পাক সাবেকেরা এবার একজোট
প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পাশে একত্র হয়ে দাঁড়ালেন সাবেক পাক ক্রিকেটাররা! পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের বিপক্ষে আইসিসি আরও এক দফা তদন্ত শুরু করায় পিসিবি যেমন চটেছে, তেমনই আইসিসির এই পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন রশিদ লতিফ, জহির আব্বাস, আবদুল কাদিররা।
লশিদ লতিফ তো আইসিসির এই পদক্ষেপকে রীতিমতো অপরাধ মনে করছেন। লতিফের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে আইসিসির দায়িত্ববোধ, ‘কেউ যদি আগে থেকেই একটা খুন হবে বলে কোনো খবর পায়, তাহলে সে তথ্য সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে কাজটা ঠেকানোর চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। আইসিসি যদি ম্যাচের আগেই তথ্য পেয়ে থাকে সেটা অবশ্যই পাকিস্তানি ম্যানেজমেন্টকে জানানো উচিত ছিল।’
এটা না করে ম্যাচের পর আইসিসি যে তদন্ত শুরু করেছে, তাতে পাকিস্তানের মর্যাদা রক্ষা হয়নি বলেই দাবি তাঁর, ‘আইসিসি (টিকে) আছেই তার সদস্যদেশগুলোর কল্যাণে। একটা সদস্য বোর্ড হিসেবে পিসিবির ওখানে একটা মর্যাদা প্রাপ্য।’
লতিফের মতো প্রায় একই মনোভাব আরেক সাবেক অধিনায়ক জহির আব্বাসেরও। তিনি অবশ্য পুরো ব্যাপারটিকে ‘নিউজ ইন্টারন্যাশনাল’ গ্রুপের (দ্য সান, নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড) একটি পাকিস্তানবিরোধী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখতে চান, ‘আমার ধারণা, আইসিসি খুব তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। পিসিবির অবশ্যই এসবের প্রতিবাদ করা উচিত। নতুন অভিযোগটা নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড গ্রুপেরই আরেকটি পত্রিকা করেছে। ফলে আমি এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছি।’
এই ষড়যন্ত্র-তত্ত্বটি শুরু থেকেই পাকিস্তানে দারুণ জনপ্রিয়। রুপার্ট মারডকের নিউজ ইন্টারন্যাশনাল হঠাৎ কেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, সে প্রশ্নের জবাব কারও কাছে নেই! কিন্তু সাবেক লেগ স্পিনার আবদুল কাদিরও বলছেন, পাকিস্তানকে লক্ষ্য বানিয়ে এসব করা হচ্ছে, ‘বর্তমান অভিযোগ লর্ডস-কেলেঙ্কারির অংশ হিসেবেই মনে হচ্ছে। কিছু লোক আছে, যারা পাকিস্তান দলকে লক্ষ্য করে এসব করছে। এসবের খুব কড়া প্রতিবাদ করা দরকার।’
লশিদ লতিফ তো আইসিসির এই পদক্ষেপকে রীতিমতো অপরাধ মনে করছেন। লতিফের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে আইসিসির দায়িত্ববোধ, ‘কেউ যদি আগে থেকেই একটা খুন হবে বলে কোনো খবর পায়, তাহলে সে তথ্য সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে কাজটা ঠেকানোর চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। আইসিসি যদি ম্যাচের আগেই তথ্য পেয়ে থাকে সেটা অবশ্যই পাকিস্তানি ম্যানেজমেন্টকে জানানো উচিত ছিল।’
এটা না করে ম্যাচের পর আইসিসি যে তদন্ত শুরু করেছে, তাতে পাকিস্তানের মর্যাদা রক্ষা হয়নি বলেই দাবি তাঁর, ‘আইসিসি (টিকে) আছেই তার সদস্যদেশগুলোর কল্যাণে। একটা সদস্য বোর্ড হিসেবে পিসিবির ওখানে একটা মর্যাদা প্রাপ্য।’
লতিফের মতো প্রায় একই মনোভাব আরেক সাবেক অধিনায়ক জহির আব্বাসেরও। তিনি অবশ্য পুরো ব্যাপারটিকে ‘নিউজ ইন্টারন্যাশনাল’ গ্রুপের (দ্য সান, নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড) একটি পাকিস্তানবিরোধী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখতে চান, ‘আমার ধারণা, আইসিসি খুব তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। পিসিবির অবশ্যই এসবের প্রতিবাদ করা উচিত। নতুন অভিযোগটা নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড গ্রুপেরই আরেকটি পত্রিকা করেছে। ফলে আমি এটাকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছি।’
এই ষড়যন্ত্র-তত্ত্বটি শুরু থেকেই পাকিস্তানে দারুণ জনপ্রিয়। রুপার্ট মারডকের নিউজ ইন্টারন্যাশনাল হঠাৎ কেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে, সে প্রশ্নের জবাব কারও কাছে নেই! কিন্তু সাবেক লেগ স্পিনার আবদুল কাদিরও বলছেন, পাকিস্তানকে লক্ষ্য বানিয়ে এসব করা হচ্ছে, ‘বর্তমান অভিযোগ লর্ডস-কেলেঙ্কারির অংশ হিসেবেই মনে হচ্ছে। কিছু লোক আছে, যারা পাকিস্তান দলকে লক্ষ্য করে এসব করছে। এসবের খুব কড়া প্রতিবাদ করা দরকার।’
No comments