কটিয়াদীতে এক মাসে পাটের দাম মণপ্রতি ৮০০-৯০০ টাকা কমেছে
কিশোরগঞ্জ জেলার অন্যতম বৃহৎ মোকাম কটিয়াদী বাজারে সোয়া মাসের ব্যবধানে পাটের দাম মণপ্রতি প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা কমেছে। এতে পাটচাষিরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।
এবার কিশোরগঞ্জ জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি পরিমাণে উৎপাদন হওয়ায় বাজারে নতুন পাটের সরবরাহ বেড়েছে। এর ওপর বাংলাদেশ পাটকল সংস্থার (বিজেএমসি) আওতায় মাত্র একটি ক্রয়কেন্দ্র খোলায় কটিয়াদী মোকামের বড় বড় ব্যবসায়ী ও বেসরকারি পাটকল পাটের দাম কমিয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন বিভিন্ন এলাকার পাটচাষি ও ছোট ব্যাপারীরা।
কটিয়াদী বাজারে গত সোমবার সরেজমিন পরিদর্শনে প্রতি মণ (৪১ কেজি) সাদা ও মেস্তা পাট এক হাজার থেকে এক হাজার ৩০০ টাকায় এবং তুষা পাট এক হাজার ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। মৌসুমের শুরুতে গত জুন মাসের শেষ দিকে প্রকারভেদে পাটের দাম ছিল দুই হাজার ১০০ থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা।
বর্তমানে মঠখোলা, পাকুন্দিয়া, হোসেনপুর, ধুলদিয়া, করগাঁও, সরারচর, করিমগঞ্জ ও কালিয়াচাপড়া প্রভৃতি বাজারে ব্যাপক পরিমাণে পাট উঠছে। ব্যাপারীরা প্রতিদিনই এসব বাজার থেকে প্রচুর পরিমাণ পাট কিনে ভ্যান ও টম টমে করে বিক্রির জন্য এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ মোকাম কটিয়াদী বাজারে নিয়ে আসছেন।
কটিয়াদী বাজার পাট ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি অনাথ বন্ধু সাহা প্রথম আলোকে জানান, বেসরকারি পাটকলগুলো কম দামে পাট ক্রয় করছে। বিজেএমসির আওতায় পাট ক্রয়ে বিলম্ব হওয়ায় বাজার নিম্নমুখী হয়ে পড়েছে।
জেলা কৃষি অফিস ও ব্যবসায়ী সূত্রে জানা যায়, কটিয়াদী মোকামে প্রতিবছর গড়ে প্রায় তিন লাখ মণ পাট কেনাবেচা হয়ে থাকে।
কটিয়াদী উপজেলার চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর প্রথম আলোকে বলেন, সরকারিভাবে এ পর্যন্ত বিজেএমসি একটি মাত্র পাট ক্রয়কেন্দ্র খোলায় চাষিরা উপযুক্ত দাম পাচ্ছেন না।
এদিকে এলাকার পুকুর, জলাশয় ও নদীগুলোতে পাট জাগ দেওয়ার মতো পানি না থাকায় কৃষকেরা পড়েছেন বিপাকে।
এবার কিশোরগঞ্জ জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি পরিমাণে উৎপাদন হওয়ায় বাজারে নতুন পাটের সরবরাহ বেড়েছে। এর ওপর বাংলাদেশ পাটকল সংস্থার (বিজেএমসি) আওতায় মাত্র একটি ক্রয়কেন্দ্র খোলায় কটিয়াদী মোকামের বড় বড় ব্যবসায়ী ও বেসরকারি পাটকল পাটের দাম কমিয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন বিভিন্ন এলাকার পাটচাষি ও ছোট ব্যাপারীরা।
কটিয়াদী বাজারে গত সোমবার সরেজমিন পরিদর্শনে প্রতি মণ (৪১ কেজি) সাদা ও মেস্তা পাট এক হাজার থেকে এক হাজার ৩০০ টাকায় এবং তুষা পাট এক হাজার ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। মৌসুমের শুরুতে গত জুন মাসের শেষ দিকে প্রকারভেদে পাটের দাম ছিল দুই হাজার ১০০ থেকে দুই হাজার ২০০ টাকা।
বর্তমানে মঠখোলা, পাকুন্দিয়া, হোসেনপুর, ধুলদিয়া, করগাঁও, সরারচর, করিমগঞ্জ ও কালিয়াচাপড়া প্রভৃতি বাজারে ব্যাপক পরিমাণে পাট উঠছে। ব্যাপারীরা প্রতিদিনই এসব বাজার থেকে প্রচুর পরিমাণ পাট কিনে ভ্যান ও টম টমে করে বিক্রির জন্য এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ মোকাম কটিয়াদী বাজারে নিয়ে আসছেন।
কটিয়াদী বাজার পাট ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি অনাথ বন্ধু সাহা প্রথম আলোকে জানান, বেসরকারি পাটকলগুলো কম দামে পাট ক্রয় করছে। বিজেএমসির আওতায় পাট ক্রয়ে বিলম্ব হওয়ায় বাজার নিম্নমুখী হয়ে পড়েছে।
জেলা কৃষি অফিস ও ব্যবসায়ী সূত্রে জানা যায়, কটিয়াদী মোকামে প্রতিবছর গড়ে প্রায় তিন লাখ মণ পাট কেনাবেচা হয়ে থাকে।
কটিয়াদী উপজেলার চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর প্রথম আলোকে বলেন, সরকারিভাবে এ পর্যন্ত বিজেএমসি একটি মাত্র পাট ক্রয়কেন্দ্র খোলায় চাষিরা উপযুক্ত দাম পাচ্ছেন না।
এদিকে এলাকার পুকুর, জলাশয় ও নদীগুলোতে পাট জাগ দেওয়ার মতো পানি না থাকায় কৃষকেরা পড়েছেন বিপাকে।
No comments