লেবাননের ঐক্য রক্ষার আহ্বান
লেবাননে উত্তেজনা নিরসনে দেশটির নেতাদের সঙ্গে বৈরুতে বৈঠক করেছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ও সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ। গত বুধবার তাঁরা বৈরুতে যান।
লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক আল-হারিরি হত্যাকাণ্ডের পর দেশটি থেকে সিরিয়া তাদের সেনা প্রত্যাহারে বাধ্য হওয়ার পর এটিই বৈরুতে আসাদের প্রথম সফর। হারিরি নিহত হন ২০০৫ সালে।
হারিরি হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাতিসংঘ-তদন্তের অভিযোগপত্র শিগগির দেওয়া হবে। এর আগেই লেবাননে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে আবার জাতিগত সংঘাত শুরু হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
লেবাননের প্রেসিডেন্ট মাইকেল সুলাইমান এবং প্রধানমন্ত্রী শাদ আল-হারিরি বৈরুত বিমানবন্দরে বাশার আল-আসাদ এবং বাদশাহ আবদুল্লাহকে স্বাগত জানান। এরপর তাঁরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে আলোচনায় বসেন।
আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, আলোচনায় দেশের স্থিতিশীলতার বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। আবার যাতে সহিংসতা শুরু না হয় এবং দেশের স্বার্থকে সব ধরনের জাতিগত স্বার্থের ঊর্ধ্বে রাখার অঙ্গীকার করেছেন নেতারা।
আলোচনা শেষে প্রেসিডেন্ট আসাদ যখন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে বের হচ্ছিলেন, তখন আলোচনার ফলাফল সম্পর্কে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, চমৎকার আলোচনা হয়েছে।
বৈরুতে নিযুক্ত আল-জাজিরা টেলিভিশনের সাংবাদিক রুলা আমিন বলেন, সিরিয়া এবং সৌদি নেতার এই সফর অনেকটাই প্রতীকী। দুই নেতার একসঙ্গে বৈরুতে আসায় তাঁরা অনুধাবন করতে পেরেছেন, লেবাননের জন্য সামনে খারাপ দিন আসছে।
বিভিন্ন খবর থেকে আগাম জানা যাচ্ছে, জাতিসংঘ তদন্তে হারিরি হত্যাকাণ্ডের জন্য হিজবুল্লাহর সদস্যদের অভিযুক্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের খবরের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন হিজবুল্লাহর নেতা হাসান নাসরাল্লাহ। শিয়াপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে সিরিয়ার বেশ ভালো সম্পর্ক আছে।
নাসরাল্লাহর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, লেবাননে আবার নতুন করে জাতিগত সংঘাত শুরু হয়ে যেতে পারে। দেশটিতে শিয়া হিজবুল্লাহ এবং হারিরির সুন্নিপন্থীদের মধ্যে সংঘাত দীর্ঘদিনের। ২০০৮ সালের মে মাসে দুই পক্ষের সহিংসতায় দেশটিতে প্রায় গৃহযুদ্ধ বেধে গিয়েছিল।
লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রফিক আল-হারিরি হত্যাকাণ্ডের পর দেশটি থেকে সিরিয়া তাদের সেনা প্রত্যাহারে বাধ্য হওয়ার পর এটিই বৈরুতে আসাদের প্রথম সফর। হারিরি নিহত হন ২০০৫ সালে।
হারিরি হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাতিসংঘ-তদন্তের অভিযোগপত্র শিগগির দেওয়া হবে। এর আগেই লেবাননে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে আবার জাতিগত সংঘাত শুরু হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
লেবাননের প্রেসিডেন্ট মাইকেল সুলাইমান এবং প্রধানমন্ত্রী শাদ আল-হারিরি বৈরুত বিমানবন্দরে বাশার আল-আসাদ এবং বাদশাহ আবদুল্লাহকে স্বাগত জানান। এরপর তাঁরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে আলোচনায় বসেন।
আলোচনার পর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, আলোচনায় দেশের স্থিতিশীলতার বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। আবার যাতে সহিংসতা শুরু না হয় এবং দেশের স্বার্থকে সব ধরনের জাতিগত স্বার্থের ঊর্ধ্বে রাখার অঙ্গীকার করেছেন নেতারা।
আলোচনা শেষে প্রেসিডেন্ট আসাদ যখন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ থেকে বের হচ্ছিলেন, তখন আলোচনার ফলাফল সম্পর্কে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, চমৎকার আলোচনা হয়েছে।
বৈরুতে নিযুক্ত আল-জাজিরা টেলিভিশনের সাংবাদিক রুলা আমিন বলেন, সিরিয়া এবং সৌদি নেতার এই সফর অনেকটাই প্রতীকী। দুই নেতার একসঙ্গে বৈরুতে আসায় তাঁরা অনুধাবন করতে পেরেছেন, লেবাননের জন্য সামনে খারাপ দিন আসছে।
বিভিন্ন খবর থেকে আগাম জানা যাচ্ছে, জাতিসংঘ তদন্তে হারিরি হত্যাকাণ্ডের জন্য হিজবুল্লাহর সদস্যদের অভিযুক্ত করা হচ্ছে। এ ধরনের খবরের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন হিজবুল্লাহর নেতা হাসান নাসরাল্লাহ। শিয়াপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে সিরিয়ার বেশ ভালো সম্পর্ক আছে।
নাসরাল্লাহর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার ফলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, লেবাননে আবার নতুন করে জাতিগত সংঘাত শুরু হয়ে যেতে পারে। দেশটিতে শিয়া হিজবুল্লাহ এবং হারিরির সুন্নিপন্থীদের মধ্যে সংঘাত দীর্ঘদিনের। ২০০৮ সালের মে মাসে দুই পক্ষের সহিংসতায় দেশটিতে প্রায় গৃহযুদ্ধ বেধে গিয়েছিল।
No comments