরচ, ঝুঁকি ও দায়িত্বগুলো সুনির্দিষ্টকরণে এবং ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সহায়তা করে। ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি) গতকাল সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
এতে জানানো হয়, আইসিসি ১৯৩৬ সালে প্রথম এ বিধিটি তৈরি করেছিল। সম্পূর্ণ নতুন ধারণায় প্রণীত এই বিধিটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। কারণ তখন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক চুক্তিগুলোর খসড়া তৈরির কাজ সহজকরণ ও ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে আইনগত নিশ্চয়তা প্রদানে এটাই ছিল প্রথম বাস্তব পদক্ষেপ।
এ প্রসঙ্গে আইসিসির চেয়ারম্যান রজত গুপ্ত বলেন, আইসিসি এই ইনকোটার্মস বিধিগুলো প্রণয়নের আগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে যেসব বিধি অনুসরণ করা হতো, সেখানে বিভিন্ন দেশের ব্যাখ্যার ভিন্নতার কারণে বিরোধ দেখা দিত এবং মামলা বেড়ে যেত।
রজত গুপ্ত আরও বলেন, ‘আজকের দিনে ইনকোটার্মস বিধিগুলোর বিভিন্ন টার্মস, যেমন—এক্স ওয়ার্কস (ইএক্সডব্লিউ), ফ্রি অন বোর্ড (এফওবি), কস্ট অ্যান্ড ফ্রেইট (সিএফআর), ইন্স্যুরেন্স অ্যান্ড ফ্রেইট (সিআইএফ) ইত্যাদি বিশ্বব্যাপী পণ্যসামগ্রী ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতার স্বীকৃত নির্ধারিত দায়িত্বেরই অংশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকোটার্মস ২০০০ সংশোধনের পর ইনকোটার্মস ২০১০ বিধিগুলো বিশ্ববাণিজ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছিল।
এসব বিধির মধ্যে অন্যতম একটি হলো কার্গো নিরাপত্তার পরিবর্তনগুলো, যা কিনা ৯/১১-এর সময় থেকে অনেক দেশেরই ট্রান্সপোর্টেশন এজেন্ডার অগ্রভাগে আছে এবং বর্ধিত বাণিজ্যিক লেনদেনে ইলেকট্রনিক যোগাযোগের ব্যবহার ত্বরান্বিত করেছে।
এতে আরও জানানো হয়, সংশোধনের মাধ্যমে ইনকোটার্মসের বিধিগুলোর সংখ্যা ১৩ থেকে কমিয়ে ১১টিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে এতে দুটো নতুন বিধিও সৃষ্টি করা হয়েছে—ডেলিভার্ড অ্যাট টার্মিনাল ও ডেলিভার্ড অ্যাট প্লেস। সর্বশেষ সংশোধনীতে ব্যবহারকারীদের জন্য ইনকোটার্মস বিধি সম্পর্কে সঠিক নির্দেশনা রয়েছে।
No comments