খুলনায় ১৪৩ ডিলারের লাইসেন্স বাতিল হচ্ছে
লাইসেন্স থাকার পরও দুই দফায় ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) থেকে পণ্য উত্তোলন করে খোলা বাজারে তা বিক্রি না করায় খুলনায় টিসিবির ১৪৩ জন ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হচ্ছে। এসব ডিলারের তালিকা ইতিমধ্যে ঢাকায় টিসিবির সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে পণ্যসামগ্রী উত্তোলন ও খোলাবাজারে বিক্রি না করায় লাইসেন্স বাতিল হতে পারে, এমন আশঙ্কায় খুলনার অন্তত চার ডিলার আবেদন করে ইতিমধ্যে জামানতের অর্থ তুলে নিয়েছেন।
টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রমজান মাসের আগে খুলনা বিভাগের ১০টি জেলাসহ ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জের জন্য ৩৪৩ জন ডিলার নিয়োগ দেয় টিসিবি।
কিন্তু প্রথম কিস্তিতে ১২৫ জন ডিলার এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ১৮ জন ডিলার সয়াবিন তেল, চিনি ও ছোলার কোনোটিই উত্তোলন করেননি।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ডিলার জানিয়েছেন, টিসিবির পণ্যের মূল্য এবং বাজারের মূল্য প্রায় সমান হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে তাঁরা পণ্য উত্তোলন করেননি। তাঁরা জানিয়েছেন, খোলা বাজারের তুলনায় এবার টিসিবির পণ্যের মূল্য মাত্র এক-দুই টাকা কম, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সমান। প্রতি কেজি বা লিটারে এক-দুই টাকা কমের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য কিনতে ক্রেতারা তেমন আগ্রহ দেখাননি বলে তাঁরা টিসিবি পণ্য তোলেননি।
আবার ডিলার হওয়ার পর পণ্য নিতে গেলে তাঁদের দুই লাখ ৩৮ হাজার টাকা করে ব্যাংকে জমা দিতে হয়েছে। অনেক ডিলারের পক্ষে একসঙ্গে এত টাকা জমা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় তাঁরা পণ্য উত্তোলন করেননি।
এদিকে এবার প্রতিটি পণ্যের মোড়কের গায়ে টিসিবির হলোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। অতীতে এসব পণ্যের গায়ে হলোগ্রাম ব্যবহার না হওয়ায় টিসিবি থেকে পণ্য কেনার পর ডিলাররা তা গোপনে কালোবাজারে বিক্রি করে দিত। এবার সে সুযোগ মেলেনি।
এ ছাড়া ডিলারদের পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে টিসিবি থেকে নির্দিষ্ট দোকানঘর ব্যবহার করতে বলা হয়। কিন্তু নিয়োগ পাওয়া অনেক ডিলারের নির্দিষ্ট দোকানঘর নেই।
যোগাযোগ করা হলে টিসিবির খুলনা কার্যালয়ের প্রধান মো. রবিউল মোর্শেদ প্রথম আলোকে বলেন, খুলনায় লাইসেন্স বাতিলের তালিকায় ১৪৩ জন ডিলার রয়েছেন। তিনি আরও জানান, দুই কিস্তিতে পণ্য উত্তোলন না করলে বিনা নোটিশে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে ডিলাররা তাঁদের জামানতের ১৫ হাজার টাকাও ফেরত পাবেন না।
এদিকে পণ্যসামগ্রী উত্তোলন ও খোলাবাজারে বিক্রি না করায় লাইসেন্স বাতিল হতে পারে, এমন আশঙ্কায় খুলনার অন্তত চার ডিলার আবেদন করে ইতিমধ্যে জামানতের অর্থ তুলে নিয়েছেন।
টিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রমজান মাসের আগে খুলনা বিভাগের ১০টি জেলাসহ ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জের জন্য ৩৪৩ জন ডিলার নিয়োগ দেয় টিসিবি।
কিন্তু প্রথম কিস্তিতে ১২৫ জন ডিলার এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ১৮ জন ডিলার সয়াবিন তেল, চিনি ও ছোলার কোনোটিই উত্তোলন করেননি।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ডিলার জানিয়েছেন, টিসিবির পণ্যের মূল্য এবং বাজারের মূল্য প্রায় সমান হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে তাঁরা পণ্য উত্তোলন করেননি। তাঁরা জানিয়েছেন, খোলা বাজারের তুলনায় এবার টিসিবির পণ্যের মূল্য মাত্র এক-দুই টাকা কম, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সমান। প্রতি কেজি বা লিটারে এক-দুই টাকা কমের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য কিনতে ক্রেতারা তেমন আগ্রহ দেখাননি বলে তাঁরা টিসিবি পণ্য তোলেননি।
আবার ডিলার হওয়ার পর পণ্য নিতে গেলে তাঁদের দুই লাখ ৩৮ হাজার টাকা করে ব্যাংকে জমা দিতে হয়েছে। অনেক ডিলারের পক্ষে একসঙ্গে এত টাকা জমা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় তাঁরা পণ্য উত্তোলন করেননি।
এদিকে এবার প্রতিটি পণ্যের মোড়কের গায়ে টিসিবির হলোগ্রাম ব্যবহার করা হয়েছে। অতীতে এসব পণ্যের গায়ে হলোগ্রাম ব্যবহার না হওয়ায় টিসিবি থেকে পণ্য কেনার পর ডিলাররা তা গোপনে কালোবাজারে বিক্রি করে দিত। এবার সে সুযোগ মেলেনি।
এ ছাড়া ডিলারদের পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে টিসিবি থেকে নির্দিষ্ট দোকানঘর ব্যবহার করতে বলা হয়। কিন্তু নিয়োগ পাওয়া অনেক ডিলারের নির্দিষ্ট দোকানঘর নেই।
যোগাযোগ করা হলে টিসিবির খুলনা কার্যালয়ের প্রধান মো. রবিউল মোর্শেদ প্রথম আলোকে বলেন, খুলনায় লাইসেন্স বাতিলের তালিকায় ১৪৩ জন ডিলার রয়েছেন। তিনি আরও জানান, দুই কিস্তিতে পণ্য উত্তোলন না করলে বিনা নোটিশে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। সেই সঙ্গে ডিলাররা তাঁদের জামানতের ১৫ হাজার টাকাও ফেরত পাবেন না।
No comments