অস্ট্রেলিয়ার প্রস্তুতিতে নাখোশ ওয়ার্ন
ইংল্যান্ডে এসে গত বছর অ্যাশেজ খোয়াতে হয়েছে, হারাতে হয়েছে আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানটাও। প্রায় দুই যুগ পর দেশের মাটিতে ইংল্যান্ডের কাছে হার এড়াতে হলে কোথায় কোমর বেঁধে প্রস্তুতি নিতে হবে, তা নয় অস্ট্রেলিয়ার প্রস্তুতি নাকি চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে! স্পিন কিংবদন্তি শেন ওয়ার্নের দাবি, যথাযথ হচ্ছে না অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ প্রস্তুতি। ২৫ নভেম্বরে ব্রিসবেন টেস্ট দিয়ে শুরু হবে এবারের অ্যাশেজ।
‘সত্যি বলতে আমার ধারণা, প্রস্তুতিটা মোটেও ভালো হচ্ছে না এবং ক্রিকেটারদের প্রতি এতে অন্যায় করা হচ্ছে, কারণ খুব গুরুত্বপূর্ণ এমন একটা সিরিজের আগে ভালো প্রস্তুতিটা জরুরি’—কাল হেরাল্ড সানকে বলেছেন ওয়ার্ন। ৭০৮ টেস্ট উইকেটের মালিকের মূল শঙ্কাটা ম্যাচ প্র্যাকটিস কম হওয়া নিয়ে, ‘এখন পর্যন্ত যে সূচি আছে, তাতে অ্যাশেজের আগে আমাদের মাত্র দুটি টেস্ট আছে, ভারতের বিপক্ষে অক্টোবরে। সীমিত ম্যাচ প্র্যাকটিস দিয়ে হয়তো পাকিস্তান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পার পাওয়া সম্ভব। কিন্তু দারুণ ফর্মে থাকা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এই ম্যাচ প্র্যাকটিস দিয়ে চলবে না।’
আইসিসির এফটিপিতে আসলে অ্যাশেজের আগে কোনো টেস্টই ছিল না। অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে সাত ওয়ানডের সিরিজটি পরে দুই বোর্ডের উদ্যোগে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজে রূপান্তরিত করা হয়। অন্যদিকে ইংল্যান্ড এখন চার টেস্টের সিরিজ খেলছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েও তারা তিন দিনের ম্যাচ খেলবে দুটি, চার দিনের ম্যাচ একটি। শুধু ম্যাচ প্রাকটিসের অভাবই নয়, ওয়ার্নের ধারণা অস্ট্রেলিয়া এখনো দলের সমন্বয়ই ঠিক করতে পারেনি। অ্যাশেজ জিততে হলে তাই নিজেদের উজাড় করে খেলতে হবে রিকি পন্টিংদের, ‘আমার ধারণা, অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকেরা দলের সেরা ব্যাটিং ও বোলিং লাইনআপ ঠিক করা নিয়েই এখনো দ্বিধান্বিত। অন্যদিকে ইংল্যান্ড দলটা অনেকটাই থিতু এবং ওরা সঠিক সময়ে জ্বলে উঠছে। ইংল্যান্ডকে হারাতে আমাদের সেরা ক্রিকেট খেলতে হবে, কারণ এখন আর ওরা আমাদের ভয় পায় না বা জড়সড় হয়ে থাকে না।’
‘সত্যি বলতে আমার ধারণা, প্রস্তুতিটা মোটেও ভালো হচ্ছে না এবং ক্রিকেটারদের প্রতি এতে অন্যায় করা হচ্ছে, কারণ খুব গুরুত্বপূর্ণ এমন একটা সিরিজের আগে ভালো প্রস্তুতিটা জরুরি’—কাল হেরাল্ড সানকে বলেছেন ওয়ার্ন। ৭০৮ টেস্ট উইকেটের মালিকের মূল শঙ্কাটা ম্যাচ প্র্যাকটিস কম হওয়া নিয়ে, ‘এখন পর্যন্ত যে সূচি আছে, তাতে অ্যাশেজের আগে আমাদের মাত্র দুটি টেস্ট আছে, ভারতের বিপক্ষে অক্টোবরে। সীমিত ম্যাচ প্র্যাকটিস দিয়ে হয়তো পাকিস্তান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পার পাওয়া সম্ভব। কিন্তু দারুণ ফর্মে থাকা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে এই ম্যাচ প্র্যাকটিস দিয়ে চলবে না।’
আইসিসির এফটিপিতে আসলে অ্যাশেজের আগে কোনো টেস্টই ছিল না। অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে সাত ওয়ানডের সিরিজটি পরে দুই বোর্ডের উদ্যোগে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজে রূপান্তরিত করা হয়। অন্যদিকে ইংল্যান্ড এখন চার টেস্টের সিরিজ খেলছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। অস্ট্রেলিয়ায় গিয়েও তারা তিন দিনের ম্যাচ খেলবে দুটি, চার দিনের ম্যাচ একটি। শুধু ম্যাচ প্রাকটিসের অভাবই নয়, ওয়ার্নের ধারণা অস্ট্রেলিয়া এখনো দলের সমন্বয়ই ঠিক করতে পারেনি। অ্যাশেজ জিততে হলে তাই নিজেদের উজাড় করে খেলতে হবে রিকি পন্টিংদের, ‘আমার ধারণা, অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকেরা দলের সেরা ব্যাটিং ও বোলিং লাইনআপ ঠিক করা নিয়েই এখনো দ্বিধান্বিত। অন্যদিকে ইংল্যান্ড দলটা অনেকটাই থিতু এবং ওরা সঠিক সময়ে জ্বলে উঠছে। ইংল্যান্ডকে হারাতে আমাদের সেরা ক্রিকেট খেলতে হবে, কারণ এখন আর ওরা আমাদের ভয় পায় না বা জড়সড় হয়ে থাকে না।’
No comments