সাত ঘণ্টার বেশি বা কম ঘুম দুটোই ক্ষতিকর
যাঁরা ঈষৎ ঘুমসহ দিনে সাত ঘণ্টার বেশি বা কম ঘুমান তাঁদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। গতকাল রোববার প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিনের গবেষকেরা ওই প্রতিবেদনে বলেন, যাঁরা ঈষৎ ঘুমসহ দিনে পাঁচ ঘণ্টার কম
ঘুমান তাঁদের অ্যানজাইনা, করোনারি হূদরোগ, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যায়। স্লিপ ম্যাগাজিনে এই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দিনে সাত ঘণ্টার বেশি ঘুমের কারণেও হূদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নয় ঘণ্টা কিংবা তার চেয়েও বেশি ঘুমান, তাঁদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সাত ঘণ্টা ঘুমানোদের চেয়ে দেড় গুণ বেশি।
৬০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে যাঁরা রাতে পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমান তাঁরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রেণীতে রয়েছেন। যাঁরা সাত ঘণ্টা ঘুমান, তাঁদের চেয়ে এই শ্রেণীভুক্ত মানুষের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তিন গুণ বেশি।
নারীদের মধ্যে যাঁরা ঈষৎ ঘুমসহ পাঁচ ঘণ্টা বা তার চেয়েও কম ঘুমান, তাঁদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আড়াই গুণ বেশি।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশি কিংবা কম ঘুম উভয়ের সঙ্গেই হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের সম্পর্ক রয়েছে।
ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিনের গবেষকেরা ওই প্রতিবেদনে বলেন, যাঁরা ঈষৎ ঘুমসহ দিনে পাঁচ ঘণ্টার কম
ঘুমান তাঁদের অ্যানজাইনা, করোনারি হূদরোগ, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যায়। স্লিপ ম্যাগাজিনে এই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দিনে সাত ঘণ্টার বেশি ঘুমের কারণেও হূদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা নয় ঘণ্টা কিংবা তার চেয়েও বেশি ঘুমান, তাঁদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সাত ঘণ্টা ঘুমানোদের চেয়ে দেড় গুণ বেশি।
৬০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে যাঁরা রাতে পাঁচ ঘণ্টার কম ঘুমান তাঁরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রেণীতে রয়েছেন। যাঁরা সাত ঘণ্টা ঘুমান, তাঁদের চেয়ে এই শ্রেণীভুক্ত মানুষের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তিন গুণ বেশি।
নারীদের মধ্যে যাঁরা ঈষৎ ঘুমসহ পাঁচ ঘণ্টা বা তার চেয়েও কম ঘুমান, তাঁদের হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আড়াই গুণ বেশি।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশি কিংবা কম ঘুম উভয়ের সঙ্গেই হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের সম্পর্ক রয়েছে।
No comments