ঢাকা-সৈয়দপুর পথে পুনরায় বিমান চলাচল শুরু হচ্ছে
ঢাকা-সৈয়দপুর পথে পুনরায় বাংলাদেশ বিমান উড়তে শুরু করবে। এই পথে শিগগির বিমান যোগাযোগ চালুর ব্যাপারে এখন প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সাংসদ এ এ মারুফ সাকলান প্রথম আলোকে জানান, সংসদে গত বাজেট অধিবেশনে তিনি সৈয়দপুর-ঢাকা পথে বিমান যোগাযোগ চালুর বিষয়টি তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী জি এম কাদের তাঁর মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক শহীদুল আলম চৌধুরী প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে যেকোনো সময়ই এই পথে বাংলাদেশ বিমানের উড্ডয়ন শুরু হতে পারে বলে আভাস দেন।
অব্যাহত লোকসানের কথা বলে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পথে বাংলাদেশ বিমানের চলাচল বন্ধ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল থেকে প্রথম আলোকে জানানো হয়েছে, ভৌগোলিক গুরুত্বের কারণে সৈয়দপুর-ঢাকা পথে নিয়মিত বিমান যোগাযোগ থাকা উচিত।
তাঁরা যুক্তি দেখান, এ অঞ্চলে উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ইপিজেড), বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি, বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প, দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা (সৈয়দপুর), বেশ কিছু চা-বাগান (পঞ্চগড়) এবং ২২টি সংসদীয় আসন থাকায় মন্ত্রী-সাংসদ, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিশেষজ্ঞ, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং পর্যটকদের আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে বিমান যোগাযোগ চালু করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
উল্লেখ্য, সৈয়দপুর-ঢাকা পথে বাংলাদেশ বিমানের চলাচল বন্ধ হওয়ার পর বেসরকারি বিমান সংস্থা রয়েল বেঙ্গল ও ইউনাইটেড এয়ার ২০০৮ সালে এখানে নিয়মিত ফ্লাইট চালু করে। কিন্তু এক বছরের মাথায় তারাও এই কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়।
মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পের উপমহাব্যবস্থাপক এস মোস্তফা জানান, এই অঞ্চলে এখন বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় উদ্যোক্তাদের আকৃষ্ট করতে অবিলম্বে বিমান চালানো প্রয়োজন।
স্থানীয় সাংসদ এ এ মারুফ সাকলান প্রথম আলোকে জানান, সংসদে গত বাজেট অধিবেশনে তিনি সৈয়দপুর-ঢাকা পথে বিমান যোগাযোগ চালুর বিষয়টি তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী জি এম কাদের তাঁর মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক শহীদুল আলম চৌধুরী প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে যেকোনো সময়ই এই পথে বাংলাদেশ বিমানের উড্ডয়ন শুরু হতে পারে বলে আভাস দেন।
অব্যাহত লোকসানের কথা বলে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পথে বাংলাদেশ বিমানের চলাচল বন্ধ করা হয়।
সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল থেকে প্রথম আলোকে জানানো হয়েছে, ভৌগোলিক গুরুত্বের কারণে সৈয়দপুর-ঢাকা পথে নিয়মিত বিমান যোগাযোগ থাকা উচিত।
তাঁরা যুক্তি দেখান, এ অঞ্চলে উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ইপিজেড), বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি, বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প, মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প, দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা (সৈয়দপুর), বেশ কিছু চা-বাগান (পঞ্চগড়) এবং ২২টি সংসদীয় আসন থাকায় মন্ত্রী-সাংসদ, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী ও বিশেষজ্ঞ, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং পর্যটকদের আসা-যাওয়ার সুবিধার্থে বিমান যোগাযোগ চালু করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
উল্লেখ্য, সৈয়দপুর-ঢাকা পথে বাংলাদেশ বিমানের চলাচল বন্ধ হওয়ার পর বেসরকারি বিমান সংস্থা রয়েল বেঙ্গল ও ইউনাইটেড এয়ার ২০০৮ সালে এখানে নিয়মিত ফ্লাইট চালু করে। কিন্তু এক বছরের মাথায় তারাও এই কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়।
মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পের উপমহাব্যবস্থাপক এস মোস্তফা জানান, এই অঞ্চলে এখন বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় উদ্যোক্তাদের আকৃষ্ট করতে অবিলম্বে বিমান চালানো প্রয়োজন।
No comments