ঝাড়খন্ডে চার বিধায়কের দুর্নীতির তথ্য ফাঁস
ভারতের আইনসভার উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার নির্বাচন নিয়ে ঝাড়খন্ড রাজ্যের চার বিধায়কের দুর্নীতির তথ্য ফাঁস হয়েছে। ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল আইবিএন-সিএনএন ও কোবরা পোস্ট এ তথ্য ফাঁস করেছে।
এই সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকেরা দালাল সেজে রাজ্যসভার নির্বাচনের জন্য ঝাড়খন্ডের বিধায়কদের ভোট কিনতে গিয়েছিলেন। ঝাড়খন্ডের রাজধানী রাঁচির একটি হোটেলে উপস্থিত হন ঝাড়খন্ডের কংগ্রেস বিধায়ক রাজেশ রঞ্জন, শাওন লাকড়া ও যোগেন্দ্র সাহু। সেখানে ঠিক হয়, কংগ্রেসের অন্তত ১০ জন বিধায়ক এবার রাজ্যসভা নির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট দেবেন। এ জন্য প্রত্যেকে পাবেন ৫০ লাখ করে রুপি। দলের নেতা রাজেশ রঞ্জনের জন্য অবশ্য এক কোটি রুপি দাবি করা হয়। বিনিময়ে এই তিন বিধায়ক কংগ্রেসের ১০ জন বিধায়কের ভোট জোগাড় করবেন।
সাংবাদিকেরা একই প্রস্তাব নিয়ে হাজির হন বিজেপির বিধায়ক উমাশংকর আকেলার কাছে। কাজের বিনিময়ে তিনি মোটা অঙ্কের অর্থের পাশাপাশি একটি গাড়ি দাবি করেন। এই বিধায়কদের সঙ্গে আলাপ এবং এর ছবি গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা হয়। এর পর তা গত সোমবার টেলিভিশনে প্রচার করা হয়। তা দেখে খেপে যান কংগ্রেস ও বিজেপির নেতারা। তোলপাড় শুরু হয় দিল্লি ও ঝাড়খন্ডের রাজনীতিতে।
এদিকে ঝাড়খন্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা কেশব রাও ওই তিন বিধায়ককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা ও ঝাড়খন্ডের সাংসদ যশোবন্ত সিং এসব বিধায়কের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
সিপিএম ঝাড়খন্ডের বিধানসভা ভেঙে অবিলম্বে নতুন করে নির্বাচন করার দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে তারা ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে। ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
এই সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকেরা দালাল সেজে রাজ্যসভার নির্বাচনের জন্য ঝাড়খন্ডের বিধায়কদের ভোট কিনতে গিয়েছিলেন। ঝাড়খন্ডের রাজধানী রাঁচির একটি হোটেলে উপস্থিত হন ঝাড়খন্ডের কংগ্রেস বিধায়ক রাজেশ রঞ্জন, শাওন লাকড়া ও যোগেন্দ্র সাহু। সেখানে ঠিক হয়, কংগ্রেসের অন্তত ১০ জন বিধায়ক এবার রাজ্যসভা নির্বাচনে কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট দেবেন। এ জন্য প্রত্যেকে পাবেন ৫০ লাখ করে রুপি। দলের নেতা রাজেশ রঞ্জনের জন্য অবশ্য এক কোটি রুপি দাবি করা হয়। বিনিময়ে এই তিন বিধায়ক কংগ্রেসের ১০ জন বিধায়কের ভোট জোগাড় করবেন।
সাংবাদিকেরা একই প্রস্তাব নিয়ে হাজির হন বিজেপির বিধায়ক উমাশংকর আকেলার কাছে। কাজের বিনিময়ে তিনি মোটা অঙ্কের অর্থের পাশাপাশি একটি গাড়ি দাবি করেন। এই বিধায়কদের সঙ্গে আলাপ এবং এর ছবি গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা হয়। এর পর তা গত সোমবার টেলিভিশনে প্রচার করা হয়। তা দেখে খেপে যান কংগ্রেস ও বিজেপির নেতারা। তোলপাড় শুরু হয় দিল্লি ও ঝাড়খন্ডের রাজনীতিতে।
এদিকে ঝাড়খন্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা কেশব রাও ওই তিন বিধায়ককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা ও ঝাড়খন্ডের সাংসদ যশোবন্ত সিং এসব বিধায়কের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
সিপিএম ঝাড়খন্ডের বিধানসভা ভেঙে অবিলম্বে নতুন করে নির্বাচন করার দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে তারা ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে। ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরেশি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
No comments