ফাস্ট বোলারদের নিয়ে চিন্তিত ওয়াকার
পাকিস্তানের পেস আক্রমণ যেন সোনার ডিমপাড়া হাঁস। একের পর এক ম্যাচে ভালো বোলিং করে যাচ্ছে, আর তাদের দিয়ে আরও বেশি বোলিং করানো হচ্ছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, তাদের শরীরের ওপর দিয়ে ঝড়ও বয়ে যাচ্ছে। দলের ফাস্ট বোলারদের ওপর এই অত্যধিক চাপে চিন্তিত ওয়াকার ইউনুস। পাকিস্তান কোচের আশঙ্কা, বড় কোনো ইনজুরিতেই না আবার পড়ে যান আমির-গুল-আসিফরা!
ব্যাটসম্যানরা যতটা ব্যর্থ, ইংল্যান্ড সফরে ততটাই উজ্জ্বল পাকিস্তানের পেসাররা। মোহাম্মদ আমির, মোহাম্মদ আসিফ ও উমর গুল—পাকিস্তানের তিন পেসারই বোলিং করছেন সর্বস্ব উজাড় করে। সাফল্যও পাচ্ছেন নিয়মিত। সাফল্যের জন্যই তাঁদের ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের নির্ভরতাও বেড়েছে। পরিস্থিতিটা আরও জটিল হয়েছে দানিশ কানেরিয়ার খারাপ ফর্মে। পেসারদের তাই নিতে হচ্ছে বাড়তি দায়িত্ব। নিজে ফাস্ট বোলার ছিলেন, ওয়াকারকে পুরো ক্যারিয়ারেই লড়াই করতে হয়েছে ইনজুরির সঙ্গে। উত্তরসূরিদের নিয়ে তাই চিন্তিত পাকিস্তান কোচ, ‘ওরা সত্যিই ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজ থেকেই ফাস্ট বোলাররা খুব বেশি বোলিং করছে। আমরা চাই না এদের কেউ ইনজুরিতে পড়ুক, এই তিনজনই আমাদের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ বোলার।’
১৮ বছর বয়সী আমিরকে এরই মধ্যে তিনটি ‘স্ট্রেস ফ্র্যাকচারের’ ধাক্কা সামলাতে হয়েছে। শরীররটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি, কিন্তু এখনই দলের সেরা বোলার হয়ে ওঠায় ওভারের পর ওভার বোলিং করতে হচ্ছে আমিরকে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লর্ডসে ৩৭.৫ ওভার ও হেডিংলিতে ৩৮ ওভার বোলিং করেছেন এই তরুণ, কাল শেষ হওয়া ট্রেন্টব্রিজে বোলিং করেছেন ৪০ ওভার। আসিফ ও গুল তুলনায় বেশ অভিজ্ঞ, কিন্তু ধকলটা কম যাচ্ছে না তাঁদের ওপর দিয়েও। লর্ডসে ৪০, হেডিংলিতে ৩৭.১ ও ট্রেন্টব্রিজে ৪৪ ওভার বোলিং করেছেন আসিফ, গুল করেছেন লর্ডসে ৩৮, হেডিংলিতে ২৪.৩, ট্রেন্টব্রিজে ৩৩.১ ওভার।
যাঁর সবচেয়ে বেশি বোলিং করার কথা, সেই কানেরিয়ার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই টেস্টে বেশ রান দিলেও উইকেট পেয়েছিলেন ৭টি। কিন্তু ট্রেন্টব্রিজে পাকিস্তানের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উইকেটশিকারি স্পিনারকে রামধোলাইয়ের শিকার হতে হয়েছে ইংলিশদের কাছে। ৩৩ ওভার বোলিং করে মেডেন পাননি একটিও, এক উইকেট পেয়েছেন ১৭১ রান খরচায়। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ বোলারকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি হতাশ ওয়াকার, ‘কানেরিয়ার জন্য আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওর আত্মবিশ্বাস চলে গেছে তলানিতে এবং ছন্দ ধরে রাখতেই লড়াই করতে হচ্ছে, আমাদের জন্য পরিস্থিতি এতে কঠিন হয়ে গেছে।
ব্যাটসম্যানরা যতটা ব্যর্থ, ইংল্যান্ড সফরে ততটাই উজ্জ্বল পাকিস্তানের পেসাররা। মোহাম্মদ আমির, মোহাম্মদ আসিফ ও উমর গুল—পাকিস্তানের তিন পেসারই বোলিং করছেন সর্বস্ব উজাড় করে। সাফল্যও পাচ্ছেন নিয়মিত। সাফল্যের জন্যই তাঁদের ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের নির্ভরতাও বেড়েছে। পরিস্থিতিটা আরও জটিল হয়েছে দানিশ কানেরিয়ার খারাপ ফর্মে। পেসারদের তাই নিতে হচ্ছে বাড়তি দায়িত্ব। নিজে ফাস্ট বোলার ছিলেন, ওয়াকারকে পুরো ক্যারিয়ারেই লড়াই করতে হয়েছে ইনজুরির সঙ্গে। উত্তরসূরিদের নিয়ে তাই চিন্তিত পাকিস্তান কোচ, ‘ওরা সত্যিই ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজ থেকেই ফাস্ট বোলাররা খুব বেশি বোলিং করছে। আমরা চাই না এদের কেউ ইনজুরিতে পড়ুক, এই তিনজনই আমাদের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ বোলার।’
১৮ বছর বয়সী আমিরকে এরই মধ্যে তিনটি ‘স্ট্রেস ফ্র্যাকচারের’ ধাক্কা সামলাতে হয়েছে। শরীররটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি, কিন্তু এখনই দলের সেরা বোলার হয়ে ওঠায় ওভারের পর ওভার বোলিং করতে হচ্ছে আমিরকে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লর্ডসে ৩৭.৫ ওভার ও হেডিংলিতে ৩৮ ওভার বোলিং করেছেন এই তরুণ, কাল শেষ হওয়া ট্রেন্টব্রিজে বোলিং করেছেন ৪০ ওভার। আসিফ ও গুল তুলনায় বেশ অভিজ্ঞ, কিন্তু ধকলটা কম যাচ্ছে না তাঁদের ওপর দিয়েও। লর্ডসে ৪০, হেডিংলিতে ৩৭.১ ও ট্রেন্টব্রিজে ৪৪ ওভার বোলিং করেছেন আসিফ, গুল করেছেন লর্ডসে ৩৮, হেডিংলিতে ২৪.৩, ট্রেন্টব্রিজে ৩৩.১ ওভার।
যাঁর সবচেয়ে বেশি বোলিং করার কথা, সেই কানেরিয়ার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই টেস্টে বেশ রান দিলেও উইকেট পেয়েছিলেন ৭টি। কিন্তু ট্রেন্টব্রিজে পাকিস্তানের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উইকেটশিকারি স্পিনারকে রামধোলাইয়ের শিকার হতে হয়েছে ইংলিশদের কাছে। ৩৩ ওভার বোলিং করে মেডেন পাননি একটিও, এক উইকেট পেয়েছেন ১৭১ রান খরচায়। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ বোলারকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি হতাশ ওয়াকার, ‘কানেরিয়ার জন্য আমাদের ভুগতে হয়েছে। ওর আত্মবিশ্বাস চলে গেছে তলানিতে এবং ছন্দ ধরে রাখতেই লড়াই করতে হচ্ছে, আমাদের জন্য পরিস্থিতি এতে কঠিন হয়ে গেছে।
No comments