ইরানের কবজায় এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র
ইরানের একটি বার্তা সংস্থা বলেছে, তেহরান ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য চারটি এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহ করেছে। সত্যি হলে এটি ইরানের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা লক্ষণীয়ভাবে বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এস-৩০০ ৯০ হাজার ফুট উঁচুতে থাকা বিমান, ক্রুজ ও ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করে ফেলে দিতে সক্ষম। এর পাল্লা ৯০ মাইল।
রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি থাকলেও ইরানের ওপর সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশটি ওই ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল।
ফার্স নিউজ এজেন্সি নামে একটি বার্তা সংস্থা ইরানের এ ক্ষেপণাস্ত্র পাওয়ার দাবি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি প্রজাতন্ত্রটির সবচেয়ে প্রভাবশালী বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে যুক্ত।
ফার্স বলছে, চারটির মধ্যে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র এসেছে বেলারুশ থেকে। বাকি দুটি এসেছে কোনো অজ্ঞাত উৎস থেকে।
রাশিয়া ইরানকে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে ২০০৭ সালে চুক্তিবদ্ধ হলেও সম্প্রতি তারা তা সরবরাহ করতে অস্বীকার করে। এ কারণে ইরান বিকল্প উৎস থেকে ওই অস্ত্র সংগ্রহ করে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত জুনে রাশিয়া ঘোষণা করে ইরানের ওপর জাতিসংঘের নতুন অবরোধের কারণে তাদের পক্ষে ওই অস্ত্র তেহরানকে দেওয়া সম্ভব হবে না। তবে ইরান বলেছে, চুক্তিতে সই করার কারণে আইনত রাশিয়া তাদের কাছে ক্ষেপণাস্ত্রটি বিক্রি করতে বাধ্য।
তেহরানের হাতে এ অস্ত্র গেলে মধ্যপ্রাচ্যের সামরিক ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে ইসরায়েল আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।
গতকাল বুধবার ফার্স নিউজ জানায়, অন্য দেশ থেকে আনা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দেখে ইরান এখন নিজেরাই তা বানানোর চেষ্টা করতে পারে। এ খবরের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইরান সরকার এখনো কোনো বক্তব্য দেয়নি।
এস-৩০০ ৯০ হাজার ফুট উঁচুতে থাকা বিমান, ক্রুজ ও ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করে ফেলে দিতে সক্ষম। এর পাল্লা ৯০ মাইল।
রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি থাকলেও ইরানের ওপর সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশটি ওই ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল।
ফার্স নিউজ এজেন্সি নামে একটি বার্তা সংস্থা ইরানের এ ক্ষেপণাস্ত্র পাওয়ার দাবি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি প্রজাতন্ত্রটির সবচেয়ে প্রভাবশালী বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডের সঙ্গে যুক্ত।
ফার্স বলছে, চারটির মধ্যে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র এসেছে বেলারুশ থেকে। বাকি দুটি এসেছে কোনো অজ্ঞাত উৎস থেকে।
রাশিয়া ইরানকে এস-৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে ২০০৭ সালে চুক্তিবদ্ধ হলেও সম্প্রতি তারা তা সরবরাহ করতে অস্বীকার করে। এ কারণে ইরান বিকল্প উৎস থেকে ওই অস্ত্র সংগ্রহ করে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত জুনে রাশিয়া ঘোষণা করে ইরানের ওপর জাতিসংঘের নতুন অবরোধের কারণে তাদের পক্ষে ওই অস্ত্র তেহরানকে দেওয়া সম্ভব হবে না। তবে ইরান বলেছে, চুক্তিতে সই করার কারণে আইনত রাশিয়া তাদের কাছে ক্ষেপণাস্ত্রটি বিক্রি করতে বাধ্য।
তেহরানের হাতে এ অস্ত্র গেলে মধ্যপ্রাচ্যের সামরিক ভারসাম্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে ইসরায়েল আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।
গতকাল বুধবার ফার্স নিউজ জানায়, অন্য দেশ থেকে আনা ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দেখে ইরান এখন নিজেরাই তা বানানোর চেষ্টা করতে পারে। এ খবরের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইরান সরকার এখনো কোনো বক্তব্য দেয়নি।
No comments